শেয়ার প্রভৃতি ক্ষেত্র থেকে অর্থ লাভের যোগ। ডাক্তার, মেডিকেল রিপ্রেজেন্টেটিভ, হস্তশিল্পী প্রভৃতিদের পক্ষে দিনটি শুভ। ... বিশদ
পুলিস সূত্রে খবর, সময়টা ২০১৭ সালের অক্টোবর। গোর্খাল্যান্ডের দাবিতে তখন উত্তাল পাহাড়। আন্দোলন থামিয়ে পাহাড়ে শান্তি প্রতিষ্ঠায় মরিয়া রাজ্য। ওইসময় ১৩ অক্টোবর সকালে পুলিসের কাছে খবর আসে, দার্জিলিংয়ে সিংলার জঙ্গলে ঘাঁটি গেড়েছেন বিমল গুরুং। খবর পেয়ে তাঁকে পাকড়াও করতে যায় পুলিস। তখনই পুলিসের সঙ্গে গুলির লড়াই শুরু হয় গুরুংপন্থীদের। প্রায় দু’ঘণ্টার গুলির লড়াইয়ে প্রাণ হারান এসআই অমিতাভ মালিক। এ ঘটনায় গুরুং সহ আরও অনেক মোর্চা নেতার বিরুদ্ধে খুনের অভিযোগ দায়ের হয় দার্জিলিং সদর থানায়। প্রথমে পুলিস ঘটনার তদন্ত শুরু করে। কিন্তু তদন্তে গড়িমসির অভিযোগ সহ পুলিসকর্তাদের একাংশের ভূমিকা নিয়ে বিভিন্ন মহলে প্রশ্ন ওঠায় সিআইডির হাতে মামলার তদন্তভার তুলে দেয় রাজ্য। আদালত সূত্রে খবর, ইতিমধ্যে চার্জশিট এবং সাপ্লিমেন্টারি চার্জশিট জমা পড়ে গিয়েছে আদালতে। এবার বিচারপ্রক্রিয়া শুরুর অপেক্ষা। গুরুংয়ের পক্ষের আইনজীবী অমলেশ রায় বলেন, ২০১৭ সালের মামলা। পুলিসের সঙ্গে সংঘর্ষে এক পুলিস অফিসারের মৃত্যু হয়। এনিয়ে বিমল গুরুংয়ের বিরুদ্ধে খুনের মামলা দায়ের হয়। সেই মামলায় এদিন আদালত গুরুংয়ের আগাম জামিন মঞ্জুর করেছে। চার্জশিট জমা পড়েছে। এরপর তিনি বিচারপ্রক্রিয়ার মুখোমুখি হবেন। গুরুংয়ের পক্ষের আরএক আইনজীবী জনার্দন কেজরিওয়াল বলেন, বিমল গুরুংকে গ্রেপ্তার করতে গেলে পুলিসের সঙ্গে গুলির লড়াইয়ে এসআইয়ের মৃত্যু হয়।