শেয়ার প্রভৃতি ক্ষেত্র থেকে অর্থ লাভের যোগ। ডাক্তার, মেডিকেল রিপ্রেজেন্টেটিভ, হস্তশিল্পী প্রভৃতিদের পক্ষে দিনটি শুভ। ... বিশদ
বছর ঘুরলেই বাংলায় বিধানসভা নির্বাচন। ফলে এবছরটা তৃণমূলের কাছে রাজনৈতিক দিক থেকে অনেক গুরুত্বপূর্ণ। যার সূত্র ধরেই চলতি বছরের শুরু থেকেই সাংগঠনিক স্তরে ঝাঁপাচ্ছে তৃণমূল। সেদিক থেকে আগামী ১০ ফেব্রুয়ারি মমতার বৈঠক তাৎপর্যপূর্ণ হিসেবেই ধরা হচ্ছে। ওইদিন বিধানসভার নৌসের আলি কক্ষে তৃণমূল বিধায়কদের নিয়ে বৈঠক করবেন মমতা। বাজেট অধিবেশন শুরু হওয়ার আগে ওই বৈঠকের সময় নির্ধারণ করা হয়েছে।
ইদানীং তৃণমূলের একাধিক বিধায়কের আচরণ ও বক্তব্যে বিতর্কের সৃষ্টি হয়েছে। এই প্রেক্ষাপটে ১০ ফেব্রুয়ারি দলের জনপ্রতিনিধি হিসেবে বিধায়কদের কর্তব্যপরায়ণতার পাঠ বৈঠকে দেবেন মমতা। ২০২৫ সালের পুরো সময়ে জনসংযোগের ক্ষেত্রে বিধায়কদের কী কী করতে হবে, তারও নির্দেশ দেবেন তৃণমূল নেত্রী। বিধানসভার অধিবেশনে তৃণমূল বিধায়কদের সার্বিক উপস্থিতি, বিভিন্ন বিষয়ে আলোচনায় অংশ নেওয়ার উপর বার্তা দেবেন মমতা। যেসব বিধায়কের কাজ, আচরণ ও বক্তব্য দলকে অস্বস্তির মুখে ফেলেছে, মমতার প্রশ্নের মুখে পড়তে হতে পারে তাঁদের।
বিধানসভার অধিবেশন ব্যতীত বাকি দিনগুলিতে এলাকায় থাকা এবং সাধারণ মানুষের সঙ্গে সম্পর্ককে আরও নিবিড় করে তোলার ব্যাপারে দলীয় বিধায়কদের নেত্রী বার্তা দেবেন বলেই মনে করছে রাজনৈতিক মহল। রাজ্যের ২৯৪টি বিধানসভা কেন্দ্রের সামগ্রিক পরিস্থিতির খবর নখদর্পণে মমতার। নেত্রী তার নিরিখে দলের বৈঠকে বিধানসভা আসনভিত্তিক আলোচনা করতে পারেন বলেই খবর। ২০২৬ সালের বিধানসভা নির্বাচনের দিকে তাকিয়ে মমতার ডাকা ১০ তারিখের বৈঠক নিয়ে বিধায়কদের মধ্যেও কৌতূহলের সঞ্চার হয়েছে।