কাজকর্মে নতুন সুযোগ আসতে পারে। কর্ম সাফল্যে আনন্দ লাভ। ব্যবসায় উন্নতি। গবেষকদের পক্ষে শুভ। ... বিশদ
২০০৯ সালে এমপ্লয়মেন্ট এক্সচেঞ্জ কার্ড ব্যবহার করে প্রাথমিক স্কুলে অনেকে চাকরি পান। অভিযোগ, অনেকেই ভুয়ো কার্ড দেখিয়ে চাকরি পেয়েছেন। এনিয়ে দায়ের হওয়া মামলায় আগেই সিআইডি তদন্তের নির্দেশ দিয়েছিল হাইকোর্ট। তদন্তে নেমে উত্তর ২৪ পরগনার ২৬ জনের চাকরি বাতিলও হয়। তার পরই প্রশ্ন ওঠে বাকি জেলাতেও কী এই জালিয়াতি হয়েছে?
এই প্রশ্ন উঠতেই বিচারপতি বসু ২২টি জেলার প্রাথমিক স্কুল কাউন্সিলকে ২০০৯ সালের নিয়োগ প্রক্রিয়ার সব কার্ড যাচাই করার নির্দেশ দেন। বিচারপতির পর্যবেক্ষণ, রাজ্যের বিভিন্ন জেলায় এক্সচেঞ্জ কার্ড জালিয়াতির মাধ্যমে চাকরি হয়ে থাকতে পারে। সব অভিযোগের তদন্ত করবে সিআইডি। জালিয়াতি ধরা পড়লেই ডিপিএসসিকে আইনি পদক্ষেপ করতে হবে বলে। প্রয়োজনে বিশেষ তদন্তকারী দলও গঠন করা হতে পারে। পরবর্তী শুনানির দিন সিআইডিকে তদন্তের অগ্রগতি সংক্রান্ত রিপোর্ট জমা দিতে হবে।