গৃহে শুভ অনুষ্ঠান উপলক্ষে কর্মব্যস্ততা। অর্থকরী আয়ের ক্ষেত্রটি অনুকূল। ব্যয়ের চাপ কিছুটা বাড়তে পারে। বিদ্যায় ... বিশদ
২০২৩ সালে সুজয় ভদ্রকে গ্রেপ্তার করে ইডি। বর্তমানে জেলে রয়েছেন। তাঁর জামিন সংক্রান্ত মামলার শুনানি শেষে রায়দান স্থগিত রেখেছে বিচারপতি শুভ্রা ঘোষের সিঙ্গল বেঞ্চ। এর মধ্যেই তাঁকে হেফাজতে নিতে আদালতে আবেদন জানিয়েছে সিবিআই। তারপরই আগাম জামিন চেয়ে হাইকোর্টের দ্বারস্থ হন কালীঘাটের কাকু। শুনানিতে এদিনও সিবিআইয়ের ভূমিকা নিয়ে প্রশ্ন তোলে ডিভিশন বেঞ্চ। বিচারপতি জয়মাল্য বাগচী বলেন, ‘সিবিআইয়ের তদন্তকারী অফিসার কি লোকাল পুলিসের সাব ইনসপেক্টর? নিয়োগ দুর্নীতির তদন্ত কীভাবে করতে হয়, আইও কি এটাও জানেন না? আইওয়াশ হচ্ছে? বাদ দিয়ে দিন এইসব অফিসারদের।’
এরপরই বেঞ্চ মৌখিক নির্দেশে জানিয়েছে, এখনই সুজয়ের বিরুদ্ধে কঠোর পদক্ষেপ করা যাবে না। সিবিআইয়ের আইও ওয়াসিম আক্রম খানকে দু’সপ্তাহের মধ্যে হলফনামা দিতে হবে। তিন সপ্তাহ পর ফের আগাম জামিন মামলার শুনানি হবে। এদিকে, নির্দেশ থাকা সত্ত্বেও শুক্রবার সুজয়কে বিচার ভবনের বিশেষ আদালতে হাজির করেনি জেল কর্তৃপক্ষ। জেলের তরফে রিপোর্ট আসে, তিনি অসুস্থ।