গৃহে শুভ অনুষ্ঠান উপলক্ষে কর্মব্যস্ততা। অর্থকরী আয়ের ক্ষেত্রটি অনুকূল। ব্যয়ের চাপ কিছুটা বাড়তে পারে। বিদ্যায় ... বিশদ
মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের নির্দেশের পর এই ঘটনা ঠেকাতে কোমর বেঁধে নেমেছে জনস্বাস্থ্য কারিগরি দপ্তর। মাত্র দু’দিনে প্রায় সাড়ে চার হাজার (৪৩৬৮) জায়গায় অবৈধভাবে জল টেনে নেওয়ার ঘটনা হাতেনাতে ধরেছেন দপ্তরের কর্মী-আধিকারিকরা। ১২৫টি ক্ষেত্রে থানায় অভিযোগ জানানো হয়েছে। সূত্রের খবর, এই সংখ্যা হিমশৈলের চূড়া মাত্র। রাজ্যজুড়ে লক্ষাধিক জায়গায় ‘কাটা জল’-এর কারবার নজরে এসেছে। জায়গাগুলি কেবল চিহ্নিত করাই নয়, অভিযান চালিয়ে অভিযুক্তের বাড়ির জলের সংযোগ বিচ্ছিন্ন করার কাজও শুরু করে দিয়েছে সরকার।
নবান্ন সূত্রে খবর, রীতিমতো জেলাওয়াড়ি তালিকা তৈরি করে কাটা জলের বিরুদ্ধে অভিযানে নেমেছে জনস্বাস্থ্য কারিগরি দপ্তর। এই ধরনের ঘটনা কমবেশি সব জেলাতেই ধরা পড়বে বলে মনে করা হচ্ছে। তবে এখনও পর্যন্ত সর্বাধিক অভিযোগ পাওয়া হয়েছে দক্ষিণ ২৪ পরগনা জেলায়। এই জেলায় প্রায় ১৭০৬টি জায়গায় ‘কাটা জলের’ বিরুদ্ধে পদক্ষেপ করা হয়েছে বলে সূত্রের খবর। নদীয়ায় ৯৭৭টি, পূর্ব মেদিনীপুরে ৩৮৮টি, হাওড়ায় ৩১৫টি এমন ঘটনা ধরা পড়েছে। কোচবিহার, মালদহ, পশ্চিম বর্ধমান, পুরুলিয়া, বাঁকুড়া, উত্তর ও দক্ষিণ দিনাজপুর জেলা থেকেও ভূরি ভূরি অভিযোগ সামনে আসতে শুরু করেছে বলে দপ্তর সূত্রে জানা গিয়েছে।