উচ্চবিদ্যার ক্ষেত্রে বাধার মধ্য দিয়ে অগ্রসর হতে হবে। কর্মপ্রার্থীদের ক্ষেত্রে শুভ যোগ। ব্যবসায় যুক্ত হলে ... বিশদ
কংগ্রেসের জাতীয় স্তরের নেতা মণীশ তিওয়ারি থেকে পৃথ্বীরাজ চৌহান, আনন্দ শর্মা থেকে পাঞ্জাবের মুখ্যমন্ত্রী ক্যাপ্টেন অমরিন্দর সিং একই সুরে তৃণমূল নেত্রীর পাশে দাঁড়িয়েছেন। আবার বিজেপি এমপি সুব্রহ্মণ্যম স্বামী এদিন সরাসরি মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের দপ্তরে ফোন করে মুখ্যমন্ত্রীর স্বাস্থ্য সম্পর্কে খবর নিয়েছেন। পরে মমতার সুস্থতা কামনা করে বিবৃতিও দিয়েছেন। তামিলনাড়ুতে কংগ্রেস যার সঙ্গে জোট করে নির্বাচনে লড়াই করছে, সেই ডিএমকে নেতা স্ট্যালিনও জানিয়েছেন, মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের উপর আক্রমণের ঘটনা অত্যন্ত লজ্জাজনক। দোষীদের অবিলম্বে শাস্তি দিতে হবে। ওড়িশার মুখ্যমন্ত্রী নবীন পট্টনায়েক উদ্বেগ প্রকাশ করে বিবৃতি দিয়েছেন। আরজেডি সুপ্রিমো লালুপ্রসাদ পুত্র তেজস্বী যাদব সরাসরি বলেছেন, ভোট ঘোষণার পর আইন শৃঙ্খলা, পুলিস-প্রশাসন তো নির্বাচন কমিশনের অধীনে। তাহলে কমিশন একজন মুখ্যমন্ত্রীকে নিরাপত্তা দিতে পারল না কেন? অখিলেশ যাদব দাবি করেছেন, এই ঘটনা অত্যন্ত উদ্বেগজনক। অবিলম্বে তদন্ত দরকার। বস্তুত দেশের পাঁচ রাজ্যজুড়ে ভোটের প্রক্রিয়া শুরু হলেও তাবৎ জাতীয় রাজনীতি ও মিডিয়ার কাছে পশ্চিমবঙ্গই পাখির চোখ। বুধবার রাত থেকে লাগাতার এই ইস্যুতেই চর্চা তুঙ্গে। নির্বাচন কমিশনেও ছিল জোরদার তৎপরতা। কারণ, গোটা ঘটনায় প্রশ্নের মুখে তারা। মু্খ্যমন্ত্রীকে কী ধরনের নিরাপত্তা দেওয়া দরকার, সেটা ভোটের সময় কমিশনই স্থির করতে পারে। সেই কারণেই রাজ্যের মুখ্য নির্বাচনী আধিকারিকের কাছে রিপোর্ট চাওয়া হয়েছে। সব মিলিয়ে এই ঘটনায় যথেষ্ট অস্বস্তিতে কমিশনও।