উচ্চবিদ্যার ক্ষেত্রে বাধার মধ্য দিয়ে অগ্রসর হতে হবে। কর্মপ্রার্থীদের ক্ষেত্রে শুভ যোগ। ব্যবসায় যুক্ত হলে ... বিশদ
এ ব্যাপারে বিবেক দুবে বলেন, আমরা দু’টি বিষয় খতিয়ে দেখছি। একটি হল শেখ সুফিয়ানের অভিযোগের ভিত্তিতে পুলিস তদন্ত করছে। এর জন্য নির্দিষ্ট ধারায় মামলা রুজু হয়েছে। ভিডিও ফুটেজ খতিয়ে দেখা হচ্ছে। চিকিৎসকদের রিপোর্টও খতিয়ে দেখা হবে। দ্বিতীয় বিষয় দেখা হবে, মুখ্যমন্ত্রী জেড প্লাস সিকিউরিটি পান। তাঁর নিরাপত্তা ব্যবস্থায় কোনও খামতি ছিল কি না। যদি সেরকম কিছু থাকে, তাহলে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
মুখ্যমন্ত্রীর এই ঘটনা নিয়ে দিনভর তোলপাড় চলে কমিশনে। প্রথমে তৃণমূলের প্রতিনিধি দল মুখ্য নির্বাচনী আধিকারিক আরিজ আফতাবের কাছে অভিযোগ করেন। সেই প্রতিনিধি দলে ছিলেন পার্থ চট্টোপাধ্যায়, ডেরেক ও’ ব্রায়েন, চন্দ্রিমা ভট্টাচার্য প্রমুখ। পার্থ চট্টোপাধ্যায় বলেন, মুখ্যমন্ত্রীর উপর যে আক্রমণ হবে তা বিজেপি সাংসদ আগে থেকে পোস্ট করেছিলেন। তাহলে তিনি কী জানতেন? তারপরেও নিরাপত্তাহীনতার দায়িত্ব কার? রাজ্য পুলিসের ডিজিকে সরানোর পরেই এই ঘটনা ঘটল। কেন্দ্রীয় নির্বাচন কমিশনেও আজ শুক্রবার তৃণমূলের প্রতিনিধি দল অভিযোগ জমা দেবে। তৃণমূলকে পাল্টা দিয়ে নির্বাচন কমিশনের সচিব রাকেশ কুমার জানিয়েছেন, ঘটনার খবর জানতে পেরেই রিপোর্ট চাওয়া হয়েছে। মুখ্যসচিব ও পর্যবেক্ষকরা রিপোর্ট পাঠাবেন। তার পরে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
পাশাপাশি বিজেপির পক্ষ থেকেও এদিন মুখ্য নির্বাচনী আধিকারিকের সঙ্গে দেখা করে মুখ্যমন্ত্রীকে নিরাপত্তার জন্য কেন্দ্রীয় বাহিনী দেওয়ার দাবি জানানো হয়েছে। কেন্দ্রীয় বাহিনী দেওয়ার কথা উড়িয়ে দিয়েছেন বিশেষ পর্যবেক্ষক বিবেক দুবে। তাঁর মতে, তিনি জেড প্লাস অর্থাৎ সর্বোচ্চ সিকিউরিটি পান। কেন্দ্রীয় বাহিনীর দরকার নেই। আজ মেদিনীপুরে যাচ্ছেন বিবেক দুবে ও অজয় নায়েক। তাঁরা পূর্ব মেদিনীপুর, পশ্চিম মেদিনীপুর এবং ঝাড়গ্রাম জেলা প্রশাসন, রাজনৈতিক দল এবং বিভিন্ন স্তরের ব্যক্তিদের সঙ্গে বৈঠক করবেন। অন্যদিকে, প্রথম দফার ভোটে ১৩ জন প্রার্থীর মনোনয়নপত্র বাতিল হয়েছে বলে জানান অতিরিক্ত সিইও সঞ্জয় বসু। তিনি বলেন, জয়পুরের প্রার্থীর মনোনয়ন বাতিলের বিষয়ে আদালতের রায়ের রিপোর্ট কমিশনে এসে পৌঁছয়নি।