পেশাদারি উচ্চশিক্ষায় দ্রুত অগ্রগতি ও সেই সূত্রে কর্মপ্রাপ্তির সুবর্ণ সুযোগ আসতে পারে। মিত্রবেশী শত্রু দ্বারা ... বিশদ
জিজ্ঞাসাবাদের জন্য থানায় ডাকা হয় অমিতকে। জেরার মুখে টাকা ঢোকার কথা স্বীকার করে নেন তিনি। কিন্তু কেন তাঁর অ্যাকাউন্টে টাকা ঢুকেছে, তা তিনি জানতেন না বলেই দাবি করেন। জানান, সোনুকে তিনি চেনেন। কিন্তু তাঁকে তিনি কোনও টাকা ধার দেননি। কোনও টাকা ফেরত পাওয়ার কথাও ছিল না। কেন এত টাকা ঢুকল, তা জানার জন্য সোনুকে ফোনও করেছিলেন অমিত। ততক্ষণে ‘সুইচড অফ’ হয়ে গিয়েছে তাঁর ফোন। এর কিছুক্ষণের মধ্যে অপহরণ ও খুনের ঘটনার ‘মাস্টারমাইন্ড’ অনুপ মণ্ডল ও দীপ হালদার ফোন করে অমিতকে। তারা জানায়, এই ১ লক্ষ টাকা সোনু পাঠিয়েছে তাদের জন্য। তারা পরে ওই টাকা সংগ্রহ করে নেবে। এরপরেই পুলিস ঘটনার দিন অনুপ ও দীপের মোবাইল নম্বরের লোকেশন ট্র্যাক করে। দেখা যায়, দুই অভিযুক্ত ও সোনুর লোকেশন একই জায়গায় ছিল। তখন ধৃতদের গ্রেপ্তার করে পুলিস। জেরায় অনুপ জানিয়েছে, বছরখানেক আগে তেকেই অপহরণের প্ল্যান কষতে শুরু করে সে। সোনুর সঙ্গে তার ঘনিষ্ঠতার সূত্রেই সে জানতে পেরেছিল, জমিবাড়ির দালালি বাবদ অনেক টাকা হাতে এসেছে তাঁর। সেই টাকা হাতানোই ছিল তার উদ্দেশ্য।