শেয়ার প্রভৃতি ক্ষেত্র থেকে অর্থ লাভের যোগ। ডাক্তার, মেডিকেল রিপ্রেজেন্টেটিভ, হস্তশিল্পী প্রভৃতিদের পক্ষে দিনটি শুভ। ... বিশদ
এ রাজ্যে দু’হাজার মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক স্কুল, ৬৫০টি প্রাথমিক স্কুল এবং ৪১টি সরকারি স্কুলে ই-লার্নিং পদ্ধতি গ্রহণ করা হয়েছে। এর জন্য স্মার্ট বোর্ড, ডিজিটাল লার্নিং কনটেন্ট, প্রোজেক্টর, ল্যাপটপের পাশাপাশি বিশেষ সফটওয়্যার, বিশেষ ডিভাইস দেওয়া হয়েছিল স্কুলগুলিকে। শিক্ষাদপ্তরের কাছে খবর, বেশিরভাগ স্কুলেই এই পরিকাঠামোর সঠিক ব্যবহার হচ্ছে না। কোথাও ধুলো জমছে বোর্ড, প্রজেক্টরে। আবার কোথাও সেগুলি অকেজোও হয়েছে। তাই সেগুলি কী অবস্থায় রয়েছে, তাও উল্লেখ করতে হবে রিপোর্টে। প্রসঙ্গত, রাষ্ট্রায়ত্ত সংস্থা ওয়েবেলের সহযোগিতাতেই ই-লার্নিং প্রক্রিয়াটি স্কুলগুলিতে চলছে। তারা ব্রডব্র্যান্ড ইন্টারনেট সংযোগও দিয়েছে কয়েক হাজার স্কুলে। আইআইএম বেঙ্গালুরুর একটি সমীক্ষায় দেখা গিয়েছে, স্মার্ট ক্লাসরুম চালু হওয়ার পরে ১২টি শহরে পড়ুয়াদের নথিভুক্তির হার বেড়েছে ২২ শতাংশ। চিরাচরিত ব্ল্যাকবোর্ড, চক, ডাস্টারের চেয়ে এ ধরনের ক্লাসরুম তাদের বেশি টানছে। আবার কিছু সমীক্ষা অনুযায়ী, রাজ্যের ছেলেমেয়েরা প্রযুক্তি ব্যবহার করে শিক্ষার ক্ষেত্রে কিছুটা পিছিয়ে। অন্যান্য ক্ষেত্রে এগিয়ে থাকলেও স্মার্টফোন বা কম্পিউটার ব্যবহার করে জরুরি কাজের ব্যাপারে জাতীয় মাপকাঠির নীচে। এই অবস্থায় প্রযুক্তির মাধ্যমে শিক্ষাদানে জোর বাড়লে পড়ুয়ারা উপকৃত হবে।