শেয়ার প্রভৃতি ক্ষেত্র থেকে অর্থ লাভের যোগ। ডাক্তার, মেডিকেল রিপ্রেজেন্টেটিভ, হস্তশিল্পী প্রভৃতিদের পক্ষে দিনটি শুভ। ... বিশদ
পুরসভার আলোক বিভাগ জানাচ্ছে, শহরের বুকে কয়েক বছর আগে প্রথম পাইলট প্রকল্প হিসেবে হরিশ মুখার্জি রোডের ফুটপাতে ভূগর্ভস্থ এই পাইপ পাতা হয়েছিল। তারপরে ধাপে ধাপে বেলভেডিয়ার রোড, জে সি রোড, হেস্টিংস পার্ক রোড, বেকার রোড ও আলিপুর রোডে সেই কাজ হয়। কিন্তু অভিযোগ, একমাত্র বিএসএনএল ছাড়া বড় কিংবা ছোট আর কোনও ইন্টারনেট বা ব্রডব্যান্ড সংযোগকারী সংস্থা এই পাইপলাইন এখনও পর্যন্ত ব্যবহার করেনি। দেড় বছর ধরে সেটা এভাবেই পড়ে রয়েছে। তারই ভিত্তিতে এদিনের মিটিং হয়। পুরসভার এক কর্তা বলেন, গুচ্ছের টাকা খরচ করে এগুলি করা হয়েছে। এখন সংস্থাগুলি এই পাইপলাইনের মাধ্যমে তার সরবরাহ না করলে পুরসভার আর্থিক ক্ষতি হবে। একমাত্র বিএসএনএল এক কোটি টাকারও বেশি দিয়েছে। বড় সংস্থাগুলির ক্ষেত্রে পাইপের মধ্য দিয়ে তার সরবরাহ করতে মিটারে প্রতিবছর ১০০ টাকা এবং ছোট সংস্থাগুলির ক্ষেত্রে প্রতি মিটার প্রতি বছর ২০ টাকা ধার্য করা হয়েছে। পাইপলাইনের মধ্যে তার ঢোকালে অন্তত ১৫ বছরের জন্য সেই অনুপাতে অ্যাডভান্স পেমেন্ট করতে হবে।
এই প্রসঙ্গে আলোক বিভাগের মেয়র পারিষদ সন্দীপরঞ্জন বক্সি বলেন, ওদের ১০ দিন সময় দেওয়া হয়েছে। সংস্থাগুলি নানা রকম দাবি জানিয়েছিল। আমরা দৃশ্যদূষণ রোধ করতে বদ্ধপরিকর। তারের জঞ্জাল সরাতে চাই। তাই আর অপেক্ষা নয়। এতদিন ধরে এগুলি হয়ে পড়ে রয়েছে। ফি’র বিষয়ে ওদের বক্তব্য লিখিত আকারে জানাতে বলা হয়েছে। ১০ দিনের মধ্যে ওরা কিছু না করলে কড়া পদক্ষেপ নেওয়া হবে।