শেয়ার প্রভৃতি ক্ষেত্র থেকে অর্থ লাভের যোগ। ডাক্তার, মেডিকেল রিপ্রেজেন্টেটিভ, হস্তশিল্পী প্রভৃতিদের পক্ষে দিনটি শুভ। ... বিশদ
পুলিস কমিশনারেট সূত্রে জানা গিয়েছে, পথ দুর্ঘটনায় মৃত ১৬৬ জনের মধ্যে সব থেকে মৃত্যু হয়েছে খড়দহ থানা এলাকায়, ২২ জন। বাসুদেবপুর থানা এলাকায় মারা গিয়েছেন ১৬ জন। মোহনপুর থানা এলাকায় মারা গিয়েছেন ১৫ জন। টিটাগড় থানায় মৃত ১৪ জন। ১১ জন মারা গিয়েছে কল্যাণী এক্সপ্রেসওয়ের ওপরে জেটিয়া থানায়। দশজন করে মারা গিয়েছে শিবদাসপুর এবং বেলঘরিয়া থানা এলাকায়। পুলিস কর্তারা পর্যালোচনা করে দেখেছেন, সব থেকে বেশি দুর্ঘটনা ঘটেছে কল্যাণী এক্সপ্রেসওয়ের উপরে। কমিশনারেটে খুন ও অপরাধমূলক হত্যার ঘটনা ঘটেছে ৪৫টি।
উল্লেখ্য, দুর্ঘটনা নিয়ন্ত্রণে আনতে সাত দিন ধরে পথ নিরাপত্তা সপ্তাহ পালন করছে বারাকপুর পুলিস কমিশনারেট। ইতিমধ্যে পদযাত্রা আয়োজন ও হেলমেট বিতরণ হয়েছে। এই উপলক্ষ্যে বৃহস্পতিবার ফেসবুক লাইভে সমস্ত প্রশ্নের জবাব দিলেন ট্রাফিক পুলিসের কর্তা থেকে শুরু করে পুলিস কমিশনার স্বয়ং। সেই অনুষ্ঠানে হাজির ছিলেন স্কুলের ছাত্রছাত্রী সহ বিশিষ্ট ব্যক্তিরা।
স্থানীয়দের দাবি, দুর্ঘটনার পিছনে রাস্তা জবরদখল অন্যতম কারণ। কলকাতা পুলিসের এলাকা ছাড়িয়ে বিটি রোড যখনই বারাকপুর কমিশনারেটে ঢুকেছে তখনই জবর দখলের চিত্র বেআব্রু হয়েছে। সিঁথির মোড়ে বরানগর পুরসভা এলাকায় ঢুকলেই চোখে পড়বে ফুটপাথ ও রাস্তা দখল। রাস্তার উপর বাইক ও গাড়ি পার্কিং, গ্যারাজ চালানোর পাশাপাশি বাঁশের অস্থায়ী কাঠামো করে ঠাকুর তৈরি করা হচ্ছে। কিছু প্রতিমা আবার রাস্তার উপর সাজিয়ে রাখা হয়েছে। ডানলপ মোড় থেকে যতই কামারহাটি, পানিহাটি, খড়দহের দিকে এগনো যাবে এই চিত্র আরও ভয়াবহ।