কাজকর্মে নতুন সুযোগ আসতে পারে। কর্ম সাফল্যে আনন্দ লাভ। ব্যবসায় উন্নতি। গবেষকদের পক্ষে শুভ। ... বিশদ
এদিকে, এবছরও লট নম্বর আটের পাশাপাশি পুণ্যার্থীদের স্বাগত জানাতে প্রস্তুত নামখানা পয়েন্ট। সব অফিসও খুলে দেওয়া হয়েছে। গঙ্গাসাগরে যাওয়ার জন্য বুধবার রাত থেকে পুণ্যার্থীরা গাড়ি ও ট্রেনে নামখানায় আসতে শুরু করেছেন। নামখানা পয়েন্টে দু’টি অস্থায়ী বাস স্ট্যান্ড ব্যবহার করা হচ্ছে। আরও একটি বাস স্ট্যান্ড প্রস্তুত রাখা হয়েছে। নামখানায় পুণ্যার্থীদের বাসের সংখ্যা বাড়লে তখন তিন নম্বর বাস স্ট্যান্ডটি ব্যবহার করা হবে। এছাড়াও পুণ্যার্থীদের রাত্রি যাপনের জন্য বড় বড় চারটি শেড তৈরি করা হয়েছে। হাতানিয়া দোয়ানিয়া নদীতে দু’টি অস্থায়ী জেটি তৈরি করা হয়েছে। এই দু’টি জেটি থেকে সাগরের বেণুবনে যাওয়ার জন্য লঞ্চগুলি ছাড়া হবে। অন্যদিকে, স্থায়ী জেটিতে বেণুবন থেকে আসা লঞ্চ থেকে পুণ্যার্থীদের নামানো হবে। সেই কারণে পলটন জুড়ে স্থায়ী জেটি ঘাটটি আরও ৩০ ফুট বাড়ানো হয়েছে। জানা গিয়েছে, পুণ্যার্থীদের নদী পারাপারের জন্য নামখানায় মোট ৭০টি লঞ্চ চলাচল করবে। প্রতিটি লঞ্চ ১০০ জন করে যাত্রী বহন করতে পারবে। গত বছর নামখানা পয়েন্টের জন্য পিএইচই তিন লক্ষ পানীয় জলের পাউচ তৈরি করেছিল। এ বছরও একই লক্ষ্যমাত্রা রাখা হয়েছে। তবে পরিস্থিতি অনুযায়ী পানীয় জলের পাউচের সংখ্যা বাড়ানো হতে পারে। বৃহস্পতিবার সকাল থেকেই নামখানা পয়েন্টে পুণ্যার্থীদের দেওয়ার জন্য পানীয় জলের পাউচ তৈরি করার কাজ শুরু হয়েছে। নামখানা পঞ্চায়েত সমিতির সভাপতি অভিষেক দাস বলেন, ‘গঙ্গাসাগর মেলার দিকে তাকিয়ে নামখানা পয়েন্টকে সুন্দর ভাবে সাজিয়ে তোলা হয়েছে। পুণ্যার্থীরাও আসতে শুরু করেছেন। সব দিক থেকে প্রশাসন সতর্ক রয়েছে।’