কাজকর্মে নতুন সুযোগ আসতে পারে। কর্ম সাফল্যে আনন্দ লাভ। ব্যবসায় উন্নতি। গবেষকদের পক্ষে শুভ। ... বিশদ
উদয়নারায়ণপুরের বিভিন্ন মহল্লায় তন্তুবায়দের বাড়িতে বিশ্বকর্মার পুজো আয়োজন করা হয়েছিল। পাশাপাশি তন্তুবায় সমবায় সোসাইটিগুলিতেও আলাদা করে পুজোর ব্যবস্থা করা হয়। এখানে বিশ্বকর্মার বাহন হাতি নয়, তিনি আসেন ঘোড়ায় চড়ে। গজা তন্তুবায় সমবায় সোসাইটির ম্যানেজার সমীর সামন্ত বলেন, উদয়নারায়ণপুরের গজা, হরালি, পিয়ারাপুর, শিবপুর, কুরচি, সুলতানপুর সহ একাধিক গ্রামে যাঁদের বাড়িতে তাঁত আছে, সেখানেই এই পুজো হয়। যাঁদের প্রতিমা কেনার সামর্থ্য থাকে না, কিংবা অন্য কোনও কারণে মূর্তি আনতে পারেন না, তাঁরা বাড়িতে শোলার ঘোড়া এনে পুজো করেন। সমীরবাবু বলেন, উদয়নারায়ণপুরে তন্তুবায় শিল্পীর সংখ্যা প্রায় ৬ হাজার। এছাড়াও ১৩-১৪টি সমবায় সোসাইটি আছে। বর্তমানে তাঁত শিল্পে মন্দাভাব আসায় অনেকেই এই পেশা থেকে মুখ ফেরাচ্ছেন। এমনকী, সমবায় সোসাইটিগুলিও বন্ধ হয়ে যাচ্ছে। গুজরাত, সুরাত থেকে মেশিনে বোনা কম দামের বস্ত্র ও পাওয়ারলুমের কাপড় বাজারে চলে আসায় তাঁতবস্ত্রের বাজার ধাক্কা খেয়েছে। তবে তাঁতবস্ত্রের বিকল্প নেই বলেই দাবি সমীরবাবুর।