গৃহে শুভ অনুষ্ঠান উপলক্ষে কর্মব্যস্ততা। অর্থকরী আয়ের ক্ষেত্রটি অনুকূল। ব্যয়ের চাপ কিছুটা বাড়তে পারে। বিদ্যায় ... বিশদ
চেতলার পরমহংসদেব রোডে ছিল একটি স্কুল। দীর্ঘদিন ধরে সেটি জীর্ণ দশাপ্রাপ্ত। এবার নতুন করে সাজিয়ে তোলা হল। পড়ুয়াদের বসার জন্য এসেছে নয়া ডেস্ক। দেওয়ালজুড়ে বাচ্চাদের জন্য প্রকৃতির ছবি এবং গ্রাফিতি। তুলে ধরা হয়েছে সৌরজগতের চিত্রও। শিশুদের অক্ষর জ্ঞান করাতে বড় বড় হরফে ক্লাসের দেওয়ালে আঁকা হরফের ছবি। মেয়র পারিষদ সন্দীপন সাহা বলেন, ‘মেয়র’স স্কুল পুরসভার মডেল স্কুলগুলির মধ্যেও অনন্য। মেয়র চান বেসরকারি স্কুলের শিশুদের মতো পড়ার পরিবেশ পাওয়া উচিত পুরস্কুলের পড়ুয়াদের। তাই পুরস্কুলগুলিকে নতুন করে সাজিয়ে তোলা হচ্ছে। এর ফলে নিম্ন আয়ের পরিবারের শিশুরাও ভালো মানের পরিকাঠামো পাবে।’ মেয়র’স স্কুলে থাকছে ল্যাবরেটরি, ‘গল্প ঘর’ নামে একটি লাইব্রেরি। মিড ডে মিলের জন্য আলাদা শেড। যেখানে ২৫টি শিশু একসঙ্গে বসে খেতে পারবে। এছাড়াও স্কুল প্রাঙ্গণ সাজিয়ে তোলা হয়েছে। সেখানে পার্ক তৈরি হয়েছে। রয়েছে দোলনা, স্লিপ ইত্যাদি খেলনা। স্কুলের বাইরের দেওয়ালে আঁকা হয়েছে নানা ধরনের কার্টুন।