গৃহে শুভ অনুষ্ঠান উপলক্ষে কর্মব্যস্ততা। অর্থকরী আয়ের ক্ষেত্রটি অনুকূল। ব্যয়ের চাপ কিছুটা বাড়তে পারে। বিদ্যায় ... বিশদ
এখন দমদম স্টেশন থেকে দমদম রোড কার্যত অবরুদ্ধ হয়ে যাওয়ার পরিস্থিতি। নাগেরবাজার মোড়েরও অবস্থাও একইরকম। হনুমান মন্দির থেকে স্টেশন পর্যন্ত অংশের পরিস্থিতি সবথেকে খারাপ। অভিযোগ, রাস্তার দু’পাশে প্রায় ২০০ ছোট-বড় গুমটি ও চালাঘর তৈরি করে অস্থায়ী দোকান হয়েছে। সকালে মাছ ও সব্জির দোকানও বসে। রাস্তার উপর বাইক ও গাড়ি দাঁড় করিয়ে কেনাকাটা করে সবাই। সকালে স্কুল ও অফিসে যাওয়ার সময় পথ কার্যত অবরুদ্ধ হয়ে যায়। যানজট হয়। দুপুরে গাড়ির চাপ কমে এবং বাজার উঠে যায় বলে রাস্তা খানিক ফাঁকা হয়। কিন্তু সন্ধ্যা থেকে ফের একই অবস্থা। সে সময় রাস্তায় ঠেলাগাড়ি রেখে একাধিক খাবারের দোকান দেন অনেকে। রাস্তার উপর চেয়ার পেতে চলে আড্ডা। বাইক ও গাড়ি পার্ক করানো থাকে। রাত বাড়লে দাগা কলোনি এলাকায় বাস পার্ক করা হয়। সবমিলিয়ে সন্ধ্যা থেকে রাত পর্যন্ত যানজটে নাজেহাল হন হাজার হাজার পথচারী। জানা গিয়েছে, এবার স্টেশন থেকে হনুমান মন্দির পর্যন্ত দমদম রোডের উপর থাকা অবৈধ দখলদার সরানোর সিদ্ধান্ত হয়েছে। সম্প্রতি দক্ষিণ দমদম পুরসভার বোর্ড মিটিংয়ে এই সিদ্ধান্ত হয়। তারপর নাগেরবাজার থানা ও প্রশাসনকে চিঠি দেয় পুর কর্তৃপক্ষ। শুক্রবার বিকেল থেকে মাইকিং করে দোকান সরিয়ে নেওয়ার কথা বলা হচ্ছে। শনিবারও হবে মাইকিং। রবিবার সন্ধ্যায় পুলিস ও প্রশাসনের উপস্থিতিতে অবৈধ দখলদার সরানোর কাজ হবে।
দক্ষিণ দমদম শহর (দমদম বিধানসভা এলাকা) তৃণমূল সভাপতি ও ১৪ নম্বর ওয়ার্ড তৃণমূল সভাপতি সুকান্ত সেনশর্মা বলেন, ‘রাস্তার দু’দিকে প্রচুর দোকান হয়েছে। যানজট মারাত্মক বেড়েছে। রবিবার সকালে প্রচুর মানুষ বাজার করেন। তাই সন্ধ্যায় অভিযান হবে। সব্জি ও মাছ বাজার ফুটপাথের নির্দিষ্ট জায়গায় বসানোর ভাবনাচিন্তা চলছে।’