চাকরিজীবীদের কর্মোন্নতি ও পদোন্নতির সঙ্গে বেতন বৃদ্ধির যোগ। যানবাহন চালনায় সতর্ক হন। ... বিশদ
বিভাগের মেয়র পারিষদ দেবাশিস কুমার, বাজার বিভাগের মেয়র পারিষদ আমিরুদ্দিন (ববি) সহ অন্যান্য পুরকর্তারা। ঠিক হয়েছে, পার্ক
সার্কাস ময়দানের ভিতরে জিমখানা টেনিস ক্লাবের পূর্ব দিকে সেই অস্থায়ী বাজার তৈরি হবে। অন্যদিকে নিউ মার্কেটের পুরনো বাজার সংস্কারের ক্ষেত্রেও কিছু জটিলতা তৈরি হয়েছে। তার জন্য ফের যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের দ্বারস্থ হবে পুরসভা।
পার্ক সার্কাস মার্কেটে ৩৮৮টি দোকান রয়েছে। তার মধ্যে আড়াইশোর কিছু বেশি দোকানের জন্য ময়দানে আলাদা স্টল তৈরি করা হবে। মাছ, সব্জি, ফলের বাজারের জন্য আলাদা বড় বসার জায়গা হবে। দেবাশিস কুমার জানান, খুব দ্রুত ময়দানে শুরু হবে অস্থায়ী বাজার তৈরির কাজ।
বর্তমানে পার্ক সার্কাস বাজারের অবস্থা এতটাই বেহাল যে, বছর দু’য়েক আগে বাজারের মধ্যে আচমকা চাঙড় খসে পড়ায় এক ক্রেতা আহত হয়েছিলেন। পরে বাজার পরিদর্শন করে পুর ইঞ্জিনিয়াররা জানান, পুরনো ভবন পুরোপুরি ভেঙে তা আবার তৈরি করতে হবে। এর পর পুরসভা বাজারটি পুরোপুরি ভেঙে ফের তৈরির সিদ্ধান্ত নেয়। পুরসভা সূত্রের খবর, পুরনো বাজার ভেঙে প্রায় ১৫০ কোটি টাকা ব্যয়ে আধুনিক মানের বাজার নির্মাণ হবে। আপাতত দোতলা বাজার তৈরি করা হলেও আগামী দিনে ওই ভবনটি আটতলা করা হবে। দোতলা থেকে আটতলা পর্যন্ত পুরসভা নিলামে বিক্রি করবে। বেসমেন্টে থাকবে গাড়ি রাখার ব্যবস্থা।
অন্যদিকে, এদিন বিভাগীয় কর্তাদের নিয়ে নিউ মার্কেটের পুরনো ভবন দেখতে যান আমিরুদ্দিন (ববি)। তিনি বলেন, যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয় বাজার সংস্কারের যে প্রস্তাব দিয়েছিল, সেই অনুসারে প্রকল্প রিপোর্ট বানানো হয়েছে। কিন্তু, সেখানে কাজ করতে গেলে অন্তত ৫০ শতাংশ দোকান আপাতত অন্যত্র সরাতে হবে। না হলে মাটি খুঁড়ে ‘টাইবিম’ বানানোর কাজ করা সম্ভব নয়। এত দোকান সরানোর কাজ সহজ নয়। তাই ফের যাবদপুরের বিশেষজ্ঞদের নিয়ে বৈঠক হবে। কীভাবে বাস্তব পরিস্থিতি বিবেচনা করে কাজ সম্ভব, সেই পরামর্শ চাওয়া হবে। ব্যবসায়ীদের সঙ্গেও হবে আলোচনা।