চাকরিজীবীদের কর্মোন্নতি ও পদোন্নতির সঙ্গে বেতন বৃদ্ধির যোগ। যানবাহন চালনায় সতর্ক হন। ... বিশদ
রাসবাটির তরফে তুষার দে বৃহস্পতিবার জানিয়েছেন, রাস উৎসবকে কেন্দ্র করে নাটমন্দিরের চারদিকে নানা মডেল দিয়ে ফুটিয়ে তোলা হবে রামায়ণের নানা কাহিনি। বিভিন্ন দিনে এছাড়াও থাকবে যাত্রাপালা। পাশাপাশি হবে ধর্মীয় অনুষ্ঠানও। রাস উৎসবকে কেন্দ্র করে ওই চত্বরে মেলা বসে যায়। বসে শতাধিক দোকান, থাকে ছোটদের মনোরঞ্জনের নানা ব্যবস্থা। স্থানীয় বাসিন্দাদের কথায়, এখানে মূল রাস উৎসবের শেষে প্রায় দশদিন ধরে চলে ভাঙা মেলা। বৃহস্পতিবার রাসবাটিতে গিয়ে দেখা গেল, রাসবাটি চত্বর সাজিয়ে তোলা হচ্ছে আলোর মালা দিয়ে। জোরকদমে চলছে কাজ। এছাড়াও নাটমন্দির, মূল নাটমঞ্চ, রাধাকৃষ্ণের মূল মন্দির, মন্দিরের মূল ফটক সেজে উঠেছে নানা রঙের কাগজের ফুল, লতাপাতায়। চারদিকে রাখা হয়েছে অজস্র ফুলের টব।
রাসবাটি সূত্রের খবর, বহু ইতিহাসের সাক্ষী এই প্রাচীন বাড়িতে সব থেকে বড় উৎসব হল রাস। এখানে হাজার হাজার মানুষের সমাগম হয়। এছাড়াও এখানে গোষ্ঠ উৎসব, জন্মাষ্টমী, রথযাত্রা, ঝুলনযাত্রা, দোল সহ বিভিন্ন ধর্মীয় অনুষ্ঠান মর্যাদার সঙ্গে পালিত হয়। উৎসবের দিনগুলিতে গোপীনাথকে বর্ণময় পোশাক পরানো হয়। এছাড়া ভোগ হিসেবে দেওয়া হয় নানা ধরনের খাবার ও মিষ্টি। এই প্রাচীন রাসবাটি সংস্কারের দাবি তুলেছেন অনেকেই। স্থানীয় মানুষের কথায়, এই বাড়ির খাঁজে খাঁজে রয়েছে অজস্র ইতিহাস। এমন একটি ইতিহাস প্রসিদ্ধ স্থান সংস্কার করা না হলে কালের নিয়মে হারিয়ে যেতে পারে।