ধর্মকর্মে সঞ্চীয় অংশগ্রহণে মানসিক তৃপ্তি ও সামাজিক সুনাম। পেশাদার শিল্পীদের শুভ সময়। ... বিশদ
নব্বইয়ের দশকে জাতীয় স্তরের মহিলা কবাডি খেলোয়াড় হিসেবে কাজলদেবীর সুখ্যাতি ছিল। খেলতে গিয়ে এক সময় তিনি হাঁটুতে চোট পেয়েছিলেন। বয়স বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে পুরনো চোটের যন্ত্রণা বেড়েছিল। স্থানীয় বাসিন্দা দিব্যেন্দু চৌধুরী বলেন, স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে কোনও ঝগড়ার কথা কোনওদিন শুনিনি। কাজল দেবী অত্যন্ত গুণি মানুষ ছিলেন। কিভাবে কি হল বুঝতে পারছি না। মনে হচ্ছে, মানসিক অবসাদ থেকেই আত্মহত্যা করে থাকতে পারেন।’ খড়দহ থানার পুলিশ ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে।