ধর্মকর্মে সঞ্চীয় অংশগ্রহণে মানসিক তৃপ্তি ও সামাজিক সুনাম। পেশাদার শিল্পীদের শুভ সময়। ... বিশদ
কলকাতা পুলিসের এক সূত্র জানাচ্ছে, ওই নির্দেশিকায় বলা হয়েছে, কর্তব্যরত অবস্থায় পুলিস কর্মীরা থানা ও ফাঁড়িতে বসে মদ্যপান করতে পারবেন না। এমনকী ডিউটি শেষ হওয়ার পরও মদ্যপান করা যাবে না। সংশ্লিষ্ট থানার ওসিদের এ বিষয়ে কড়া নজরদারি চালাতে হবে বলে নির্দেশ দিয়েছেন কলকাতা পুলিসের শীর্ষকর্তারা। আগামী দিনে কলকাতা পুলিসের থানা ও ফাঁড়িতে মদ্যপ অবস্থায় কোনও পুলিসকর্মী ধরা পড়লে, তাঁকে কড়া শাস্তির মুখে পড়তে হবে বলে লালবাজার থেকে ওসিদের ইঙ্গিত দেওয়া হয়েছে। আর জি কর কাণ্ড পরবর্তী সময়ে কলকাতা পুলিসের ভাবমূর্তি নষ্ট হতে পারে, এমন কোনও কাজ বরদাস্ত করা হবে না বলেই বার্তা দেওয়া শুরু হয়েছে। উল্লেখ্য, গত ৪ অক্টোবর মাঝেরাতে পার্ক স্ট্রিট থানার রেস্ট রুমে পুজো উপলক্ষ্যে এক মহিলা সিভিক ভলান্টিয়ারের হাতে নতুন পোশাক তুলে দেওয়ার সময় মদ্যপ অবস্থায় থাকা এসআই অভিষেক রায় শ্লীলতাহানি করেন বলে অভিযোগ। তারপরই লালবাজারের এই নির্দেশিকা তাৎপর্যপূর্ণ বলে মনে করছে কলকাতা থানার ওসিদের একাংশ। পাশাপাশি ওই নির্দেশিকায় বলা হয়েছে, থানা ও ফাঁড়িতে অভিযোগ জানাতে আসা নাগরিকদের মুখোমুখি হওয়ার সময় অবশ্যই পুলিস কর্মীদের বডি ক্যামেরা অন করে রাখতে হবে। যাতে পরবর্তী সময়ে কোনও বিতর্ক না দেখা দেয়। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক কলকাতা পুলিসের ওসিদের একাংশ বলছে, এমনিতে থানায় নাইট ডিউটিতে মহিলা পুলিসকর্মীরা থাকেন না। তবে মহিলা সিভিক ভলান্টিয়াররা থাকতেন। সূত্রের খবর, পার্ক স্ট্রিট কাণ্ডের পর সিভিকদের আর নাইট ডিউটি দেওয়া হবে না।