সামাজিক কল্যাণ কর্মে সাফল্য ও জনখ্যাতি। বাতজ সমস্যায় বিব্রত হতে পারেন। কাজ কারবারে শুভ। ... বিশদ
এই মানুষগুলি শপিং মলে যান বটে তবে কেনেন কম। তাই তাঁদের আছে বড়বাজার। ‘ও মা! এই জামাটা কী সুন্দর, জ্যাকেট দেওয়া’, বলেই মেয়ের জন্য রাজস্থানী স্টাইলের ‘সারারা’ জামা পছন্দ করলেন বাগনানের রঞ্জনা পালিত। বললেন, ‘আমাদের ওখানে এই জামাটাই দেড়শ টাকায় বিক্রি হবে। এখানে অনেক কমে পেলাম। সব ভ্যারাইটির জামাকাপড় এখানে অনেক কম দামে মেলে।’ এ কারণে পুজোর আগে বড়বাজার আসেন জেলার বাসিন্দারা। পুরুষদের পোশাক বিক্রি করেন রাজা। তিনি বললেন, ‘দেখুন, আমাদের এখানে প্রতিযোগিতা খুব। একই জিনিস দেখা যাবে, পরপর কয়েকটি দোকানে বিক্রি হচ্ছে। তাই আমাদের অনেক কম দামে বিক্রি করতে হয়।’ এক বিক্রেতা বললেন, ‘দেখবেন, পাড়ায় কোনও দোকানে এই ডিজাইনেরই জামা পাচ্ছেন। সেই দোকান যা দাম চাইবে, সেই দামেই মানুষ কিনে নেবেন। আমাদের এখানে সেরকম ব্যাপার নেই।’
‘কিন্তু অনলাইনে কিনলে তো আরও স্টক পাওয়া যাবে?’ এই প্রশ্নের জবাব দিলেন মেদিনীপুরের অর্চনা। বললেন, ‘হাতে নিয়ে দেখে না কিনলে আমি ঠিক ভরসা পাই না। অনলাইনে কিনে দেখেছি। কিন্তু আমার মনে হয়েছে, ওই জিনিসটাই বড়বাজারে কম দামে পাওয়া যায়। সবসময় কলকাতায় আসা হয় না। তবু পুজোর আগে এক-দু’বার এসেই থাকি।’