Bartaman Patrika
 

নিবেদিতার কালী
গুঞ্জন ঘোষ

 ১৮৯৯ সালের ১৩ ফেব্রুয়ারি স্বামী বিবেকানন্দের বিদেশিনী শিষ্যা সিস্টার নিবেদিতা মা কালীকে নিয়ে বক্তৃতা দেবেন। ঘটনাটি ঘটবে কলকাতার অ্যালবার্ট হলে বাংলা ইংরেজি সংবাদপত্রে প্রকাশিত এই খবরে শহরে বেশ একটা সাড়া পড়ে গেল। এক বিদেশিনী হিন্দুদের প্রধান দেবীর সম্বন্ধে কী বলেন সেই কৌতূহল ছড়িয়ে পড়ল সাধারণের মধ্যে।
মা কালী নিবেদিতার প্রাণপ্রতিমা। তিনি তাঁর গুরুদেব স্বামী বিবেকানন্দের সঙ্গে যখন অমরনাথ আর কাশ্মীর ভ্রমণে গিয়েছিলেন স্বামীজি তাঁকে কালী কে ও কী তাঁর স্বরূপ, এই দেবীর রূপের রহস্য বুঝিয়েছিলেন। সেই থেকেই নিবেদিতার কালীময়তা প্রগাঢ় প্রভাব ফেলেছিল তাঁর মননে, চেতনায়।
এই বক্তৃতাদানের নেপথ্যকার স্বামীজিই। তিনি যখন বুঝলেন তাঁর শিষ্যা ত্যাগ-কর্ম-প্রেম-এ শক্তি অর্জন করেছে তখনই পরীক্ষার মুখে দাঁড় করিয়ে দিলেন। দৃপ্ত কণ্ঠে বললেন, ‘এবার তোমাকে কালীর সম্বন্ধে বলতে হবে— তোমার কালী। যেমন বুঝেছ তেমনি তাঁকে প্রকাশ কর।’
নিবেদিতার মানসিকতা এই সময়ে কেমন হয়েছিল? সুন্দর বিশ্লেষণ করেছেন তাঁর জীবনীকার লিজেল রেঁম—‘বিদেশি খ্রিস্টান হয়ে করতে হবে মা কালীর বিশ্লেষণ। তাতে আবার ধর্মান্ধ জনসাধারণের মনকে খুশি করা চাই। খুশি করা চাই উত্তরপথিক গুরু আর ব্রাহ্ম সমাজের পাণ্ডাদের। এই প্রথম এক কঠিন পরীক্ষা দিতে হবে নিবেদিতাকে। মনে ভাবেন, ‘কী বলতে যাচ্ছি? মাগো, দেখো যেন একেবারে ডুবে না যাই।’
এই শঙ্কা একেবারেই অমূলক। সাময়িক এই দোলাচল অচিরেই কাটিয়ে উঠে নিবেদিতা তৈরি হলেন। অনেক প্রমাণের মধ্যে তাঁকে এটাও প্রমাণ করতে হবে শ্রীরামকৃষ্ণের দর্শন বিদেশিদের কাছে গ্রহণযোগ্য হয়ে উঠেছে। শুধু তাই নয়, তারাও শ্রীরামকৃষ্ণের মতকে প্রাধান্য দিয়ে রীতিমতো চর্চা করছে।
এসে গেল ১৩ ফেব্রুয়ারি। সোমবার। অ্যালবার্ট হল লোকারণ্য। বহু গণ্যমান্য উপস্থিত হয়েছেন। ওই তো দেখা যাচ্ছে আসনে স্থির হয়ে বসে আছেন ডাঃ মহেন্দ্রলাল সরকার, সত্যেন্দ্রনাথ ঠাকুর, মিসেস সালজার, ব্রজেন্দ্রনাথ গুপ্ত, সরলাবালা ঘোষাল, ডাঃ নিশিকান্ত চট্টোপাধ্যায়। তাঁরাও শ্রোতা হিসেবে আমন্ত্রিত হয়ে এসেছেন। এসেছেন ব্রাহ্ম সমাজের নেতারা। সূচনায় অল্প কিছু কথায় বক্তব্য পেশ করলেন আমন্ত্রিত ব্যক্তিরা। তাঁদের মধ্যে ডাঃ মহেন্দ্রলাল সরকারের কী হল কে জানে— হঠাৎ উঠে দাঁড়ালেন। তিনি বেশ রেগে গেছেন। নিবেদিতার উদ্দেশে বলে উঠলেন, ‘আমরা এই সকল কুসংস্কার দেশ থেকে তাড়াবার চেষ্টা করছি, আর তোমরা বিদেশিরা আবার সেই সব প্রচার করতে উঠে পড়ে লেগেছ!’
সভায় হইচই পড়ে গেল। সত্যেন্দ্রনাথ সঙ্গে সঙ্গে ডাঃ সরকারের বক্তব্যকে সমর্থন করলেন। একজন ভক্ত শ্রোতা মহেন্দ্রলালকে an old devil বলে গালি দিয়ে বসলেন। শুরুতেই আত্মবিশ্বাসে আঘাত! শ্রীরামকৃষ্ণের চিকিৎসক মহেন্দ্রলালের নির্দয় বাক্যবাণে নিবেদিতা মর্মাহত। তবে স্বামীজির সিংহী সহজে দমবার পাত্রী নন। বীরদর্পে মঞ্চে উঠলেন। সভা শুরু হল। গুরু, ইষ্টদেবকে স্মরণ করে নিবেদিতা বলতে শুরু করলেন। তাঁর প্রাণস্পর্শী ভাষণ শ্রোতাদের মরমে ভেদ করতে লাগল। তিনি প্রশান্ত অথচ দৃঢ়তাপূর্ণভাবে বলে চলেছেন— ‘প্রাচ্যে ঈশ্বর প্রতিমায় কল্পনা এক উলঙ্গিনী নারীরূপে। তিনি আলুলায়িত কুন্তলা, ঘোর নীল গাত্রবর্ণ কৃষ্ণ কালো রূপে প্রতিভাত। তিনি চতুর্ভুজা। দুই হস্তে বরাভয়, অপর দুই হস্তে যথাক্রমে অসি ও রক্তনিঃসৃত নরমুণ্ড। কণ্ঠে নর করোটির মালা, লোলজিহ্বা। শ্বেত ও স্মবিভূষিতাঙ্গ এক পুরুষের বক্ষে তিনি নৃত্যপরা। এক অসাধারণ ভয়ঙ্করী মূর্তি! যারা তাকে জঘন্য বলে নাসিকা কুঞ্চিত করে তারা অনুকম্পাযোগ্য বলা চলে। তারা দেবালয়ের বহিরাঙ্গন থেকেই বিদায় নিয়েছে মাত্র। যেখানে মায়ের বাণী পৌঁছায় সেখানে অগ্রসর হতে সক্ষম হয়নি তারা। তা এরকম ভালোই বলতে হয়।
অধিকন্তু, সে রূপ প্রতীচ্যের নিকট যতটাই ভয়াবহ, হিন্দুর নিকট অপর সকলের চেয়ে তাই প্রিয়তম। সেই দৈবীশক্তি তাঁর ভক্তের নিকট এই একটিমাত্র রূপেই আবদ্ধ নন। শিখদের নিকট তিনি কৃপাণরূপে অবতীর্ণা। নারী, বিশেষত সকল কুমারী কন্যা তাঁরই বিগ্রহ। মহীয়সী সীতা বহুজনের নিকট মহাশক্তিরূপে প্রকটিতা।
কিন্তু এই সকলের চেয়ে কালীরূপই আমাদের অধিকতর আপন। অপর সকলের প্রতি প্রীতি আছে, কিন্তু কালী আমাদের একান্ত আপনজন। তাঁকে জানি আর নাই জানি, আমরা তাঁরই সন্তান, তাঁর কোলের কাছটিতে খেলা করি। জীবনটা তো তাঁর সঙ্গে লুকোচুরি খেলা বই আর কিছু নয়। আর যদি খেলতে খেলতে কোনওক্রমে তাঁর চরণদুটির ছোঁয়া পেয়ে যাই— তাতে তনু-মন-প্রাণে যে দিব্য শিহরন সঞ্চারিত হবে তার ইয়ত্তা কে করবে? ‘মা’ ডাকের মহা উল্লাস কে কবে বুঝতে পারে!’
মুগ্ধ শ্রোতামণ্ডলী অবাক বিস্ময়ে নিবেদিতার কালী ভাবনায় ডুবে গেছেন। অ্যালবার্ট হলে নীরব নিশ্চিত প্রশান্তি। তিনি মঞ্চ থেকে নেমে আসছেন— দেখলেন স্বামীজি দরজার কাছে দাঁড়িয়ে। তিনি খুব খুশি। সরলা ঘোষালের সঙ্গে কথা বলছিলেন। নিবেদিতা এগিয়ে গেলেন।
স্বামীজি বললেন, ‘চমৎকার বলেছ, মার্গট।’
এই স্বীকৃতিটুকুই যে তাঁর উত্তরণের অভিমুখ ঠিক করে দিল তা জানতে নিবেদিতার বাকি রইল না। এর ঠিক চারদিন পর তিনি জোসেফিন ম্যাকলাউডকে লিখলেন সেই অনুভূতির কথাটাই— ‘Swami was greatty pleased about the lecture…’। পরে এই প্রিয় বান্ধবী জোসেফিন ম্যাকলাউডকে জানালেন কালী নিয়ে তাঁর ভাবনা-কল্পনার কথা যা নারায়ণী দেবীর অনুপম অনুবাদে ব্যক্ত হয়েছে—‘কালী সম্বন্ধে একটা নতুন করে ভাব মনে জেগেছে। মায়ের পদতলে শায়িত শিবের ঢুলুঢুলু চোখ দুটি মায়ের দৃষ্টির সঙ্গে মিলেছে কী করে তাই দেখছিলাম। কালী ওই সদাশিবের দৃষ্টির সৃষ্টি। নিজেকে আড়াল করে সাক্ষীরূপে তিনি দেখছেন দেবাত্মশক্তিকে। শিবই কালী, কালীই শিব। মানুষের মনে বিপুল শক্তির আলোড়ন চলছে। তারই প্রতিচ্ছবি ফুটে উঠেছে এই রূপে এই কী সত্য! অর্থাৎ মানুষই কি দেবতাকে সৃষ্টি করে? তাই ভাবি। বিশ্বের রহস্য কোন লাস্যময়ীর লীলাচাতুরী হালকা ওড়নায় ঢাকা।’
উল্লেখ করা যেতে পারে তাঁর এই বক্তৃতা জনমানসে এতটাই প্রভাব ফেলেছিল যে এর অল্প কিছুদিনের মধ্যে কালীঘাট মন্দির কর্তৃপক্ষ তাঁকে কালী নিয়ে বলবার জন্য আমন্ত্রণ জানান। নিবেদিতা সেই আমন্ত্রণ গ্রহণ করে আগের যা কিছু বিতর্কের জবাব দিয়েছিলেন। তাঁর সেই বক্তৃতাও জনপ্রিয় হয়েছিল। এই সভায় স্বামীজি শারীরিক অসুস্থতার জন্য উপস্থিত থাকতে পারেননি। তিনি অবশ্যই তাঁর শিষ্যার ভাষণে খুশি হয়েছিলেন। কারণ, নিবেদিতার সৃষ্টিতত্ত্বের এই অনভূত সত্য অননুকরণীয়। তাঁর কালী খুব স্পষ্ট। তাঁর কালী ভয়ঙ্করী কিন্তু মানবতার বিপুলশক্তির আধার। কামনা-বাসনার মায়া কাজলে দেখলে তিনি ভয়ঙ্করী। বাসনার বিষ আত্ম-মুক্ত হলেই মা কালী তখন আপন হতেও আপনতর। নিবেদিতার কালী তাই আত্মচৈতন্যের ধ্যানমূর্তি।
25th  October, 2019
ধনতেরসের সাতকাহন
কৌশিক বসু

 আমাদের কিশোরবেলায় সিনেমার সৌজন্যে হঠাৎ করেই বাঙালির ঘরে ঘরে রমরমিয়ে শুরু হয়েছিল সন্তোষী মায়ের পুজো। বাঙালির ঠাকুরঘরে প্রতি শুক্রবারে বাড়ির মেয়ে বউরা তো বটেই কখনও কখনও পুরুষরাও আকাঙ্ক্ষা পূরণের আশায় নিষ্ঠাভরে আরাধনা করত সন্তোষী মায়ের। এখন সেই ভক্তিতে কিছুটা ভাটার টান।
বিশদ

25th  October, 2019
কেন কিনবেন সোনা?
বাপ্পাদিত্য রায়চৌধুরী

  উৎসবের মরশুম শুরু হওয়ার আগেই আগুন লেগেছিল সোনার দামে। এখন অবশ্য তাতে খানিকটা জল পড়েছে। কিন্তু দাম যে কমের দিকে, তা হলফ করে বলা যায় না। তবু সোনা কেনায় অরুচি নেই সাধারণ মানুষের। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, দাম দেখে দমে না যাওয়াই ভালো। বরং সোনা কিনুন বেশি করে।
বিশদ

25th  October, 2019
তারাদের ধনতেরস
শৌণক সুর

 ধনতেরস উৎসব মূলত অবাঙালিদের মধ্যে প্রচলিত হলেও বর্তমানে বাঙালির জীবনের সঙ্গেও এই উৎসব জড়িয়ে গিয়েছে। এই বিশেষ দিনে অনেকেই সোনা-রুপোর অলঙ্কার, সামগ্রী কেনেন। তবে রীতি অনুযায়ী এই দিনে যে কোনও ধাতুর তৈরি সামগ্রী কেনাই শুভ বলে মনে করা হয়।
বিশদ

25th  October, 2019
 ছিন্নমস্তা মায়ের জন্য আসে বন্দিদের গাঁথা মালা

  বিষ্ণুপুরে জেলের বন্দিদের গাঁথা টগরের মালা ৪০বছর ধরে রোজ ছিন্নমস্তা মায়ের পুজোর জন্য মন্দিরে আসে। দীর্ঘ চার দশকেরও বেশি সময় ধরে শীত, গ্রীষ্ম, বর্ষা সব ঋতুতে রোজ নিয়ম করে মালা পৌঁছে যায় বিষ্ণুপুরের অন্যতম জাগ্রত ওই মন্দিরে। পুরোহিতরাও রোজকার নিয়মের অভ্যাসে বন্দিদের গাঁথা মালা আসার অপেক্ষায় থাকেন। বিশদ

25th  October, 2019
 রুপোলি পর্দায় গয়না কথা

 ‘... মণিমালিকা সমস্ত রাত ধরিয়া একটি একটি করিয়া তাহার সমস্ত গহনা সর্বাঙ্গ ভরিয়া পরিয়াছে। মাথা হইতে পা পর্যন্ত আর স্থান ছিল না। বাক্সে করিয়া গহনা লইলে সে বাক্স হাতছাড়া হইয়া যাইতে পারে, এ আশঙ্কা তাহার ছিল। কিন্তু গায়ে পরিয়া গেলে তাহাকে না বধ করিয়া সে গহনা কেহ লইতে পারিবে না।... গহনার ঝমঝম শব্দ শোনা গেল।
বিশদ

25th  October, 2019
 ধনতেরসে কিনুন গোল্ড বন্ড

 প্রতি অর্থবর্ষে একজন ব্যক্তি ন্যূনতম ১ গ্রাম থেকে সর্বোচ্চ ৪ কেজি পর্যন্ত মূল্যের বন্ড কিনতে পারবেন। প্রতিষ্ঠান অথবা ট্রাস্টের ক্ষেত্রে কেনার সর্বোচ্চ সীমা হল ২০ কেজি প্রতি বছর। কোনও ব্যক্তি এককভাবে, অথবা অন্য কারও সঙ্গে যৌথভাবে বন্ডটি কিনতে পারেন। তবে ‘জয়েন্টলি’ বা যৌথভাবে কিনলেও প্রথম ক্রেতার নামেই সর্বোচ্চ ৪ কেজি সোনার মূল্যের বন্ড ইস্যু হবে। যদিও পরিবারের সব প্রাপ্তবয়স্ক সদস্যের নামেই এভাবে ৪ কেজি মূল্যের বন্ড কেনা যেতে পারে। বিশদ

25th  October, 2019
 পূর্বস্থলীর হাড়িবাড়ির পুজোয় থোড়ের নৈবেদ্য

  নয় পুরুষের নিয়ম মেনে আজও পূর্বস্থলী থানার নিমদহের হাড়িবাড়ির কালীপুজোয় থোড়ের নৈবেদ্য দেওয়া হয়। মানত পুরণে ভক্তরা অসংখ্য পাঁঠা বলি দেন। ২০০ বছরের এই পারিবারিক পুজো বর্তমানে সর্বজনীনের রূপ পেয়েছে। ঐতিহ্যবাহী এই মা কালীর পুজো দেখতে দূর-দূরান্তের ভক্তরা আসেন।
বিশদ

25th  October, 2019
 মায়ের স্বপ্নাদেশেই শেরশাহের
আমলে পুজো শুরু

 ১৫৪০ সাল। গ্র্যান্ড ট্যাঙ্ক রোড এবং রাজস্ব সংক্রান্ত ব্যাপারে কাজকর্ম দেখাশোনা করার জন্য শেরশাহের নির্দেশে ভূ-কৈলাসের রাজবংশধর স্বর্গীয় দিগম্বর ঘোষাল কংস নদী পথে প্রায়ই আসতেন। একদিন তিনি নদীর ধারেই রাত্রিবাস করেন। তখন মা সিদ্ধেশ্বরী তাঁকে স্বপ্নাদেশ দিয়েছিলেন পুজো করার জন্য। মন্দির তৈরি করতেও বলেন। তিনি বিষয়টি শেরশাহকেও জানান। শেরশাহ নাকি তখন পাঁচশো বিঘা জমিদান করেন। তারপরই জামালপুরের কোলসড়া গ্রামে সিদ্ধেশ্বরী কালীর পুজো শুরু হয়।
বিশদ

25th  October, 2019
 ১০০ ভরি সোনার গয়নায়
সেজে উঠবে নাদনঘাটের মা

নাদনঘাটের সিংহরায় পরিবারের কালীপুজোর রাতে মাকে ১০০ ভরি গয়না পরানো হয়। ১৭২ বছরের প্রাচীন এই পুজো ঘিরে স্থানীয়দের উন্মাদনা তুঙ্গে। কথিত আছে, তৎকালীন জমিদারি সামলাতেন কালীপ্রসন্ন সিংহরায় ও তাঁর ভাই ভূষণচন্দ্র সিংহরায়। ভূষণবাবু ছিলেন নিঃসন্তান। বিশদ

25th  October, 2019

Pages: 12345

একনজরে
রক্তক্ষরণ আটকাতে পারবে কি সিপিএম? আটকানো যাবে কি বামের ভোট রামে যাওয়া? —মূলত এই দু’টি প্রশ্নই এখন আলোচনার কেন্দ্রে। ব্রিগেড ভরাতে পারলেও ভোটবাক্স ভরাতে পারবেন কি না, তা নিয়েই এখন চিন্তিত সিপিএমের বঙ্গ রাজনীতির কুশীলবরা। ...

আইপিএলে ইমপ্যাক্ট প্লেয়ারের নিয়ম নিয়ে আগেই মুখ খুলেছিলেন রোহিত শর্মা ও রিকি পন্টিং। এবার একই সুর শোনা গেল দিল্লি ক্যাপিটালসের অক্ষর প্যাটেলের ...

ভোট মরশুমে চোখ রাঙাচ্ছে মাত্রাতিরিক্ত গরম। আজ, শুক্রবার, লোকসভার দ্বিতীয় দফার নির্বাচন। বৃহস্পতিবার আগামী পাঁচদিনের জন্য পশ্চিমবঙ্গ, ওড়িশা, বিহার, ঝাড়খণ্ড, অন্ধ্রপ্রদেশ, তেলেঙ্গানা, কর্ণাটক এবং উত্তরপ্রদেশের ...

কথা ছিল বাড়ি ফিরে পাকা বাড়ি দেওয়ার। সেই স্বপ্ন নিয়ে আর ফেরা হল না। কফিনবন্দি হয়ে ফিরছে পরিযায়ী কিশোর শ্রমিক। কর্মরত অবস্থায় বহুতল ...




আজকের দিনটি কিংবদন্তি গৌতম ( মিত্র )
৯১৬৩৪৯২৬২৫ / ৯৮৩০৭৬৩৮৭৩

ভাগ্য+চেষ্টা= ফল
  • aries
  • taurus
  • gemini
  • cancer
  • leo
  • virgo
  • libra
  • scorpio
  • sagittorius
  • capricorn
  • aquarius
  • pisces
aries

বিদ্যা ও কর্মে উন্নতির যুগ অর্থকরি দিকটি কমবেশি শুভ। মানসিক চঞ্চলতা ও অস্থিরতা থাকবে। স্বাস্থ্যের ... বিশদ


ইতিহাসে আজকের দিন

১৮৮৪- উচ্চাঙ্গ সঙ্গীতশিল্পী, সেতার ও সুরবাহার বাদক ওস্তাদ আয়েত আলী খাঁর জন্ম
১৮৯৭- বাঙালি চলচ্চিত্র পরিচালক নীতীন বসুর জন্ম
১৯২০- ভারতীয় গণিতবিদ শ্রীনিবাস রামানুজনের মৃত্যু
১৯২৪- সাহিত্যিক নারায়ণ সান্যালের জন্ম 



ক্রয়মূল্য বিক্রয়মূল্য
ডলার ৮১.৫০ টাকা ৮৪.৯৩ টাকা
পাউন্ড ১০১.৪৭ টাকা ১০৫.৯২ টাকা
ইউরো ৮৭.১৪ টাকা ৯১.১৮ টাকা
[ স্টেট ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া থেকে পাওয়া দর ]
পাকা সোনা (১০ গ্রাম) ৭২,৭০০ টাকা
গহনা সোনা (১০ (গ্রাম) ৭৩,০৫০ টাকা
হলমার্ক গহনা (২২ ক্যারেট ১০ গ্রাম) ৬৯,৪৫০ টাকা
রূপার বাট (প্রতি কেজি) ৮১,৪৫০ টাকা
রূপা খুচরো (প্রতি কেজি) ৮১,৫৫০ টাকা
[ মূল্যযুক্ত ৩% জি. এস. টি আলাদা ]

দিন পঞ্জিকা

১৩ বৈশাখ, ১৪৩১, শুক্রবার, ২৬ এপ্রিল ২০২৪। দ্বিতীয়া ৬/১৩ দিবা ৭/৪৭। অনুরাধা নক্ষত্র ৫৮/৪০ রাত্রি ৩/৪০। সূর্যোদয় ৫/১১/৩০, সূর্যাস্ত ৫/৫৭/২৪। অমৃতযোগ প্রাতঃ ৬/৫৪ মধ্যে পুনঃ ৭/৪৪ গতে ১০/১৮ মধ্যে পুনঃ ১২/৫১ গতে ২/৩২ মধ্যে পুনঃ ৪/১৫ গতে অস্তাবধি। রাত্রি ৭/২৮ গতে ৮/৫৭ মধ্যে পুনঃ ২/৫৭ গতে ৩/৪১ মধ্যে। মাহেন্দ্রযোগ রাত্রি ১০/২৭ গতে ১১/১২ মধ্যে পুনঃ ৩/৪১ গতে উদয়াবধি। বারবেলা ৮/২৪ গতে ১১/৩৪ মধ্যে। কালরাত্রি ৮/৪৫ গতে ১০/১০ মধ্যে। 
১৩ বৈশাখ, ১৪৩১, শুক্রবার, ২৬ এপ্রিল ২০২৪। দ্বিতীয়া দিবা ৬/২৮। অনুরাধা নক্ষত্র রাত্রি ২/২৬। সূর্যোদয় ৫/১২, সূর্যাস্ত ৫/৫৯। অমৃতযোগ দিবা ৬/৪৬ মধ্যে ও ৭/৩৮ গতে ১০/১৫ মধ্যে ও ১২/১৫ গতে ২/৩৫ মধ্যে ও ৪/২০ গতে ৫/৫৯ মধ্যে এবং রাত্রি ৭/৩২ গতে ৯/০ মধ্যে ও ২/৫০ গতে ৩/৩৪ মধ্যে। মাহেন্দ্রযোগ রাত্রি ১০/২৭ গতে ১১/১১ মধ্যে ও ৩/৩৪ গতে ৫/১১ মধ্যে। বারবেলা ৮/২৪ গতে ১১/৩৫ মধ্যে। কালরাত্রি ৮/৪৭ গতে ১০/১১ মধ্যে। 
১৬ শওয়াল।

ছবি সংবাদ

এই মুহূর্তে
আইপিএল: চোটের কারণে পাঞ্জাবের বিরুদ্ধে খেলছেন না কেকেআরের মিচেল স্টার্ক

07:17:15 PM

আইপিএল: টসে জিতে ফিল্ডিংয়ের সিদ্ধান্ত পাঞ্জাবের (বিপক্ষ কেকেআর)

07:15:19 PM

দেখে নিন ৫টা অবধি দেশের কোন অংশে কত ভোট পড়ল
লোকসভা নির্বাচন ২০২৪(দ্বিতীয় দফা): বিকেল পাঁচটা অবধি গোটা দেশে গড়ে ...বিশদ

07:13:50 PM

বিকেল ৫টা পর্যন্ত বাংলার ৩ আসনে কত ভোট পড়ল
লোকসভা নির্বাচনের দ্বিতীয় দফায়, বিকেল ৫টা অবধি বাংলার ৩ আসনে ...বিশদ

06:35:21 PM

সন্দেশখালিতে গেল এনএসজি টিম

05:12:03 PM

দেখে নিন ৩টে অবধি দেশের কোন অংশে কত ভোট পড়ল
লোকসভা নির্বাচন ২০২৪(দ্বিতীয় দফা): দুপুর ৩টে অবধি গোটা দেশে মোট ...বিশদ

04:16:36 PM