একাধিক সূত্রে অর্থপ্রাপ্তি ও ঋণশোধে মানসিক ভাব মুক্তি। নিজ বুদ্ধি ও দক্ষতায় কর্মোন্নতি ও সুনাম। ... বিশদ
আসলে গুজরাতের স্পিনের জালেই আটকে গেল পাঞ্জাব। টস জিতে ব্যাট করতে নেমে ১৪২ রানেই থামে তারা। বাঁহাতি স্পিনার সাই কিশোর ৩৩ রানের বিনিময়ে নেন চার উইকেট। তিনিই ম্যাচের সেরা। দুই আফগান স্পিনার রশিদ খান (১-১৫), নূর আহমেদও (২-২০) চাপ বজায় রাখলেন আগাগোড়া। হোমটিমের মোট সাতজনকে ডাগ-আউটের পথ দেখায় কিশোর, রশিদ, নূরকে নিয়ে গঠিত স্পিনের ত্রিফলা। স্পিনারদের ১৩ ওভারে ওঠে মাত্র ৭৫। পাঞ্জাবের প্রভসিমরন সিং (৩৫), হরপ্রীত ব্রার (২৯), অধিনায়ক স্যাম কারানদের (২০) মধ্যে কেউই বড় রান পাননি।
জিতলেও নিয়মিত উইকেট হারানোয় একসময় চাপে পড়ে গিয়েছিল গুজরাত। ঋদ্ধিমান সাহা, ডেভিড মিলার, ওমরজাইরা বেশিক্ষণ থাকেননি। কিন্তু চাপ কাটিয়ে দলের জয় নিশ্চিত করেন তেওয়াটিয়া। পাঞ্জাবের হয়ে বল হাতে নজর কাড়েন হার্শল প্যাটেল (৩-১৫), লিয়াম লিভিংস্টোনরা (২-১৯)।