অবশেষে উপস্থিত সেই বহু প্রতীক্ষিত সন্ধিক্ষণ। আজ, মঙ্গলবারই জানা যাবে কার দখলে যাচ্ছে দিল্লি! দেশের পাশাপাশি নজর থাকবে বাংলার দিকে।
আজ, মঙ্গলবার ভোট গণনায় কোনও অস্থায়ী কর্মীকে নিযুক্ত করা যাবে না। সোমবার নির্দেশে এমনটাই জানিয়ে দিল কলকাতা হাইকোর্ট।
বিগত বছরের তুলনায় এই লোকসভা ভোটের সপ্তম দফাতেও কম ভোট পড়ল রাজ্যে। সপ্তম দফাতে ন’টি কেন্দ্রে মোট ভোটের হার ৭৬.৮০ শতাংশ।
মৌসুমি বায়ুর অগ্রগতি হলেও দক্ষিণবঙ্গে বর্ষার আগমন নিয়ে সোমবারও কোনও নির্দিষ্ট পূর্বাভাস দেয়নি কেন্দ্রীয় আবহাওয়া দপ্তর।
স্বাভাবিক সময়ের ছ’দিন আগেই বর্ষা ঢুকে গিয়েছে উত্তরবঙ্গে। কিন্তু দক্ষিণবঙ্গে বর্ষা কবে আসবে? এখনও অনিশ্চিত। কেন্দ্রীয় আবহাওয়া দপ্তর রবিবার দেশের যেসব এলাকায় দু’-তিনদিনের মধ্যে মৌসুমি বায়ু প্রবেশের বার্তা দিয়েছে, তার মধ্যে দক্ষিণবঙ্গ নেই।
মা-ঠাকুমারা এককালে বলতেন, ‘করলে ঘর, চেনা যায় বর’। অর্থাৎ বাইরের জগতে কোনও মানুষের যে রূপ, নিজের সংসারে চার দেওয়ালের দৈনন্দিন জীবনের সঙ্গে সেই রূপের মিল নেই। ব্যক্তিগত পরিসরে বদলে যায় মানুষের স্বভাব, প্রকৃতি, মানসিকতা।
‘এই এক্সিট পোল কী জানেন তো দাদা, অনেকটা হাতুড়ে ডাক্তারের মতো। লাগে তুক। না লাগে তাক।’ বক্তব্য, যাদবপুরের এক শিক্ষকের। ‘বাংলায় ৪২ আসনের মধ্যে ১৩ থেকে ১৭ পাবে তৃণমূল! আর বিজেপি পাবে ২৩ থেকে ২৭!’ বলে হো হো করে হেসে উঠলেন হাতিবাগানের এক ব্যবসায়ী।
প্রশাসনিক রাজকর্মচারীদের কর্ম ব্যস্ততা বৃদ্ধি। দুপুর থেকে চিন্তার অবসান ও বাধামুক্তি। ... বিশদ
সংবাদদাতা, কল্যাণী: চাকদহের দুধপুকুর এলাকায় এসেছেন বলিউডের অভিনেতা মিঠুন চক্রবর্তী। আর তাঁকে নিজের এলাকায় দেখতে ভিড় জমাল আম জনতা। মাঠ, রাস্তা ছাড়াও আশপাশের বাড়ির ছাদে ভিড় জমিয়েছিলেন বিভিন্ন গ্রাম থেকে আসা মানুষ। বেশিরভাগের হাতেই ছিল মোবাইল ফোনের ক্যামেরা। নিজের ফোনে মিঠুনের ছবি ধরে রাখতে ব্যস্ত সবাই। চেষ্টা একবার অভিনেতার সঙ্গে সেলফি তোলার। মিঠুনকে দেখতে রাজনীতির বাইরের বহু মানুষ এদিন ভিড় জমিয়েছিলেন।
শুক্রবার বিকালে বনগাঁ লোকসভার বিজেপি প্রার্থী শান্তনু ঠাকুরের সমর্থনে সভা করতে এসেছিলেন বলিউডের এই অভিনেতা। আধঘণ্টার বেশি সময় তিনি মঞ্চে ছিলেন। গান থেকে নাচ, বিভিন্ন আবদার ছিল উপস্থিত দর্শকদের। কথার ফাঁকে দু’চার কলি গানও করেন তিনি। শেষে মিনিট দশেক রাজনৈতিক বক্তব্য রাখেন মিঠুন। তিনি বলেন, ‘সিএএ নিয়ে মিথ্যা প্রচার করা হচ্ছে। রোজই বলা হচ্ছে, তাড়িয়ে দেবে! কিন্তু মনে রাখবেন, নাগরিকত্ব দেওয়ার জন্যই এই আইন। কেউ তাড়ালে আমাকে ডাকবেন।’ ওইসঙ্গে বিজেপি প্রার্থী শান্তনু ঠাকুরকে ‘সৎ’ বলে উল্লেখ করে মিঠুন এবং বলেন, ‘শান্তনুদাকে নির্বাচিত করুন।’
অন্যদিকে, মাঠে উপস্থিত শ্যামল দেবনাথ নামে এক যুবকের দাবি, ‘আমি কোনও রাজনৈতিক দল করি না। মিঠুন চক্রবর্তীকে দেখতে মাঠে এসেছিলাম।’
শুক্রবার বিকালে বনগাঁ লোকসভার বিজেপি প্রার্থী শান্তনু ঠাকুরের সমর্থনে সভা করতে এসেছিলেন বলিউডের এই অভিনেতা। আধঘণ্টার বেশি সময় তিনি মঞ্চে ছিলেন। গান থেকে নাচ, বিভিন্ন আবদার ছিল উপস্থিত দর্শকদের। কথার ফাঁকে দু’চার কলি গানও করেন তিনি। শেষে মিনিট দশেক রাজনৈতিক বক্তব্য রাখেন মিঠুন। তিনি বলেন, ‘সিএএ নিয়ে মিথ্যা প্রচার করা হচ্ছে। রোজই বলা হচ্ছে, তাড়িয়ে দেবে! কিন্তু মনে রাখবেন, নাগরিকত্ব দেওয়ার জন্যই এই আইন। কেউ তাড়ালে আমাকে ডাকবেন।’ ওইসঙ্গে বিজেপি প্রার্থী শান্তনু ঠাকুরকে ‘সৎ’ বলে উল্লেখ করে মিঠুন এবং বলেন, ‘শান্তনুদাকে নির্বাচিত করুন।’
অন্যদিকে, মাঠে উপস্থিত শ্যামল দেবনাথ নামে এক যুবকের দাবি, ‘আমি কোনও রাজনৈতিক দল করি না। মিঠুন চক্রবর্তীকে দেখতে মাঠে এসেছিলাম।’
