একাধিক সূত্রে অর্থপ্রাপ্তি ও ঋণশোধে মানসিক ভাব মুক্তি। নিজ বুদ্ধি ও দক্ষতায় কর্মোন্নতি ও সুনাম। ... বিশদ
যতই হোক কেকেআরের এটা হোম গ্রাউন্ড। তাই কোহলিকে ঘিরে উন্মাদনার মধ্যেও গ্যালারিতে খোঁজ মিলল হাজার হাজার নাইট সমর্থকের। তার মধ্যে এক রিঙ্কু ভক্ত নজর কাড়ল। ক্লাব হাউসের আপার টিয়ারে অনেকেই তাঁর সঙ্গে সেলফি তুলতে ব্যস্ত। সুদূর বাঁকুড়া থেকে কেকেআর-আরসিবি ম্যাচ দেখতে এসেছেন শিবশঙ্কর নাথ। এই গরমেও সারা গায়ে বেগুনি রঙের প্রলেপ। বুকে লেখা রিঙ্কু। তার নীচে নাইট তারকার জার্সি নাম্বার ৩৫। মুখের অর্ধেকটা বেগুনি, অর্ধেক সোনালি। হলুদ ধুতি। মাথায় নীল টুপি। পিঠে লেখা নিজের নাম, শঙ্কর। তার নীচে কেকেআর। পুরো নাইটদের থিম কালারে নিজেকে রাঙিয়েছেন বাঁকুড়ার শিব। তিন বছর ধরে ইডেনে আইপিএল দেখছেন। গৌতম গম্ভীরের ভক্ত ছিলেন। সেখান থেকে শিফট করে এখন মজেছেন রিঙ্কুতে। মনে টাটকা গত মরশুমে পাঁচ ছক্কায় ম্যাচ জেতানোর স্মৃতি। প্রিয় তারকার আরও একটি বিধ্বংসী ইনিংস দেখতে বাঁকুড়া থেকে ছুটে এসেছেন কলকাতায়। শিবশঙ্কর বললেন, ‘গম্ভীরের অন্ধ ভক্ত ছিলাম। এখনও আছি। উনি তো আর খেলেন না। কিন্তু মেন্টর হিসেবে দুর্দান্ত। এই দলের আসল কাণ্ডারি গম্ভীর। উনি খেলা ছাড়ার পর আমি রিঙ্কু ফ্যান হয়েছি।’ তবে রবিবার আরসিবি’র বিরুদ্ধে রিঙ্কু বড় রান পাননি। তাই প্রিয় দল জিতলেও শিবের মন একটু খারাপ।