আজ ব্যবসাদিক্ষেত্রে শুভ অগ্রগতি হতে পারে। কর্মস্থলে জটিলতা কমবে। অর্থাগম যোগ আছে। ... বিশদ
তৃণমূলের ব্লক সভাপতি তথা জেলা পরিষদের সদস্য শেখ সবরাতি বলেন, আমাদের ব্লকে ৫২ হাজারেরও বেশি উপভোক্তা লক্ষ্মীর ভাণ্ডারের সুবিধা পান। এছাড়াও আবাস প্লাস প্রকল্পে প্রায় ২৬ হাজার উপভোক্তা ৩১ ডিসেম্বরের পর টাকা পাবেন। রাজ্য সরকার তাদের টাকা দেবে। তার জন্য প্রধান ও উপপ্রধানরা তালিকায় যাঁদের নাম আছে তাঁদের ফর্ম পূরণ করছেন। আমরা মানুষের কাছে গিয়ে তা তুলে ধরছি। মানুষের যা সাড়া পাওয়া যাচ্ছে তাতে এবার ভোটে এই অংশের ভোট আমাদের পক্ষেই আসবে। তিনি বলেন, আমরা আশাবাদী এই ৭৮ হাজার উপভোক্তার অধিকাংশ ভোটই আমরা পাব। সেক্ষেত্রে দলের প্রার্থী দীপক অধিকারী তথা দেব এই ব্লক থেকে অনেক বেশি ভোটে লিড পাবেন। প্রসঙ্গত, গত লোকসভা ভোটে দেব এই ব্লক থেকে ৬৫০০ ভোটে লিড পেয়েছিলেন। কিন্তু বিধানসভা ভোটে তা কমে হয় ২৮০০।
শুধু লক্ষ্মীর ভাণ্ডার বা আবাস যোজনা নয়, মুখ্যমন্ত্রীর অন্যান্য প্রকল্পে কত সংখ্যক মানুষ উপকৃত তাও প্রচারে তুলে ধরা হচ্ছে। পঞ্চায়েত সূত্রে খবর, প্রায় ১৩ হাজার বাসিন্দা বার্ধক্য ভাতা, চার হাজার বাসিন্দা বিধবা ভাতা ও ১৭০০ জন বাসিন্দা মানবিক ভাতা পান। প্রায় আট হাজার পড়ুয়া কন্যাশ্রীর সুবিধা পান। প্রচারে এই সব তুলে ধরছেন নেতৃত্ব। দলের এক নেতা বলেন, এলাকায় কী কী উন্নয়ন হয়েছে তাও প্রচারে তুলে ধরা হচ্ছে। দেব তাঁর সাংসদ তহবিল থেকে এই ব্লকে কী কাজ করেছেন মানুষের কাছে তাও বলা হচ্ছে। বিশেষ করে গ্রামীণ স্বাস্থ্যকেন্দ্রের দ্বিতল ভবনের জন্য তাঁর সাংসদ তহবিল থেকে অর্থ বরাদ্দের প্রসঙ্গও তুলে ধরা হচ্ছে। তৃণমূলের দাবি, এই সব কিছুই এবার তাদের ভোট বাড়াতে সাহায্য করবে।
যদিও তাতে গুরুত্ব দিতে নারাজ বিজেপি। রাজ্য মহিলা মোর্চার সহ সভাপতি অন্তরা ভট্টাচার্য বলেন, ওরা অনেক কিছুই বলছে, বলতে তো অসুবিধা নেই। মানুষ ভোট বাক্সে তার জবাব দেবে।