বিদ্যা ও কর্মে উন্নতির যুগ অর্থকরি দিকটি কমবেশি শুভ। মানসিক চঞ্চলতা ও অস্থিরতা থাকবে। স্বাস্থ্যের ... বিশদ
স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, বেশ কয়েকবছর আগে প্রশান্তর সঙ্গে শ্যামবাটির পুষ্পা দাসের সঙ্গে বিয়ে হয়েছিল। তাঁদের দুই নাবালিকা কন্যা সন্তান রয়েছে। পরিবার সূত্রে জানা গিয়েছে, স্ত্রীর সঙ্গে বিভিন্ন বিষয় নিয়ে দীর্ঘদিন ধরে অশান্তি চলছিল প্রশান্তর। তাঁর বড় মেয়ে দিনপাঁচেক আগে পালিয়ে বিয়ে করেছে। স্ত্রীর সঙ্গে ঝামেলা হওয়ার পর দু’দিন বাড়িতে ছিলেন না। রবিবার সন্ধ্যায় তিনি সুভাষপল্লিতে শ্বশুরবাড়িতে আসেন। মানসিকভাবে অত্যন্ত ভেঙে পড়েছিলেন তিনি। এদিন সকালে ফ্যানের সঙ্গে ঝুলন্ত অবস্থায় তাঁর মৃতদেহ দেখতে পান শাশুড়ি আলপনা মাহাত। খবর দেওয়া হয় থানায়। প্রশান্তর বাড়ির সদস্যরা আসার পর মৃতদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য বোলপুর মহকুমা হাসপাতালে নিয়ে যায়। পুলিস অস্বাভাবিক মৃত্যুর মামলা রুজু করে তদন্ত শুরু করেছে।