বিদ্যা ও কর্মে উন্নতির যুগ অর্থকরি দিকটি কমবেশি শুভ। মানসিক চঞ্চলতা ও অস্থিরতা থাকবে। স্বাস্থ্যের ... বিশদ
সংবাদদাতা, রামপুরহাট: সোমবার নলহাটি-২ ব্লকের আকালিপুরে গুহ্যকালী মন্দিরে প্রণাম সেরে বিভিন্ন গ্রামে ১২টি পথসভার মাধ্যমে প্রচার সারলেন বীরভূম লোকসভা কেন্দ্রের তৃণমূল প্রার্থী শতাব্দী রায়। তিনি এদিন ভোটারদের উদ্দেশে বলেন, আমি যদি শুধুই নায়িকা থাকতাম তাহলে আপনাদের জন্য এত উন্নয়নমূলক কাজ করতে পারতাম? আপনারা আমাকে দু’বার ভোট দিয়ে জয়ী করেছেন বলেই এই উন্নয়ন সম্ভব হয়েছে। আগামীদিনেও আমি এভাবেই কাজ করতে চাই। আপনারা আমার সঙ্গে থাকুন।
প্রার্থী তালিকা ঘোষণার পর থেকেই মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের উন্নয়নই তৃতীয়বার তাঁকে জিতিয়ে আনবে বলে বারবার বলতে শোনা গিয়েছে শতাব্দী রায়ের গলায়। এদিনের প্রচারে তাঁর সঙ্গী ছিলেন দলের জেলা সাধারণ সম্পাদক ত্রিদিব ভট্টাচার্য ও সদ্য কংগ্রেস ছেড়ে তৃণমূলে আসা সৈয়দ সিরাজ জিম্মি ও ব্লক সভাপতি বিভাস অধিকারী। এদিন প্রথমে তিনি মোস্তাফাডাঙা পাড়ায় পথসভা করেন। যদিও সভা শুরু হওয়ার অনেক আগে থেকেই শতাব্দী রায়কে দেখতে হাজির হয়েছিলেন বহু মানুষ। তিনি আসতেই উচ্ছ্বাসে ফেটে পড়েন সকলে। বক্তব্য রাখতে গিয়ে শতাব্দীদেবী বলেন, আমি আপনাদের কাজ করতে চাই। আর সেই সুযোগ করে দিতে আমাকে ভোট দেওয়া চাই। আমি আপনাদের পাশে থেকে আরও উন্নয়ন করতে চাই। আমার ছবি বা সেলফি তোলার জন্য যেভাবে আজ রোদে দাঁড়িয়ে রয়েছেন, ২৯ এপ্রিল এভাবেই লাইনে দাঁড়িয়ে আমাকে ভোট দিলে বুঝব আপনারা আমাকে ভালোবাসেন। এদিন ব্লক সভাপতির মাধ্যমে এলাকার মানুষেরা বেশ কিছু উন্নয়নের জন্য খামবন্দি দাবি জানান। প্রার্থী বলেন, এখন দাবি পূরণ করা যাবে না। নির্বাচনী বিধি লাগু রয়েছে। আপনারা ভোটের দিন সকাল সকাল বুথে পৌঁছে তৃণমূলের চিহ্ন ও আমার ছবি দেখে ভোট দেবেন। তিনি ভোটারদের সঙ্গে মজা করে বলেন, আমার মুখটা চেনা আছে তো। ভোটারাও তাঁকে সানগ্লাস খোলার জন্য আবদার করেন। শতাব্দী অবশ্য তা খোলেননি। বক্তব্য শেষে এক যুবক ‘ফুল কেন লাল হয়’ গান করার জন্য আবদার করেন। যা শুনে কিছুটা ক্ষুব্ধ হয়ে শতাব্দীদেবী বলেন, এটা নির্বাচনী মঞ্চ। আপনি আমাদের দলের সঙ্গে যুক্ত থাকলে একথা বলবেন না।
এদিকে, শতাব্দী রায় গ্রামে আসছেন শুনেই ভদ্রপুরের বহু মহিলা ধান, দূর্বা সহ শঙ্খ হাতে রাস্তার দু’ধারে হাজির ছিলেন। শতাব্দী আসতেই তাঁকে বরণ করে নেওয়া হয়। যা দেখে আপ্লুত হন প্রার্থী। তিনি সাংবাদিকদের বলেন, ১০ বছর আগে আমাকে ঘিরে মানুষের উচ্ছ্বাস, ভালোবাসা যা ছিল, তা এখনও অটুট। পথসভায় তিনি বলেন, সারাবছর আমাদের দলের নেতানেত্রী ও কর্মীরা আপনাদের সঙ্গে রয়েছেন। যে মানুষগুলো আপনাদের বিপদে আপদে থাকেন, সমস্যার সমাধান করেন, তাঁদেরই তো ভোট দেবেন। আমরা কিন্তু কাজ করে প্রমাণ দিয়েছি। আগের কোনও সরকার মানুষের জন্য এত কাজ করেনি। পরে একইভাবে উজিরপুর, গোপালচক, বাঁধখালা, শীতলগ্রাম, কাঁটাগড়িয়া গ্রামে পথসভা করে ভোটারদের মন জয় করার চেষ্টা করেন তৃণমূলের এই তারকা প্রার্থী।
প্রার্থী তালিকা ঘোষণার পর থেকেই মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের উন্নয়নই তৃতীয়বার তাঁকে জিতিয়ে আনবে বলে বারবার বলতে শোনা গিয়েছে শতাব্দী রায়ের গলায়। এদিনের প্রচারে তাঁর সঙ্গী ছিলেন দলের জেলা সাধারণ সম্পাদক ত্রিদিব ভট্টাচার্য ও সদ্য কংগ্রেস ছেড়ে তৃণমূলে আসা সৈয়দ সিরাজ জিম্মি ও ব্লক সভাপতি বিভাস অধিকারী। এদিন প্রথমে তিনি মোস্তাফাডাঙা পাড়ায় পথসভা করেন। যদিও সভা শুরু হওয়ার অনেক আগে থেকেই শতাব্দী রায়কে দেখতে হাজির হয়েছিলেন বহু মানুষ। তিনি আসতেই উচ্ছ্বাসে ফেটে পড়েন সকলে। বক্তব্য রাখতে গিয়ে শতাব্দীদেবী বলেন, আমি আপনাদের কাজ করতে চাই। আর সেই সুযোগ করে দিতে আমাকে ভোট দেওয়া চাই। আমি আপনাদের পাশে থেকে আরও উন্নয়ন করতে চাই। আমার ছবি বা সেলফি তোলার জন্য যেভাবে আজ রোদে দাঁড়িয়ে রয়েছেন, ২৯ এপ্রিল এভাবেই লাইনে দাঁড়িয়ে আমাকে ভোট দিলে বুঝব আপনারা আমাকে ভালোবাসেন। এদিন ব্লক সভাপতির মাধ্যমে এলাকার মানুষেরা বেশ কিছু উন্নয়নের জন্য খামবন্দি দাবি জানান। প্রার্থী বলেন, এখন দাবি পূরণ করা যাবে না। নির্বাচনী বিধি লাগু রয়েছে। আপনারা ভোটের দিন সকাল সকাল বুথে পৌঁছে তৃণমূলের চিহ্ন ও আমার ছবি দেখে ভোট দেবেন। তিনি ভোটারদের সঙ্গে মজা করে বলেন, আমার মুখটা চেনা আছে তো। ভোটারাও তাঁকে সানগ্লাস খোলার জন্য আবদার করেন। শতাব্দী অবশ্য তা খোলেননি। বক্তব্য শেষে এক যুবক ‘ফুল কেন লাল হয়’ গান করার জন্য আবদার করেন। যা শুনে কিছুটা ক্ষুব্ধ হয়ে শতাব্দীদেবী বলেন, এটা নির্বাচনী মঞ্চ। আপনি আমাদের দলের সঙ্গে যুক্ত থাকলে একথা বলবেন না।
এদিকে, শতাব্দী রায় গ্রামে আসছেন শুনেই ভদ্রপুরের বহু মহিলা ধান, দূর্বা সহ শঙ্খ হাতে রাস্তার দু’ধারে হাজির ছিলেন। শতাব্দী আসতেই তাঁকে বরণ করে নেওয়া হয়। যা দেখে আপ্লুত হন প্রার্থী। তিনি সাংবাদিকদের বলেন, ১০ বছর আগে আমাকে ঘিরে মানুষের উচ্ছ্বাস, ভালোবাসা যা ছিল, তা এখনও অটুট। পথসভায় তিনি বলেন, সারাবছর আমাদের দলের নেতানেত্রী ও কর্মীরা আপনাদের সঙ্গে রয়েছেন। যে মানুষগুলো আপনাদের বিপদে আপদে থাকেন, সমস্যার সমাধান করেন, তাঁদেরই তো ভোট দেবেন। আমরা কিন্তু কাজ করে প্রমাণ দিয়েছি। আগের কোনও সরকার মানুষের জন্য এত কাজ করেনি। পরে একইভাবে উজিরপুর, গোপালচক, বাঁধখালা, শীতলগ্রাম, কাঁটাগড়িয়া গ্রামে পথসভা করে ভোটারদের মন জয় করার চেষ্টা করেন তৃণমূলের এই তারকা প্রার্থী।
