বিদ্যা ও কর্মে উন্নতির যুগ অর্থকরি দিকটি কমবেশি শুভ। মানসিক চঞ্চলতা ও অস্থিরতা থাকবে। স্বাস্থ্যের ... বিশদ
পুলিস ও মৃতের পরিবার সূত্রে জানা যায়, প্রতিদিনের মতো বৃহস্পতিবার সকালেও বিট্টু বাড়ি থেকে সাইকেল চালিয়ে চাষের জমি দেখতে বের হন। কিন্তু, বেলা গড়িয়ে গেলেও তিনি বাড়ি না ফেরায়, পরিবারের অন্যান্য সদস্যের চিন্তা বাড়ে। মৃতের কাকা রূপ তরফদার বলেন, ওইদিন সকাল সাতটা নাগাদ ভাইপো বাড়ি থেকে বের হয়। দুপুর পর্যন্ত বাড়ি ফেরেনি। কোথাও তাকে খুঁজে পাইনি। পরে সীমান্ত লাগোয়া চাষের জমিতে সর্ষের গাদার মধ্যে তার দেহ পড়ে থাকতে দেখেন স্থানীয় মানুষজন। খবর পেয়ে পুলিস গিয়ে দেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তে পাঠায়।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানিয়েছেন, গলায় গামছা ও জুতোর ফিতে দিয়ে ফাঁস দেওয়া অবস্থায় ওই যুবকের দেহ উদ্ধার হয়। মৃতদেহের পাশ থেকে একটি সাইকেলও উদ্ধার হয়েছে। ঘটনায় রহস্য দানা বেঁধেছে। মৃত ওই যুবকের পরিবারের পক্ষ থেকে নির্দিষ্ট করে কারও বিরুদ্ধে অভিযোগ করা হয়নি।
স্থানীয় গ্রাম পঞ্চায়েতের প্রাক্তন সদস্য বাপ্পা রায় বলেন, মৃত ওই যুবকের তেমন কোনও শত্রু ছিল না, যার জেরে ওকে খুন হতে হবে। পুলিস জানিয়েছে, নির্দিষ্ট করে কোনও অভিযোগ না পেলেও, খুনের ঘটনার তদন্ত শুরু হয়েছে। কৃষ্ণগঞ্জের বিধায়ক সত্যজিৎ বিশ্বাসের খুনের ঘটনার পর, আবারও হাঁসখালি থানার সীমান্ত লাগোয়া চাষের জমি থেকে যুবকের দেহ উদ্ধার ঘটনাকে ঘিরে ব্যাপক চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে।