একাধিক সূত্রে অর্থপ্রাপ্তি ও ঋণশোধে মানসিক ভাব মুক্তি। নিজ বুদ্ধি ও দক্ষতায় কর্মোন্নতি ও সুনাম। ... বিশদ
বুনিয়াদপুরের প্রবীণ বাসিন্দা সুজিত সরকারের কথায়, অনেক নির্বাচন দেখলাম। এবার যেন ছবিটা একদম পালটে গিয়েছে। কোথাও সেভাবে ভোট বা ফল নিয়ে আলোচনা হতে দেখছি না। এর কারণ কী, একদম বুঝতে পারছি না।
তৃণমূলের জেলা সভাপতি সুভাষ ভাওয়াল বললেন, দক্ষিণ দিনাজপুর জেলার মানুষ বরাবরই শান্তিপ্রিয়। প্রচণ্ড গরম উৎসাহের অভাবের একটা কারণ হতে পারে। সাধারণ মানুষ কেন চুপচাপ, সেটা বোঝা কঠিন কাজ। কিন্তু রাজনৈতিকভাবে বিশ্লেষণ করে দেখেছি, আমরাই বালুরঘাট আসনে জিতছি। গত পঞ্চায়েত ও বিধানসভা নির্বাচনে জেলায় ৮০ শতাংশের মতো ভোট পড়েছিল। এবার লোকসভা নির্বাচনে ৭৯.০৯ শতাংশ মানুষ ভোট দিয়েছেন। ইটাহার বিধানসভায় ৭৫.২৭ শতাংশ ও হরিরামপুরে ৭৭.৮৭ শতাংশ ভোট হওয়ায় কিছুটা চিন্তার কারণ হতে পারে শাসক ও বিরোধী শিবিরের।
বিজেপি প্রার্থী সুকান্ত মজুমদারের কথায়, সাধারণ মানুষ তথা ভোটাররা এখন অত্যন্ত সচেতন। রাজ্যের শাসকদল এই কেন্দ্র নিয়ে যথেষ্ট চাপে রয়েছে। ভোট শেষ হওয়ার পর ইটাহার বিধানসভার একাধিক এলাকায় গিয়েছিলাম। কর্মীদের মধ্যে ব্যাপক উৎসাহ দেখেছি। আমরা জিতছি, তা নিয়ে সন্দেহ নেই।
আরএসপি প্রার্থী জয়দেব সিদ্ধান্ত বলেন, নির্বাচনের দিন বুথে ঘুরে বেরিয়েছি। এমন নিঃশব্দে ভোট, ভোটারদের চুপ থাকা দেখিনি। ভোটাররা চুপ মানে, শাসকদল চাপে থাকবে পরিষ্কার বোঝা যাচ্ছে। আমাদের ভোট বাড়বে এবার।