আজ ব্যবসাদিক্ষেত্রে শুভ অগ্রগতি হতে পারে। কর্মস্থলে জটিলতা কমবে। অর্থাগম যোগ আছে। ... বিশদ
জেলায় প্রত্যেক বুথে বিজেপির কমিটি নেই। আবার একাধিক কমিটিতে কোথাও তিন, অনেক জায়গায় দু’জন করে সদস্য রয়েছেন। জেলাজুড়ে প্রত্যেক বুথে তৃণমূল প্রচারে ঝড় তুললেও কর্মীর অভাবে বুথস্তরে সেভাবে প্রচারে নামতে পারেনি গেরুয়া শিবির।
এপ্রসঙ্গে বিজেপির জেলা সভাপতি স্বরূপ চৌধুরী বলেন, পঞ্চায়েত নির্বাচনে তৃণমূল সন্ত্রাস করে বুথে এজেন্ট দিতে দেয়নি। এবার লোকসভা নির্বাচনে প্রত্যেক বুথে যাতে এজেন্ট দেওয়া যায়, সেই বিষয়টির দিকে আমরা জোর দিচ্ছি।
২৬ এপ্রিল দক্ষিণ দিনাজপুর জেলায় নির্বাচন। শাসকদলের নেতাকর্মীদের এখন দম ফেলার ফুরসত নেই। বাড়ি বাড়ি গিয়ে জোর প্রচার করতে দেখা যাচ্ছে নেতা, কর্মীদের। যদিও বুথস্তরে সেভাবে বিজেপির প্রচার চোখে পড়ছে না। মোদি নামে ভর করে বিজেপি ভোট বৈতরণী পার করতে চাইলেও বুথগুলিতে সেরকম কর্মী না থাকায় সমস্যায় পড়তে হতে পারে বলে মনে করছে একাংশ। তৃণমূল সূত্রে খবর, ভোট কেন্দ্রগুলিতে কারা পোলিং এজেন্ট হবেন, সেই তালিকা তৈরি হয়ে গিয়েছে। এদিকে বিজেপি পোলিং এজেন্ট খুঁজতে হিশশিম খাচ্ছে। অনেকে আগে বিজেপি করলেও অজানা কারণে এখন প্রচার থেকে সরে থাকছেন। এমনকী অনেককে পোলিং এজেন্ট হতে বললেও তাঁরা রাজি হচ্ছেন না বলে বিজেপি সূত্রে খবর। তৃণমূলের অভিযোগ, ভোটার হয়নি এমন অনেককে টাকার প্রলোভন দিয়ে এলাকায় প্রচারে নামাচ্ছে বিজেপি। তৃণমূলের জেলা সভাপতি সুভাষ ভাওয়াল বলেন, বুথে দেওয়াল লিখন, ফ্লেক্স লাগানোর লোক নেই বিজেপির। তারা টাকা দিয়ে মানুষ ভাড়া করে হোর্ডিং, ফ্লেক্স লাগাচ্ছে, বুথে এজেন্ট কী করে দেবে। বুথে কর্মীই নেই তাদের।