বায়ুমণ্ডলে অনুকূল পরিস্থিতি থাকায় বৃহস্পতিবার সকাল থেকে দক্ষিণবঙ্গের বিভিন্ন অংশে দফায় দফায় বজ্রগর্ভ মেঘ সৃষ্টি হয়ে ঝড়বৃষ্টি হল। এদিন সকালের দিকে দক্ষিণ ২৪ পরগনা জেলায় শক্তিশালী বজ্রমেঘ তৈরি হয়।
পাবলিক সার্ভিস কমিশনের (পিএসসি) পরিকাঠামো নিয়ে উষ্মা প্রকাশ করল হাইকোর্ট। রাজ্যে দীর্ঘদিন আগে পিএসসি তৈরি হলেও এখনও তার উপযুক্ত পরিকাঠামো তৈরি হয়নি। বৃহস্পতিবার মন্তব্য করেন প্রধান বিচারপতি টি এস শিবজ্ঞানম।
বিজেপি হারছে। তা নেতাদের শরীরি ভাষাই বলে দিচ্ছে। আর হারের আতঙ্ক থেকেই বিজেপি নেতারা রেগে যাচ্ছেন, অশ্রাব্য ভাষায় গালিগালাজ করছেন— এমনটাই মনে করেন তৃণমূলের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়। জোর গলায় তাঁর দাবি, বিজেপির পতন শুধু সময়ের অপেক্ষা।
ধর্ষণ, শ্লীলতাহানির ঘটনায় অভিযোগকারীর নাম, পরিচয়, ছবি প্রকাশ করা যায় না। কিন্তু লক্ষ্মীবারে (বৃহস্পতিবার) রাজভবন সিসি ক্যামেরার ফুটেজ সামনে এনে, যে ঘটনা ঘটাল, তা অত্যন্ত নীচ মানসিকতার পরিচয় বলে সরাসরি উল্লেখ করলেন অভিযোগকারী।
পানীয় জলের প্রবল সঙ্কট নামখানার মৌসুনি দ্বীপে। নলকূপ থেকে পানীয় জল পেতে গেলে বাসিন্দাদের নদীর জোয়ার আসার দিকে তাকিয়ে থাকতে হচ্ছে। আরতি মণ্ডল নামে স্থানীয় এক বাসিন্দা বলেন, ‘প্রায় এক কিলোমিটার হেঁটে অন্য গ্রাম থেকে পানীয় জল আনতে হচ্ছে।
সন্দেশখালির ‘তথাকথিত’ ধর্ষণ কাণ্ড নিয়ে মিথ্যাচারের রাজনীতি এখন ব্যুমেরাং হয়েছে বিজেপির। একের পর এক অভিযোগকারিণী গেরুয়া শিবিরের মিথ্যার পর্দা ফাঁস করে চলেছেন। সন্দেশখালি ধর্ষণ কাণ্ডের অভিযোগকারিণী হিসেবে পরিচিত তিন মহিলা প্রকাশ্যে এসে জানিয়ে দিয়েছেন, স্থানীয় বিজেপি নেত্রী পিয়ালি দাস তাঁদের দিয়ে সাদা কাগজে সই করিয়ে নিয়েছিলেন।
‘মোদিই দেশের বোঝা। লোকসভায় ৪০০ আসন দূরঅস্ত, একক সংখ্যাগরিষ্ঠতাই পাবে না বিজেপি।’ এই ভাষাতেই গেরুয়া শিবিরের অন্দরমহলে কার্যত ‘বুলেট’ ছুড়ে দিলেন সিবিআইয়ের প্রাক্তন অধিকর্তা এম নাগেশ্বর রাও। নরেন্দ্র মোদি ও অমিত শাহের একদা ঘনিষ্ঠ এই প্রাক্তন আধিকারিক রীতিমতো বিস্ফোরণ ঘটিয়ে চলেছেন এক্স হ্যান্ডলে।
উচ্চ মাধ্যমিকে পাশের হারে মেয়েরা ছেলেদের তুলনায় পিছিয়ে থাকলেও পরিসংখ্যান বলছে, বেশি নম্বর পাওয়ার ক্ষেত্রে ছেলেদের অনেক পিছনে ফেলেছেন ছাত্রীরা। উচ্চ মাধ্যমিকে ‘ও’ গ্রেড দেওয়া হয় ৯০ থেকে ১০০ শতাংশ নম্বর প্রাপকদের।
একাধিক সূত্রে অর্থপ্রাপ্তি ও ঋণশোধে মানসিক ভাব মুক্তি। নিজ বুদ্ধি ও দক্ষতায় কর্মোন্নতি ও সুনাম। ... বিশদ
নিজস্ব প্রতিনিধি, কলকাতা: রাজ্যজুড়ে বিভিন্ন মেডিক্যাল কলেজ ও জেলা হাসপাতালে হাউসস্টাফ নিয়োগের পদ্ধতি নিয়ে প্রশ্ন তুলল এসইউসি সমর্থিত সংগঠন এআইডিএসও। তাদের অভিযোগ, ১০০ নম্বরের মধ্যে কে কত পেলেন, তার ভিত্তিতে নিয়োগ হবে। এর মধ্যে ১৫ নম্বর ইন্টারভিউতে রাখা হয়েছে। এই নম্বর নিয়েই স্বজনপোষণ হওয়ার আশঙ্কা রয়েছে। শাসক দলের ছাত্র সংগঠন এই পদ্ধতিকে ঢাল করে নিজের লোকজন নিয়োগ করবে বলেও অভিযোগ করেছে তারা। শুক্রবার এইসব দাবিদাওয়া নিয়ে স্বাস্থ্যভবনে স্মারকলিপি দিয়েছে সংগঠন।
