একাধিক সূত্রে অর্থপ্রাপ্তি ও ঋণশোধে মানসিক ভাব মুক্তি। নিজ বুদ্ধি ও দক্ষতায় কর্মোন্নতি ও সুনাম। ... বিশদ
দপ্তরের আধিকারিকরা জানিয়েছেন, যেসব জায়গায় টেলি মেডিসিন ব্যবস্থা চলছে সেখানে এই নয়া সময়সূচি অনুযায়ী পরিষেবা প্রদান করতে হবে। সেইমতো চিকিৎসকদের আগাম জানিয়ে রাখার দায়িত্ব সংশ্লিষ্ট স্বাস্থ্য জেলার। তবে স্বাস্থ্যদপ্তরের এই উদ্যোগ নিয়ে কিছুটা হলেও বিপাকে পড়েছে বিভিন্ন জেলার স্বাস্থ্য বিভাগ। কারণ সাধারণ মানুষকে নতুন সময়সূচির ব্যাপারে অবহিত করতে প্রচার করা প্রয়োজন বলে মনে করছেন আধিকারিকরা। তার জন্য কয়েকটা দিন সময় লাগবে। এছাড়াও এত সকালে চিকিৎসকরা আসতে পারবেন কি না, বা যে সমস্ত স্বাস্থ্যকর্মীরা সেখানে কাজ করেন তাঁদের ওই সময় কতটা পাওয়া যাবে, তা নিয়েও রয়েছে অনিশ্চয়তা। যদিও স্বাস্থ্যকর্তারা আশাবাদী, কয়েকদিনের মধ্যে এই সমস্যার সমাধান হয়ে যাবে। এদিকে বিভিন্ন হাসপাতাল ও স্বাস্থ্যকেন্দ্রের আউটডরে মিশ্র ছবি উঠে এসেছে। কোথাও খুব বেশি মানুষ আসছেন না আবার কোথাও উপায় না থেকেও তীব্র গরমে রোগীরা লাইন দিচ্ছেন ডাক্তার দেখানোর জন্য। তাছাড়া গরমে অসুস্থ হয় দু’চারজন করে বিভিন্ন স্বাস্থ্যকেন্দ্রে আসছেন বলে জানা গিয়েছে। যদিও তাঁদের প্রাথমিক চিকিৎসা করে ছেড়ে দিচ্ছেন চিকিৎসকরা।