ধনাগম যোগটি অনুকূল। দুপুর থেকে কর্মের বাধা মুক্তি ও উন্নতি। শরীর-স্বাস্থ্য সমস্যার যোগ। ... বিশদ
প্রসঙ্গত, মালদহের দুটি আসনকেই পাখির চোখ করেছে গেরুয়া শিবির। গত নির্বাচনে মালদহ উত্তর থেকে জয়ী হন খগেন মুর্মু। দল এবারও তাঁকে ওই কেন্দ্রে প্রার্থী করেছে। অন্যদিকে, গতবার মালদহ দক্ষিণ কেন্দ্র থেকে সামান্য ভোটে হেরেছিলেন শ্রীরূপা মিত্র চৌধুরী। গত বিধানসভা ভোটে তিনি ইংলিশবাজার থেকে বিধায়ক হন। শ্রীরূপা দেবীর উপর এবারও আস্থা রেখেছে পদ্ম পার্টি। তাঁকে সঙ্গে নিয়ে মঙ্গলবারই কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ ওই কেন্দ্রে রোড শো করেন। এবার আসছেন প্রধানমন্ত্রী স্বয়ং।
প্রসঙ্গত, আগামী কাল মালদহের সভাটি ধরলে চলতি ভোট মরশুমে সেটি নরেন্দ্র মোদির নবম সভা হতে চলেছে। তার আগে তিনি এরাজ্যে আরামবাগ, কৃষ্ণনগর, শিলিগুড়ি, বারাসত, কোচবিহার, জলপাইগুড়ি, বালুরঘাট এবং রায়গঞ্জে সভা করেন। অন্যদিকে, অমিত শাহ এখনও পর্যন্ত এরাজ্যে মাত্র দু’টি জনসভা করেছেন। ১০ মার্চ বালুরঘাট এবং মঙ্গলবার রায়গঞ্জে দলীয় প্রার্থীদের সমর্থনে প্রকাশ্য সমাবেশে হাজির ছিলেন। অর্থাৎ এ যাবৎ প্রধানমন্ত্রী ও স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর বাংলায় রাজনৈতিক সভার তুলনামূলক অনুপাত ৯:২। এ নিয়ে রাজ্য বিজেপি নেতাদের মধ্যে জোর গুঞ্জন শুরু হয়েছে। কেন কেন্দ্রীয় স্বারাষ্ট্রমন্ত্রীকে চলতি ভোটে এতটা ম্রিয়মাণ দেখাচ্ছে?
একইভাবে রাজ্যে দ্বিতীয় দফার ভোট শেষ হতে চলছে। কিন্তু ভোট প্রচারে এখনও দেখা যায়নি বাংলার জামাই তথা বিজেপির সর্বভারতীয় সভাপতি জগৎপ্রকাশ নাড্ডাকে। এখনও পর্যন্ত এরাজ্যে কোনও জনসভা কিংবা রোড শোতে অংশ নেননি তিনি। প্রার্থীদের তরফে চাহিদা থাকলেও প্রচারে আসেননি যোগী আদিত্যনাথও।