একাধিক সূত্রে অর্থপ্রাপ্তি ও ঋণশোধে মানসিক ভাব মুক্তি। নিজ বুদ্ধি ও দক্ষতায় কর্মোন্নতি ও সুনাম। ... বিশদ
আপাতত দক্ষিণবঙ্গ জুড়ে ঝড়বৃষ্টির তেমন আশা নেই। আগামী কাল মঙ্গলবার শুধু দুই মেদিনীপুর ও ঝাড়গ্রাম জেলার কিছু স্থানে বিক্ষিপ্ত ঝড়বৃষ্টি হতে পারে। কিন্তু এতে গরম থেকে বিশেষ স্বস্তি মিলবে না। দক্ষিণবঙ্গ জুড়ে ঝড়বৃষ্টির পরিস্থিতি সৃষ্টির ইঙ্গিত এখনও মেলেনি। ছত্তিশগড় থেকে দক্ষিণ ভারত পর্যন্ত বিস্তৃত একটি নিম্নচাপ অক্ষরেখার জন্য ওড়িশাও কিছুটা বৃষ্টি পেতে পারে। তার একটা প্রভাব ওড়িশা লাগোয়া বাংলার জেলাগুলিতে পড়তে পারে বলে আবহাওয়াবিদরা মনে করছেন। কিন্তু এই বৃষ্টির জন্য সামগ্রিক তাপপ্রবাহ পরিস্থিতির বিশেষ কোনও হেরফের হবে না। উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে আসা শুষ্ক ও গরম হাওয়া এবং চড়া রোদ অব্যাহত থাকায় তাপপ্রবাহ পরিস্থিতি বৃহস্পতিবারের পরেও চলতে পারে। আশঙ্কা করছেন আবহাওয়াবিদরা। এপ্রিল-মে মাসে দক্ষিণবঙ্গে তাপপ্রবাহ চললেও তা সাধারণত এত দীর্ঘস্থায়ী হয় না। আবহাওয়াবিদরা বলছেন, ২০১৬ সালেই শেষবার এরকম হয়েছিল। জলবায়ু পরিবর্তনের জেরে এরকম হচ্ছে কি না সেই প্রশ্ন উঠতে শুরু করেছে।
তবে পরিস্থিতি একেবারে অন্যরকম উত্তরবঙ্গের হিমালয় সংলগ্ন কয়েকটি জেলায়। দার্জিলিং, কালিম্পং ও জলপাইগুড়িতে বুধবার পর্যন্ত ঝড়বৃষ্টির পূর্বাভাস দিয়েছে আবহাওয়া দপ্তর। উত্তর-পূর্ব অসম এবং বাংলাদেশের উপর দুটি পৃথক ঘূর্ণাবর্ত আছে। বাংলাদেশের উপর অবস্থিত ঘূর্ণাবর্তটি থেকে একটি নিম্নচাপ অক্ষরেখা উত্তর বঙ্গোপসাগর পর্যন্ত বিস্তৃত রয়েছে। অসমসহ উত্তর-পূর্ব ভারতে বৃষ্টি হচ্ছে।