সব কর্মেই অর্থকড়ি উপার্জন বাড়বে। কর্মের পরিবেশে জটিলতা। মানসিক উত্তেজনা কমাতে চেষ্টা করুন। ... বিশদ
বিজেপির রাজ্য সভাপতি ও বালুরঘাটের প্রার্থী সুকান্ত মজুমদারের সমর্থনে সভা করতে এসেছিলেন শাহ। সেখানে সিএএ, ভূপতিনগর ও সন্দেশখালি ইস্যুতে রাজ্য সরকারকে আক্রমণ করেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী। তাঁর কথায়, ‘সিএএ আইন আমরা রাজ্যে কার্যকর করবই। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় সাধারণ মানুষকে ভুল বোঝাচ্ছেন। সিএএ নিয়ে যত খুশি বিরোধিতা করুন। ধর্মীয় কারণে যাঁরা ওপার বাংলা থেকে এসেছেন, আমরা তাঁদের নাগরিকত্ব দেবই। এটাই মোদির গ্যারান্টি। ২০২২ সালে ভূপতিনগরে বোমা বিস্ফোরণে তিনজনের মৃত্যু হয়েছে। হাইকোর্টের নির্দেশে এনআইএ তদন্ত শুরু হয়েছে। কিন্তু মমতা দিদি এনআইএ’র বিরুদ্ধে কাজ করছেন।’ হাইকোর্ট এনআইএকে ক্লিনচিট দিয়েছে। এই পর্বে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর হুমকি—‘অপরাধীদের উল্টো করে ঝুলিয়ে সোজা করে দেবে তদন্তকারী সংস্থা।’ তাঁর অভিযোগ, সন্দেশখালির নির্যাতনের জবাব দেবে গোটা বাংলা।
এদিন ‘অনুপ্রবেশ’ নিয়েও সরব হন সীমান্ত পাহারার দায়িত্বে থাকা বিএসএফের ‘নিয়ন্ত্রক’ অমিত শাহ। এই আবর্তে ভোটারদের কাছে তাঁর আর্জি—‘বাংলা থেকে ৩০টা আসন দিন। অনুপ্রবেশকারী তো দূরের কথা, একটা পাখিও সীমান্ত পার করতে পারবে না!’ শাহের আক্রমণের জবাব দিয়েছেন তৃণমূলের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়। তাঁর কথায়, ‘কত টাকা তিন বছরে মোদি সরকার দিয়েছে রাজ্যকে? শ্বেতপত্র আকারে তা প্রকাশ করার জন্য বারবার বলা হয়েছিল। ২৭ দিন পেরিয়ে গিয়েছে। প্রধানমন্ত্রী চুপ, তাঁর সেকেন্ড ম্যানও চুপ। বাংলা নিয়ে বিজেপি নেতারা যে কতটা অজ্ঞ, তাঁর প্রমাণও মিলেছে এদিনের সভায়। বারবার বালুরঘাটকে বেলুড়ঘাট বলে উল্লেখ করেছেন শাহ। পাশে দাঁড়িয়ে থাকলেও, চাকরি যাওয়ার ভয়ে টুঁ শব্দটি করেননি সুকান্ত মজুমদার।’