সব কর্মেই অর্থকড়ি উপার্জন বাড়বে। কর্মের পরিবেশে জটিলতা। মানসিক উত্তেজনা কমাতে চেষ্টা করুন। ... বিশদ
পশ্চিমবঙ্গের রেশন গ্রাহকদের জন্য কেরোসিন বরাদ্দের পরিমাণ নিয়ে দীর্ঘদিন ধরে আইনি লড়াই চলছে। হাইকোর্টের স্থগিতাদেশ থাকায় অন্য রাজ্যগুলির বরাদ্দ কেন্দ্র গত কয়েক বছর যাবৎ প্রচুর পরিমাণে কমালেও পশ্চিমবঙ্গে তা করতে পারেনি। কিন্তু গত জানুয়ারিতে হাইকোর্ট এই সংক্রান্ত মামলার চূড়ান্ত রায় দেওয়ার পর, বরাদ্দ প্রচুর কমিয়ে মাসে মাত্র সাড়ে ৭ হাজার কিলোলিটারের মতো করে দেওয়া হয়। পশ্চিমবঙ্গের জন্য কেরোসিন বণ্টন সংক্রান্ত নীতি তৈরিসহ কেন্দ্রীয় সরকারকে পর্যাপ্ত বরাদ্দ করতে বলা হয়েছিল হাইকোর্টের রায়ে। কিন্তু সেই নীতি ছাড়াই কেন্দ্র বরাদ্দ কমিয়ে দেওয়ায় হাইকোর্টের ডিভিশন বেঞ্চে ফের মামলা হয়। ২৭ মার্চ ডিভিশন বেঞ্চ নির্দেশ দেয় যে, নীতি তৈরি না-হওয়া পর্যন্ত রাজ্য সরকার যে পরিমাণ কেরোসিনের প্রয়োজন আছে বলে জানাবে, তার ভিত্তিতেই বরাদ্দ করতে হবে কেন্দ্রকে।
রাজ্য এবার অনেক কম পরিমাণ চাহিদার কথা জানালেও কেন্দ্রীয় মন্ত্রক রাজ্যের আগের সাধারণ বরাদ্দই দিয়েছে এমাসে। তিনমাসের জন্য রাজ্যের সাধারণ বরাদ্দ ১ লক্ষ ৭৬ হাজার কিলোলিটার। এটা প্রতিমাসে ৫৮,৬৬৮ কিলোলিটার হয়। কেরোসিনের দামবৃদ্ধির ফলে রেশন গ্রাহকদের চাহিদা কমে গিয়েছে বলে মনে করে ডিলার সংগঠন। এই পরিস্থিতিতে বরাদ্দ কেরোসিন তোলা খুবই কঠিন। জানান সংগঠনের সাধারণ সম্পাদক অশোক গুপ্ত।