একাধিক সূত্রে অর্থপ্রাপ্তি ও ঋণশোধে মানসিক ভাব মুক্তি। নিজ বুদ্ধি ও দক্ষতায় কর্মোন্নতি ও সুনাম। ... বিশদ
বুধবার রাতে গাইঘাটা থানার জামদানি এলাকায় রক্তাক্ত অবস্থায় এক ব্যক্তিকে পড়ে থাকতে দেখেন স্থানীয় বাসিন্দারা। খবর দেওয়া হয় থানায়। খবর পেয়ে আসে গাইঘাটা ও গোবরডাঙা থানার পুলিস। শেষমেশ গাইঘাটা থানার পুলিস ওই ব্যক্তিকে উদ্ধার করে বনগাঁ হাসপাতালে নিয়ে আসে। সেখানে তাঁকে মৃত বলে ঘোষণা করেন চিকিৎসকরা। রাতেই মৃতের স্ত্রী সোহেলি আহমেদ থানায় লিখিত অভিযোগ জানান। তার ভিত্তিতে তদন্তে নেমে পুলিস মৃতের ভাই মশিউর রহমানকে গ্রেপ্তার করে। সূত্র মারফত জানা গিয়েছে, মশিউর দাদাকে খুন করার কথা অস্বীকার করেছে। তার দাবি, অন্য একজন খুন করেছে। সে আটকাতেই গিয়েছিল। এদিন ঘটনার পর মৃতের ভাই মশিউরকে গোবরডাঙা এলাকায় বাইকের নম্বর প্লেট ঢেকে যেতে দেখে সন্দেহ হয় পুলিসের। সঙ্গে সঙ্গে তাকে আটক করা হয়। তার শরীরে রক্তের দাগ ছিল বলে জানা গিয়েছে। ব্যাগ থেকে দাদার রক্ত মাখা মোবাইল ফোন উদ্ধার হওয়ায় পুলিসের সন্দেহ হয়। এরপরই তাকে গ্রেপ্তার করা হয়। সূত্রের দাবি, ধৃত মশিউর রহমান পেশায় স্কুল শিক্ষক। তার দাদা একসময় বিদেশে থাকতেন। তাদের অনেক ধরনের ব্যবসা রয়েছে বলে জানা গিয়েছে।
সেই সম্পত্তি নিয়ে বিবাদের জেরেই এই ঘটনা ঘটে থাকতে পারে বলে প্রাথমিক তদন্তে মনে করা হচ্ছে। তবে এই ঘটনার পিছনে অন্য কোনও কারণ আছে কি না, তা তদন্ত করে দেখছে গাইঘাটা থানার পুলিস।
নিজস্ব চিত্র