ব্যবসার গতি ও বেচাকেনার সঙ্গে লাভও বাড়বে। মানসিক অস্থিরতা থাকবে। শত্রু সংখ্যা বাড়বে। ... বিশদ
পরিবেশবান্ধব ফ্লেক্স ব্যবহারের এই অভিনব উদ্যোগকে স্বাগত জানিয়েছেন পরিবেশপ্রেমীরা। তাঁদের দাবি, প্রশাসন আবেদন না করে পরিবেশবান্ধব ফ্লেক্সের ব্যবহার বাধ্যতামূলক করতে পারে। তাতে দূষণের মাত্রা কমবে। এ বিষয়ে কল্যাণীর মহকুমা শাসক অভিজিৎ সামন্ত বলেন, ভোটদানে মানুষকে উৎসাহিত করতেই এই ফ্লেক্সগুলি তৈরি করা হয়েছে, যা দূষণ সৃষ্টি করবে না এবং সহজেই পচনশীল। সব রাজনৈতিক দলকে এই ধরনের ফ্লেক্স ব্যবহারের কথা বলা হয়েছে। তবে সরকারিভাবে এই পরিবেশবান্ধব ফ্লেক্স ব্যবহার করা হলেও রাজনৈতিক দলগুলি তা কতটা ব্যবহার করবে, তা নিয়ে প্রশ্ন থেকে যাচ্ছে। কারণ এই ধরনের ফ্লেক্স প্রিন্ট করা খরচ সাপেক্ষ। এই ফ্লেক্স প্রিন্ট হচ্ছে ফেব্রিক কাপড়ের উপর। যে কারণে খরচ অনেকটাই বেশি। অন্যদিকে সাধারণ ফ্লেক্স প্রিন্ট হয় প্লাস্টিকের সিটের উপর। কল্যাণীর একটি ছাপাখানার এক প্রতিনিধি বলেন, যেখানে নর্মাল ফ্লেক্স প্রিন্ট করতে প্রতি বর্গফুটের দাম ১০ টাকা পড়ে, সেখানে পরিবেশবান্ধব ফ্লেক্স প্রিন্ট করতে খরচ হয় প্রায় ৪৫ টাকা। তাই কোনও রাজনৈতিক দল ইকো-ফ্রেন্ডলি ফ্লেক্স ছাপাতে আগ্রহ দেখায় না।