সব কর্মেই অর্থকড়ি উপার্জন বাড়বে। কর্মের পরিবেশে জটিলতা। মানসিক উত্তেজনা কমাতে চেষ্টা করুন। ... বিশদ
এয়ারপোর্ট ৩ নম্বর গেট থেকে কৈখালির হলদিরাম বাসস্টপ পর্যন্ত প্রতিদিন গাড়ির মারাত্মক চাপ থাকে। তার উপর এখন চলছে মেট্রোরেল প্রকল্পের কাজ। ফলে যান নিয়ন্ত্রণ করতে হচ্ছে ব্যাপকভাবে। এই এলাকাকে পর্যাপ্ত সিসি ক্যামেরা দিয়ে মুড়ে ফেলার জন্য প্রস্তাব আগেই দেওয়া হয়েছিল। মেট্রোর কাজের জন্য আরভিএনএল কর্তৃপক্ষও এই প্রকল্পে সহযোগিতা করে। পুলিস সূত্রে জানা গিয়েছে, যে ৯৪টি অত্যাধুনিক সিসি ক্যামেরা বসানো হয়েছে, তার মধ্যে চারটি ‘অটোমেটিক নম্বর প্লেট রেকগনিশন’ ক্যামেরা। সংক্ষেপে যাকে বলা হয়, ‘এএনপিআর’ ক্যামেরা। একটি রয়েছে ‘প্যান টিলড অ্যান্ড জুম’ ক্যামেরা। সংক্ষেপে যাকে বলা হয়, ‘পিটিজেড’ ক্যামেরা। বাকি ৮৮টি ‘বুলেট’ ক্যামেরা বসানো হয়েছে।
ট্রাফিক নিয়ন্ত্রণ সহ পুলিসের তদন্তে অত্যন্ত সহায়তা করে এএনপিআর ক্যামেরা। বিশেষ করে যারা গাড়ি বা বাইকে চেপে এসে অপরাধ ঘটিয়ে পালায়, তাদের ধরতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে এই ক্যামেরাগুলি। ট্রাফিক আইন ভঙ্গ করে পালিয়ে গেলেও ওই চালকের বিরুদ্ধে মামলা করতে সুবিধা হয়। কারণ, যে কোনও গাড়ি বা বাইকের গতি যতই থাক, অনায়াসে নম্বর প্লেটের ছবি তুলবে এই ‘এএনপিআর’ ক্যামরা। ‘পিটিজেড’ ক্যামেরা রাস্তার মোড়ে ৩৬০ ডিগ্রি অ্যাঙ্গেলে ছবি তুলতে সক্ষম। ফলে রাস্তার যে কোনও ছবি, যে কোনও দিক থেকে জুম করে দেখা যেতে পারে। এছাড়া, যে কোনও পরিস্থিতি লাইভ দেখার জন্য হাই রেজ্যুলেশনের ছবি তুলতে রয়েছে ‘বুলেট’ ক্যামেরা। সব ক্যামেরাই নাইট ভিশন যুক্ত। অর্থাৎ, দিনের পাশাপাশি রাতের অন্ধাকারেও উঠবে ছবি, ভিডিও।