যে কোনও কর্মেই একটু বাধা থাকবে। তবে উপার্জন মন্দ হবে না। ললিতকলায় ব্যুৎপত্তি ও স্বীকৃতি। ... বিশদ
দ্বিতীয় দিনে রাজীব ভট্টাচার্যের ‘রামস্তুতি’, দেবস্মিতা মুখোপাধ্যায় ও শ্রুতিস্মিতা মুখোপাধ্যায় ঘোষের পরিচালনায় নর্তন গোষ্ঠীর ‘প্রবাহ’, পুষ্পিতা মুখোপাধ্যায়ের পরিকল্পনায় নর্তেশ্বর কালচারাল সেন্টারের ‘ভক্তি তরঙ্গ’, গুরু ভি আর ভেঙ্কিটের একক কথাকলি নৃত্য প্রশংসনীয়। কুচিপুরী নৃত্য পরিবেশন করেন মাধুরী মজুমদার। নৃত্যগুরু অসীম বন্ধু ভট্টাচার্যের তত্ত্বাবধানে দলগত নৃত্য ‘তালচক্র’ ও শিল্পীর একক নিবেদন ‘ভক্তিরসপরিক্রমা’ উল্লেখযোগ্য। সবশেষে সংস্থার আর এক কর্ণধার সম্পিতা চট্টোপাধ্যায়ের নির্দেশনায় কত্থক নৃত্য ‘স্বর তরঙ্গ’ মনোগ্রাহী নিবেদন।
শেষ দিনে ছিল একটি আলোচনাচক্র। কত্থকনৃত্য নিয়ে বলেন মালবিকা মিত্র, গুরু কেলুচরণ মহাপাত্রের ঘরানার নান্দনিক বৈশিষ্ট্য সম্বন্ধে আলোকপাত করেন সুজাতা মহাপাত্র, রবীন্দ্রনৃত্য প্রসঙ্গে বলেন পুষ্পিতা, উচ্চাঙ্গ নৃত্যের বৃত্তি ও প্রবৃত্তি নিয়ে বলেন পিয়াল ভট্টাচার্য ও ওড়িশি নৃত্যে করণের প্রয়োগ সম্বন্ধে বক্তব্য রাখেন অর্পিতা ভেঙ্কটেশ।