হঠাৎ নেওয়া সিদ্ধান্তে বিপদে পড়তে পারেন। চলচিত্র ও যাত্রা শিল্পী, পরিচালকদের শুভ দিন। ধনাগম হবে। ... বিশদ
এ প্রসঙ্গে সন্দীপ বলছিলেন, ‘বাবার খেরোর খাতার কিছু পাতা অনেকেই দেখেছেন এবং ইন্টারনেটে রয়েইছে। কিন্তু কোনও একটা ছবিকে ঘিরে খেরোর খাতার সবকিছু এই প্রথম ওয়েবসাইটে সংরক্ষণ করা হল। আমার তো মনে হয় গুপী গাইন নিয়ে যাঁরা গবেষণা করছেন এবং পাশাপাশি এই ছবির ভক্তদের কাছেও এটা সোনার খনির মতো।’ এই প্রজেক্টে কুণালের ভূমিকা প্রসঙ্গে সন্দীপ বললেন, ‘কুণালকে বলতেই ও রাজি হয়ে যায়। শিল্প এবং প্রযুক্তিগত দিকটার সঙ্গে ও জড়িয়ে রয়েছে। মূল্যবান পরামর্শ দিয়েছে। আমি খুব খুশি।’
এই দ্বিভাষিক ওয়েবসাইটে রাখা হয়েছে ‘খেরোর খাতা’ থেকে নেওয়া ন’শোর বেশি পাতার খসড়ার বিস্তারিত বিষয়বস্তু, সেগুলির পাঠোদ্ধার এবং বিবরণ। পাশাপাশি এই ছবি সংক্রান্ত গুরুত্বপূর্ণ তথ্য, প্রোডাকশন স্টিল, প্রচার পুস্তিকাও ওয়েবসাইটে রাখা হয়েছে। সত্যজিৎ অনুরাগীদের কাছে এই উদ্যোগ নিঃসন্দেহে এক অসাধারণ উপহার। এই প্রজেক্ট সফল হলে ভবিষ্যতে ওয়েবসাইটে খেরোর খাতা থেকে সত্যজিৎ পরিচালিত অন্য ছবির পাতাগুলোকেও সর্বসাধারণের জন্য ডিজিটালি সংরক্ষণ করা হতে পারে বলে জানালেন সত্যজিৎ-পুত্র।