Bartaman Patrika
গল্পের পাতা
 

গুপ্ত রাজধানী: দেবী যোগমায়া মন্দির
সমৃদ্ধ দত্ত

দ্বিতীয় আকবর শাহের দুর্ভাগ্য যে, পুত্র মির্জা জাহাঙ্গিরকে কিছুতেই বশে আনতে পারলেন না। মাথা ঠান্ডা রাখা যে, সাম্রাজ্য চালানোর সবথেকে বড় শর্ত, এটা সকলে বুঝতে পারে না। ক্ষমতার দম্ভে অন্ধ হয়ে গিয়ে সর্বস্ব হারাতে হয়েছে, এই ইতিহাস মুঘল বংশে বহু দেখা যায়। এমনিতেই সম্রাট আকবর শাহ নিজের বড় পুত্র বাহাদুর শাহকে পছন্দ করেন না। তিনি তাই মনে মনে স্থির করেছেন যে পরবর্তী সন্তান মির্জা জাহাঙ্গিরকেই তখতে বসাবেন। তাঁর উত্তরাধিকারী হবে মির্জা। সমস্যা দুটো। প্রথমত মির্জা এই কৈশোর বয়স থেকেই যতরকম লাম্পট্য আর বিলাসিতা অর্জন করা সম্ভব, সবই করেছে। অতএব তাকে কতজন উজির অথবা সুবেদাররা মেনে নেবে যথেষ্ট সন্দেহ আছে। আর দ্বিতীয় সঙ্কট হল, ইংরেজরা। ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির তরফে যে ব্রিটিশ রেসিডেন্ট দিল্লিতে এখন রয়েছেন, সেই আর্চিবল্ড সিটন এই সিদ্ধান্তের বিরোধী। কারণ কী? কারণ এই ব্রিটিশ রেসিডেন্ট জানেন যে, যাকে মুঘল সম্রাট আকবর শাহ নিজের উত্তরাধিকারী হিসেবে ঘোষণা করতে চান, সেই মির্জা জাহাঙ্গির ওই পদে বসার যোগ্যই নয়। যথেচ্ছাচারী এক দুবির্নীত তরুণ। আকবর শাহ শেষবার ব্রিটিশ রেসিডেন্টকে একবার বোঝাবেন। সেই কারণে তাঁকে আমন্ত্রণ করা হয়েছে লালকেল্লায়। ১৮১২। আলোচনা হচ্ছে নানাবিধ বিষয়ে। সবশেষে আবার সেই সিংহাসনের দাবিদার প্রসঙ্গ। আকবর শাহ জানিয়ে দিলেন যে, তাঁর ঐকান্তিক ইচ্ছা মির্জা জাহাঙ্গিরকেই সিংহাসনে বসানোর। ব্রিটিশ রেসিডেন্ট বললেন, আপনাকে আমি তো আগেই বলেছি যে, এ ব্যাপারে কোম্পানি ঩ভিন্ন মত পোষণ করে। আপনারা এই সিদ্ধান্ত আমাদের পক্ষে মেনে নেওয়া সম্ভব নয়। যা নিয়ম, সেটাই পালন করতে হবে। বড় ছেলেকে সিংহাসনে বসান। অথবা অন্য কাউকে। কিন্তু মির্জা অনুপযুক্ত।   দ্বিতীয় আকবর শাহ নি঩জেও জানেন যে, এই ব্রিটিশ কোম্পানির শক্তি তাঁর সেনাবাহিনীর থেকে বেশিই। যখন তখন হুমকি দেয় এরা। অতএব কী আর করার আছে! আকবর শাহ মেনে নিলেন। তবে শঙ্কিত তিনি। কারণ, এই যে অগ্রজ বাহাদুর শাহকে উত্তরাধিকারী না করে অনুজকে পরবর্তী সম্রাট করার পিছনেও অনেকটা রয়েছে বেগম মমতাজ মহলের প্ররোচনা। আকবর শাহের বেগমদের মধ্যে এই মমতাজ মহলের দাপট সবথেকে বেশি। তাই তিনি সাফ জানিয়েছেন যে, তাঁর পুত্র মির্জা জাহাঙ্গিরকেই সম্রাট করতে হবে। আকবর শাহ রাজি হয়েছিলেন। কারণ একদিকে যেমন এই ছোট ছেলে মির্জা বিলাসিতায় মত্ত, আবার অন্যদিকে বড় ছেলে বাহাদুর শাহ কবিতা লেখা, ছবি আঁকা এসব অদ্ভুত অদ্ভুত কাজে ব্যস্ত। তাঁর দাপট নেই। হাঁকডাক নেই। শের শায়েরি করে আর ওইসব শায়েরদের সঙ্গে সময় কাটায়। এরকম কাউকে সিংহাসনে বসানো বিপজ্জনক। কিন্তু আকবর শাহের আর উপায় নেই। স্বয়ং কোম্পানি বাহাদুর বলে যাচ্ছে যে, তাদের মির্জাকে অপছন্দ। 
কিন্তু  পিতা মেনে নিলেও মির্জা কেন মেনে নেবে? সে  লালকেল্লার ছাদে চলে গেল। ব্রিটিশ রেসিডেন্ট আর্চিবল্ড সিটন যখন ঘোড়া নিয়ে বেরিয়ে যাচ্ছেন, তখন তাঁকে লক্ষ্য করে মির্জা গুলি করল। প্রতিহিংসায় তার মাথা জ্বলছে। কিন্তু লক্ষ্যভ্রষ্ট হল সেই গুলি। আর্চিবল্ড দেখলেন তাঁর শরীরে না লাগলেও তাঁর দেহরক্ষী মাটিতে লুটিয়ে পড়ল। তৎক্ষণাৎ ঘোড়া ঘুরিয়ে আর্চিবল্ড লালকেল্লায় ফিরলেন। আর সম্রাটকে আদেশ দিলেন, আপনার ছেলেকে বলুন করজোড়ে ক্ষমা চা‌঩ইতে। আমাকে গুলি করার সাহস পায় কীভাবে? আকবর শাহ ছেলেকে বললেও মির্জা অনড়। সে বলল, প্রাণ থাকতে ক্ষমা চাইব না। আর্চিবল্ড ফিরে গিয়ে আবার এলেন  বিরাট বাহিনী নিয়ে। আর আকবর শাহের লালকেল্লা অবরোধ করে বললেন, মির্জাকে দিল্লিতেই রাখা চলবে না। আমরা ওকে নির্বাসনের নির্দেশ দিলাম। এলাহাবাদে পাঠিয়ে দেওয়া হোক। এই বিরাট বাহিনীর সামনে আকবর শাহ কিংবা মির্জার পক্ষে সত্যিই আর কিছু বাড়াবাড়ি করতে যাওয়া মানেই আত্মহত্যা। অতএব মির্জাকে নির্বাসনে যেতেই হল। 
দিন যায়। মাস যায়। বছর যায়। ছেলে কি আর ফিরবে না? কেমন আছে সে? ব্রিটিশদের জেলে? মমতাজ মহল প্রাণপণে ঈশ্বরকে ডাকছেন। পরপর দু’দিন আশ্চর্য ঘটনা। রাতে স্বপ্নে এলেন এক দেবী। এবং খাজা বখতিয়ার কাকী। এই দেবী কে? যোগমায়া। দিল্লির দক্ষিণ প্রান্তে ঩দেবীর মন্দির। আবার কাছেই রয়েছে সেই খাজা বখতিয়ারের দরগা। তাঁদের স্বপ্নে পেয়ে বেগম মমতাজ মহল স্থির করলেন, তাঁর পুত্র আবার নিরাপদে ফিরে এলে তিনি এই দু’জনকেই পুষ্পার্ঘ্য অর্পণ করবেন। 
পাল্টে গেল নাকি মির্জা? সে নাকি ভালো ব্যবহার করেছে নির্বাসনকালে। তাই তাকে মুক্ত করে দিল্লিতে নিয়ে আসা হচ্ছে। অতএব মহাধুমধাম দিল্লিতে। মমতাজ মহলের নির্দেশে শহরকে সাজানো হল নতুন দুলহানের মতো। শুরু হল উৎসব।  কী হবে উৎসবে? সম্রাট, বেগম ও মির্জা তিনজন মিলে যাওয়া হল দিল্লির মেহরৌলি অঞ্চলে। সেখানে ফুলের পসরা সাজিয়ে বসেছে ফুলওয়ালিরা। তাদের থেকে নেওয়া হল একটি ফুলের চাদর। একটি ফুলের পাখা। প্রথমটি দেওয়া হল খাজা বখতিয়ারের দরগায়। আর ফুলের পাখা দিয়ে পুজো দিলেন তাঁরা দেবী যোগমায়া মন্দিরে। সেই উৎসব আজও সমানভাবে ভাস্বর। ফুলওয়ালা উৎসব। কখনও বন্ধ হয়েছে। আবার চালু হয়েছে। 
দিল্লিকে ধারণ এবং রক্ষা করে আছে কারা? ১২ জন সুফি এবং দুই দেবী। দেবী কালকা ও দেবী যোগমায়া। কে যোগামায়া? শ্রীকৃষ্ণের বোন। ১২০৬ থেকে ১২৯০ সাল পর্যন্ত সময়সীমায় দাস বংশের  সুলতানি আমলে অন্তত ২৭টি মন্দির ধ্বংস হয়েছিল। কিন্তু অলৌকিকভাবে কিছুতেই কেউ এই যোগমায়া দেবী মন্দির ধ্বংস করতে পারেনি। কবে তৈরি হল এই মন্দির? সেই ইতিহাসের থেকে মিথ বেশি। সঠিক তথ্য নেই। ১৪ বছর বয়সি সম্রাট আকবরের বাহিনীকে পরাস্ত করেছিলেন এক হিন্দু সম্রাট। বিক্রমাদিত্য হিমু। যদিও প্রথম যুদ্ধে আকবর নিজে ছিলেন না। পরে তিনি বিরাট বাহিনী নিয়ে আসেন আগ্রা থেকে। কিন্তু আকবরের নাকের ডগায় হিমু শাসনও করেছিলেন আজকের পুরনো কেল্লা দখল করে! একমাসের মধ্যেই সেই হিন্দু রাজা হিমু যোগমায়া মন্দিরকে সংস্কার করেছিলেন। আওরঙ্গজেব চেষ্টা করেছিলেন আবার এই মন্দির ধ্বংস করতে। পারেননি! দিল্লির মিথ, যোগমায়া দেবী মন্দিরকে ধ্বংস করা যায় না! 
21st  July, 2024
মেঘ ও বৃষ্টি
সোমজা দাস

সকালে ঘুম ভেঙেই মোবাইল ফোনটা হাতে টেনে নেওয়া অরণ্যর দীর্ঘদিনের অভ্যেস। সেভাবেই বিছানায় বসে থাকে কিছুক্ষণ। সোশ্যাল মিডিয়ার টাইমলাইন ঘাটে। মেসেজবক্স চেক করে। রূপসা রাগ করে। বলে, এটা নাকি একটা মানসিক সমস্যা।      বিশদ

06th  October, 2024
গুপ্ত রাজধানী: কালকা মন্দির
সমৃদ্ধ দত্ত

চারদিকে এত লালের বন্যা কেন? লাল শালু। লাল উড়নি। জরি দেওয়া লাল কাপড়। লাল পাগড়ি। লাল দোপাট্টা। লাল ফুল। লাল সিঁদুর। এই নিরন্তর লাল বন্দনার পিছনে কি তাহলে রক্তের প্রতীকী ভূমিকা আছে? একটি তথ্যসূত্র সেরকমই বলছে। বিশদ

06th  October, 2024
অতীতের আয়না: নতুন পোশাক ও জাদুকর কারিগর
অমিতাভ পুরকায়স্থ 

ঢাকে কাঠি পড়ে গিয়েছে। নতুন জামাকাপড় কেনাও হয়ে গিয়েছে সকলের। কলকাতা গড়ে ওঠার দিনগুলিতে সুতানুটির তালুকদারি পেয়ে মহারাজ নবকৃষ্ণ নানা পেশার মানুষ এনে সেখানে বসালেন। কুমোরদের থাকার এবং কাজ করার আলাদা জায়গা হল। বিশদ

06th  October, 2024
এক আকাশ
দীপারুণ ভট্টাচার্য

আকাশ আজ আত্মহত্যা করবে। কাজটা সে গতকালই করতে পারত। করেনি কারণ ঘটনাটা কলকাতায় ঘটলে বাবা-মা সহ্য করতে পারতেন না। একদিকে পুত্রশোক অন্যদিকে টিভি চ্যানেলের নির্লজ্জ প্রশ্নবাণ! আকাশের তো কারও উপর অভিযোগ নেই। বিশদ

29th  September, 2024
গুপ্ত রাজধানী: দাদি-পোতি মকবরা
সমৃদ্ধ দত্ত

এটা বেশ মজার তাই না দাদি? আমাদের কেউ চিনবে না! বিশদ

29th  September, 2024
সিমলার ভৌতিক টানেল
সমুদ্র বসু

অন্ধকার একটা টানেল। স্যাঁতস্যাঁতে শ্যাওলা ধরা দেওয়াল। টানেলের ভেতরে ঢোকার কিছুক্ষণ পরেই শুরু হয় জল পড়ার আওয়াজ। সঙ্গে কিছু ‘অন্য’ আওয়াজও কানে আসে। না, এটা কোনও ভৌতিক সিনেমার প্লট নয়। খোদ ভারতের বুকেই রয়েছে এমন একটি ‘ভূতুড়ে’ টানেল। বিশদ

29th  September, 2024
নিভাননী দেবী
ঝিমলি নন্দী

হারাধন দাসের বাড়িটা পিছাবনি গ্রামের দক্ষিণদিকের শেষ প্রান্তে জোড়া পুকুরের ধারে। বাড়িটা পাকা বটে তবে না ছিরি না ছাঁদ। যখন যেমন ঘর দরকার হয়েছে,  তেমন করেই বাড়ানো। ভেতর দিকের উঠোনে একটা ঘরে আবার সিমেন্টের খুঁটির ওপর টালির চাল। বিশদ

22nd  September, 2024
গুপ্ত রাজধানী: দিওয়ান-ই-খাস
সমৃদ্ধ দত্ত

নভরোজ এগিয়ে আসছে। দিওয়ান-ই-আম, দিওয়ান-ই-খাস, রংমহল, খাস মহল, মোতি মহল জেগে উঠছে ক্রমেই। রং করা হচ্ছে দেওয়াল। পাঁচিল।  সামনেই বয়ে যাওয়া যমুনার প্রতিটি নৌকাকেও রং করেছে তাদের মালিকরা। বিশদ

22nd  September, 2024
অতীতের আয়না: সামাজিকতায় ভিজিটিং কার্ড
অমিতাভ পুরকায়স্থ 

কার্ডটা কীরকম হয়েছে দেখ তো।’ ফেলুদা ওর মানিব্যাগের ভিতর থেকে সড়াৎ করে একটা ভিজিটিং কার্ড বের করে আমাকে দেখতে দিল। দেখি তাতে ছাপার অক্ষরে লেখা রয়েছে Prodosh C. Mitter, Private Investigator। বিশদ

22nd  September, 2024
রাত্রিটা ভালো নয়

এটাই শেষ ট্রেন ছিল। স্টেশন থেকে বাইরে বেরিয়ে পথিক দেখল, চারদিকটা খুব ফাঁকা লাগছে। শীতকাল বলেই কী? নইলে এত তাড়াতাড়ি তো রাস্তাঘাট এমন শুনশান হয় না। তার পক্ষে অবশ্য এটা ভালোই। ভিড় থাকলে রিকশ পাওয়া দুষ্কর। আবার বেশি ফাঁকা হলেও রিকশওয়ালাগুলো সব পিটটান দেয়।
বিশদ

15th  September, 2024
ফেরা
ছন্দা বিশ্বাস 

সোপান সিগারেটে লম্বা টান দিয়ে বলল, ‘তাহলে কী ঠিক করলি?’ পরমের হাতে সিগারেটটা অসহায়ভাবে পুড়ছিল। ওরা ফ্রাঙ্কফুর্ট স্টেশনে ঢোকার মুখে বাঁ-পাশে একটা স্মোকিং জোনে দাঁড়িয়ে কথা বলছিল। কয়েকজন জার্মান যুবতী দ্রুত সিগারেট নিঃশেষ করে ভিতরে ঢুকে গেল।  বিশদ

08th  September, 2024
গগনবাবু ও প্যাংলা তাপস
রম্যাণী গোস্বামী

গগনবাবু একটি মাল্টিন্যাশনাল কোম্পানির মোটামুটি উপরতলার কর্মী। যাদবপুরে নিজেদের ফ্ল্যাট। মাস গেলে ইএমআই বাদ দিলে মাঝারি ব্যাঙ্ক ব্যালেন্স, কয়েকটা মিউচুয়াল ফান্ড, হৃষ্টপুষ্ট গিন্নি, ফ্যাশানেবল কলেজ পড়ুয়া কন্যা এবং একটি মাহিন্দ্রা কেইউভি— এই হল মোটামুটি তাঁর সম্পত্তির খতিয়ান। বিশদ

01st  September, 2024
গুপ্ত রাজধানী: হনুমান মহারাজজি
সমৃদ্ধ দত্ত

 

সেই গল্পটা তো আমাদের সকলেরই জানা। মহাশক্তিশালী ভীম হস্তিনাপুর যাওয়ার পথে একটি জঙ্গল পেরচ্ছিলেন। তাঁর শরীরে তো একশো হাতির শক্তি। সেকথা সর্বজনবিদিত। দ্বিতীয় পাণ্ডব নিজেও সেকথা জানেন। সোজা কথায় তাঁর নিজের বাহুবল নিয়ে যে গর্ব ছিল একথাও অবগত আমরা।  বিশদ

01st  September, 2024
ছেলের সঙ্গে দেখা
সন্দীপন বিশ্বাস

বুকটা ছ্যাঁৎ করে উঠল সুভদ্রার। ঝাপানডাঙা স্টেশনে সে বসে আছে। এখানে এসেছিল এক গুরুবোনের বাড়ি। ফিরে যাচ্ছে উত্তরপাড়ায়, নিজের ঘরে। সন্ধ্যা ঘনিয়ে আসছে। এখনও কয়েকটা কাক ডাকছে। কেমন ক্লান্ত স্বর ওদের। স্টেশনের শেডের ওপর বসে কাকগুলো। বিশদ

25th  August, 2024
একনজরে
নিমতলায় গঙ্গার ভাঙনের জেরে কংক্রিটের ঘাটের একাংশ অনেকদিন ধরেই ভাঙছে। সিঁড়ি ভেঙে চলে গিয়েছে নদীগর্ভে। ঘাটের সামনের যে অংশের কংক্রিট ভেঙে গিয়েছে তার ফাঁক গলে ...

এবার থেকে দূরপাল্লার ট্রেনের টিকিট ১২০ নয়, ৬০ দিন আগে থেকে কাটা যাবে। এই খবর পেয়েই খুশি আম জনতা। অনেকেই বলছেন, মনে হচ্ছে এর ফলে ট্রেনের টিকিট একটু হলেও সহজলভ্য হবে। ...

শহরের ক্রীড়াপ্রেমী মানুষের দাবি মেনে অবশেষে বেহাল আলিপুরদুয়ার ইন্ডোর স্টেডিয়াম সংস্কার হচ্ছে। এই কাজের জন্য ক্রীড়া ও যুবকল্যাণ দপ্তর থেকে ১ কোটি ১৩ লক্ষ ৮৩ ...

সব্জির বাজারে গিয়ে কার্যত মাথায় হাত পড়ছে আমজনতার। কাঁচালঙ্কা কিনতে গিয়ে নাভিশ্বাস ওঠার জোগাড়। ডাবল সেঞ্চুরি পার করে আড়াইশো টাকায় বিক্রি হচ্ছে লঙ্কা। দাম শুনেই ...




আজকের দিনটি কিংবদন্তি গৌতম ( মিত্র )
৯১৬৩৪৯২৬২৫ / ৯৮৩০৭৬৩৮৭৩

ভাগ্য+চেষ্টা= ফল
  • aries
  • taurus
  • gemini
  • cancer
  • leo
  • virgo
  • libra
  • scorpio
  • sagittorius
  • capricorn
  • aquarius
  • pisces
aries

ব্যবসায়িক ক্ষেত্রে বাধায় চিন্তা ও উদ্বেগ। বেকারদের ভালো প্রতিষ্ঠানে কর্মপ্রাপ্তির প্রবল যোগ। ... বিশদ


ইতিহাসে আজকের দিন

১৮৭১: কম্পিউটারের জনক চার্লস ব্যাবেজের মৃত্যু
১৯১৮: চিত্রশিল্পী পরিতোষ সেনের জন্ম
১৯৩১: গ্রামাফোনের আবিষ্কারক টমাস আলভা এডিসনের মৃত্যু
১৯৪০: টলিউড অভিনেতা পরাণ বন্দ্যোপাধ্যায়ের জন্ম
১৯৫০: অভিনেতা ওমপুরীর জন্ম
১৯৫৬: বিখ্যাত আমেরিকান টেনিস খেলোয়াড় ও কোচ মার্টিনা নাভ্রাতিলোভার জন্ম
১৯৬১: প্রাক্তন ইংরেজ ক্রিকেটার গ্ল্যাডস্টোন স্মলের জন্ম
১৯৮০: কিংবদন্তী রবীন্দ্রসঙ্গীত শিল্পী দেবব্রত বিশ্বাসের মৃত্যু
২০০৪: বাঙালি ভ্রমণ সাহিত্যিক শঙ্কু মহারাজের
২০১৮: বাংলাদেশী সঙ্গীত শিল্পী আইয়ুব বাচ্চুর মৃত্যু



ক্রয়মূল্য বিক্রয়মূল্য
ডলার ৮৩.২৩ টাকা ৮৪.৯৭ টাকা
পাউন্ড ১০৮.০৬ টাকা ১১১.৮৬ টাকা
ইউরো ৮৯.৯১ টাকা ৯৩.৩২ টাকা
[ স্টেট ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া থেকে পাওয়া দর ]
17th  October, 2024
পাকা সোনা (১০ গ্রাম) ৭৬,০৫০ টাকা
গহনা সোনা (১০ (গ্রাম) ৭৬,৪৫০ টাকা
হলমার্ক গহনা (২২ ক্যারেট ১০ গ্রাম) ৭২,৬৫০ টাকা
রূপার বাট (প্রতি কেজি) ৯০,১৫০ টাকা
রূপা খুচরো (প্রতি কেজি) ৯০,২৫০ টাকা
[ মূল্যযুক্ত ৩% জি. এস. টি আলাদা ]
16th  October, 2024

দিন পঞ্জিকা

১ কার্তিক, ১৪৩১, শুক্রবার, ১৮ অক্টোবর ২০২৪। প্রতিপদ ১৯/৫ দিবা ১/১৬। অশ্বিনী নক্ষত্র ১৯/৩০ দিবা ১/২৬। সূর্যোদয় ৫/৩৮/৩, সূর্যাস্ত ৫/৫/৩৯। অমৃতযোগ প্রাতঃ ৬/২৪ মধ্যে পুনঃ ৭/১০ গতে ৯/২৭ মধ্যে পুনঃ ১১/৪৫ গতে ২/৪৭ মধ্যে পুনঃ ৩/৩৩ গতে অস্তাবধি। রাত্রি ৫/৫৭ গতে ৯/১৬ মধ্যে পুনঃ ১১/৪৭ গতে ৩/৭ মধ্যে পুনঃ ৩/৫৮ গতে উদয়াবধি। বারবেলা ৮/৩০ গতে ১১/২১ মধ্যে। কালরাত্রি ৮/১৩ গতে ৯/৪৭ মধ্যে। 
১ কার্তিক, ১৪৩১, শুক্রবার, ১৮ অক্টোবর ২০২৪। প্রতিপদ দিবা ২/৫৭। অশ্বিনী নক্ষত্র অপরাহ্ন ৪/০। সূর্যোদয় ৫/৩৯, সূর্যাস্ত ৫/৭। অমৃতযোগ দিবা ৬/৩৫ মধ্যে ও ৭/১৯ গতে ৯/৩১ মধ্যে ও ১১/৪৩ গতে ২/৩৮ মধ্যে ও ৩/২৩ গতে ৫/৭ মধ্যে এবং রাত্রি ৫/৪০ গতে ৯/১১ মধ্যে ও ১১/৪৭ গতে ৩/১৫ মধ্যে ও ৪/৭ গতে ৫/৩৯ মধ্যে। বারবেলা ৮/৩১ গতে ১১/২৩ মধ্যে। কালরাত্রি ৮/১৫ গতে ৯/৪৯ মধ্যে। 
১৪ রবিয়স সানি।

ছবি সংবাদ

এই মুহূর্তে
শহরের আবহাওয়ার হাল-চাল
রাজ্য থেকে বিদায় নিয়েছে মৌসুমি বায়ু। তবুও বৃষ্টি চলছে কোথাও ...বিশদ

12:05:12 PM

শিয়ালদহ ইএসআই হাসপাতালে অগ্নিকাণ্ড: ঘটনাস্থলে গিয়ে সুপারের সঙ্গে কথা বলছেন কলকাতার সিপি মনোজ ভর্মা

12:03:00 PM

সদগুরুর প্রতিষ্ঠান ইশা ফাউন্ডেশনের বিরুদ্ধে মাদ্রাজ হাইকোর্টে দায়ের হওয়া মামলা খারিজ করল সুপ্রিম কোর্ট

12:03:00 PM

পাঞ্জাব-হরিয়ানা হাইকোর্টের স্থগিতাদেশ খারিজ করে, ২০১৫ সালের ধর্মত্যাগের মামলায় রাম রহিমের বিরুদ্ধে বিচার প্রক্রিয়া শুরুর নির্দেশ সুপ্রিম কোর্টের

11:59:00 AM

জম্মু ও কাশ্মীরকে রাজ্যের মর্যাদা ফিরিয়ে দিতে প্রস্তাব পাশ মন্ত্রিসভার প্রথম বৈঠকে, তৎপর মুখ্যমন্ত্রী ওমর আবদুল্লা

11:51:00 AM

বোল্লা রক্ষাকালী মায়ের কাঠামো পুজোয় ভক্তদের ঢল
দক্ষিণ দিনাজপুরের বালুরঘাটের ঐতিহ্যবাহী বোল্লা রক্ষাকালী মায়ের কাঠামো পুজো অনুষ্ঠিত ...বিশদ

11:44:00 AM