Bartaman Patrika
বিকিকিনি
 

গঙ্গার ঘাট আর মন্দিরময় বারাণসী

বেনারসে বহমান গঙ্গা আর তার ঘাটের ইতিহাস এই ভ্রমণের অনবদ্য অঙ্গ। পুরাণের গল্প যেন উঠে আসে বর্ণনায়।

বিভূতি এক্সপ্রেস বেনারস জংশনে পৌঁছল ঠিক সকাল দশটায়। প্রতিবারের মতো এবারও বন্ধু নাসির তার রংচটা অটো নিয়ে স্টেশনে হাজির। সরকারি ট্যুরিস্ট লজে থাকব না আগেই জানিয়ে দেওয়ায় নাসিরের অটো এবার ছুটছে শহরের মধ্যে দিয়ে লাক্সা রোডের দিকে। রামকৃষ্ণ মিশনের দৌলতে লাক্সা রোড নামটা সবার কাছেই পরিচিত। বেনারস রামকৃষ্ণ মিশনের অপর প্রান্তেই আমদের হোটেল।
বারাণসীর বিখ্যাত ঘাটগুলি পরিক্রমা করার পরিকল্পনা নিয়েই এবার এসেছি। দুপুরের রোদের তীব্রতা কমতেই তাই এসে দাঁড়ালাম দশাশ্বমেধ ঘাটের বাঁধানো চত্বরে। পড়ন্ত বিকেলের অস্তগামী সূর্যের আলো লুকোচুরি খেলছে গঙ্গার ছোট ছোট ঢেউগুলোর সঙ্গে। দূরে অজস্র নৌকা পর্যটকদের নিয়ে বেড়িয়েছে নৌবিহারে। বাকি পর্যটকরা ভিড় জমাচ্ছে গঙ্গা আরতি দেখার জন্য। তারই মধ্যে কেউ কেউ গঙ্গার জলে ভাসিয়ে দিচ্ছে পাতার ঠোঙায় জ্বলন্ত প্রদীপ। 
দশাশ্বমেধ ঘাট বললেই চোখের সামনে ভেসে উঠবে বিশাল বাঁধানো চত্বর, হেলানো বাঁশের মাথায় তালপাতার ছাতা আর সন্ধেবেলার গঙ্গা আরতি। তীর্থযাত্রী বা ভ্রমণার্থীদের প্রধান আকর্ষণ এই  ঘাট। পঞ্চতীর্থের অন্যতম এই ঘাটের জল অতি পবিত্র পুণ্যার্থীদের কাছে। পুরাণ অনুযায়ী, একবার ভগবান ব্রহ্মা কাশীর রাজা দিবোদাসের সহায়তায় দশটি অশ্ব বলি দিয়ে এই স্থানে যজ্ঞ করেছিলেন। সেই জন্য ঘাটটির এইরূপ নামকরণ। অন্য মতে, দ্বিতীয় শতাব্দীতে ভারসির রাজারা কুষাণদের পরাস্ত করে এখানে অশ্বমেধ যজ্ঞ করেছিলেন। দশাশ্বমেধ ঘাট দিনের এক এক সময় এক একরকম চেহারা নেয়। লোকের মনে সেই ছবিই গেঁথে থাকে চিরকাল। ঘাটের গঙ্গারতির খ্যাতি জগদ্ব্যাপী।
পরদিন কাকভোরে নৌকায় চেপে বসেছি। নৌবিহার করতে করতেই দেখে নেওয়া যাবে অন্য সব ঘাট। আসলে বারাণসীর ইতিহাস আর সংস্কৃতির অবিচ্ছেদ্য অংশ হল, শহর স্পর্শ করে বয়ে যাওয়া গঙ্গা নদীর তীরে অজস্র ঘাট। গঙ্গার গতিপথে এত ঘাটের সমাহার বারাণসী ছাড়া আর কোথাও নেই। সংখ্যায় প্রায় একশোর কাছাকাছি ঘাট একে অপরের সঙ্গে যুক্ত। তবে নাম সব আলাদা। এইসব ঘাটে যুগ যুগ ধরে পড়েছে অগণিত মানুষের পদচিহ্ন। নদীর এক তীরে বিশাল বালির তট। অপর প্রান্তে অর্ধচন্দ্রাকৃতি তীরটি। যেখানে শোভা পাচ্ছে বর্ণাঢ্য মন্দিররাজি, সুদৃশ্য প্রাসাদ বা সুউচ্চ অট্টালিকার সারি।
সূর্যোদয় থেকে সূর্যাস্ত পর্যন্ত প্রতি মুহূর্তে পাল্টে যায় এইসব ঘাটের জীবনধারার ছবি। ভোরের আলো ফোটার আগেই অন্ধকারে ঢাকা ঘাটে সাধু-সন্তদের সুমিষ্ট মন্ত্রধ্বনি, পুরোহিতের আনাগোনা, ঘোষণা করে নতুন দিনের আগমনবার্তা। বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে হাজার হাজার স্নানার্থীর উপস্থিতিতে কোলাহলমুখর হয়ে ওঠে ঘাটগুলি। নৌকায় চেপে শহরের একপ্রান্ত থেকে অপর প্রান্ত পর্যন্ত বিভিন্ন ঘাট পরিদর্শনে বেরিয়ে পড়েন ভ্রমণার্থীরা। বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে কর্মব্যস্ততা ও কলরবের তীব্রতাও বাড়তে থাকে। বিকেল থেকে বদলে যেতে থাকে চিত্রটা। 
বারাণসীর এই সমস্ত ঘাটের ইতিহাস পর্যালোচনা করলে জানা যায় শহরের বেশ কয়েকটি ঘাট আছে যেগুলি ৩৫০ বছরেরও পুরনো। প্রায় ৫০টার মতো ঘাটের বয়স ১৫০ বছরের বেশি। ঘাটগুলির নামকরণেও বেশ বৈচিত্র্য আছে। রাজা, মহারাজা, দেব-দেবীর নাম, পৌরাণিক চরিত্রের নাম, শ্মশানের নাম, মঠ বা সন্ন্যাসীর নাম বা ধনী ব্যক্তিদের নামে ঘাটগুলির নামকরণ হয়েছে। নদীর কিনারা বরাবর ঘাটগুলির বিন্যাসের পরিকল্পনা এমনভাবে করা হয়েছে, যাতে গঙ্গার পলিমাটি শুধুমাত্র দক্ষিণপাড়ে জমা হয়, ফলে শহর থাকে পলিমুক্ত।
ঘাট পরিক্রমা শুরু হয় শহরের দক্ষিণতম প্রান্ত থেকে। সেখানে অসি ঘাট। অসি ও গঙ্গা নদীর সঙ্গমস্থলে অবস্থিত এই ঘাটটির নামকরণ অসি নদীর নামানুসারে। পঞ্চতীর্থের অন্যতম এই ঘাটের জল অতি পবিত্র। ঘাটের উপর অবস্থিত পঞ্চরত্ন মন্দির ঘাটটির শোভাবর্ধন করেছে।
এরপর চৌষট্টি যোগিনী ঘাট। নিকটবর্তী চৌষট্টি যোগিনী মন্দিরের নামাঙ্কিত এই ঘাটটির সঙ্গে বঙ্গদেশের মহারাজ প্রতাপাদিত্যের নাম জড়িত। ঘাটের উপর তাঁর তৈরি দুর্গামন্দির। দেবী দুর্গাকে ঘিরে চৌষট্টি যোগিনীর মূর্তি। সেগুলো আজ আর নেই। তবু ঘাটের নাম চৌষট্টি যোগিনী রয়ে গিয়েছে। একসময় এই ঘাটটি ছিল উদয়পুরের মহারাজার মালিকানাধীন। আশ্বিন মাসে নবরাত্রির সময় এই মন্দিরে মহাসমারোহে চৌষট্টি যোগিনীর পুজো কিন্তু আজও হয়।
পরপর দেখা যায় নারদ ঘাট, মানসরোবর ঘাট, রাণা ঘাট। দেওয়ালে বড় বড় করে লেখা ঘাটের নাম। তাই চিনতে অসুবিধা হয় না।
এরপর পৌঁছলাম মুনশি ঘাট। স্থানীয় ধনী ব্যক্তি মুন্সি শ্রীধর প্রথমে এই ঘাটটি তৈরি করেছিলেন। পরবর্তীকালে গঙ্গাতীর সহ ঘাটটি কিনে নেন দ্বারভাঙার মহারাজা। ঘাটের উপর তৈরি করেন রাজকীয় প্রাসাদ। ইদানীং কালে প্রাসাদটি একটুআধটু ভোল পাল্টে বিলাসবহুল হোটেল হিসাবে আত্মপ্রকাশ করেছে।
ইন্দোরের রানি অহল্যাবাই-এর নামাঙ্কিত অহল্যা ঘাট। এই ঘাটটির মালিক ছিলেন নাগপুরের রাজা। পরবর্তীকালে মহারানি অহল্যাবাই এই ঘাটটির মালিক হন। এর পাশেই শীতলা ঘাট।
মানমন্দির ঘাটের নাম শুনলেই একটা রাজস্থানি গল্প যেন ভেসে ওঠে চোখের সামনে। অম্বরের রাজা মান সিং এই ঘাটটির উপর একটি সৌধ নির্মাণ করেন। পরবর্তীকালে জয়পুরের মহারাজা দ্বিতীয় জয়সিং এই ঘাটের উপর জ্যোতির্বিদ্যা বিষয়ক একটি মান মন্দির নির্মাণ করেন। সেই থেকে ঘাটের নাম মানমন্দির ঘাট।
এর পর পৌঁছলাম বেনারসের অতি বিখ্যাত মণিকর্ণিকা ঘাটে। তীর্থঘাট আর শ্মশানঘাট নিয়েই মণিকর্ণিকা। পুরাণ মতে বারাণসীতে বিশ্বেশ্বরের প্রিয়তম এই মণিকর্ণিকা তীর্থ। দশাশ্বমেধ ঘাটের মতো এটিও পঞ্চতীর্থের অন্যতম। পুরাণে কথিত আছে ভগবান বিষ্ণু সুদর্শন চক্রের সাহায্যে এখানে একটি কুণ্ড খনন করেন এবং নাম দেন চক্র-পুষ্করিণী। এই পুষ্করিণীর ধারে বিষ্ণু এবং মহাদেবের কথোপকথনের সময় মহাদেবের একটি কানের দুল (মণিকর্ণিকা) পুষ্করিণীতে পড়ে যায়। সেই থেকে এই স্থানের নাম হয় মণিকর্ণিকা। ঘাটের উপর একখণ্ড মার্বেলে রয়েছে বিষ্ণুর চরণ পাদুকা। এই ঘাটটি গণ্যমান্য ব্যক্তিদের মৃতদেহ সৎকারের জন্য সংরক্ষিত। কাশীর বহু ঘাট, মন্দির, শ্মশান ইত্যাদি সরকার অধিগ্রহণ করলেও মনিকর্ণিকা ঘাট এখনও চণ্ডালদের হাতেই আছে।
কেদারনাথ শিবের নামাঙ্কিত কেদার ঘাট বহু প্রাচীন। ঘাটটির উপরেই কেদারনাথ মন্দির। এই ঘাটের বিশেষত্ব হল কাশীর উত্তরবাহিনী গঙ্গার অর্ধচন্দ্রাকৃতি রূপটি এখান থেকে সুন্দর দেখা যায়।
অনুমান করা হয়, পৌরাণিক রাজা হরিশ্চন্দ্রের সঙ্গে এই হরিশ্চন্দ্র ঘাটের যোগাযোগ ছিল। বারাণসীর এটি একটি বিখ্যাত শ্মশানঘাট।
পঞ্চগঙ্গা ঘাট। গঙ্গা, যমুনা, ধূতপাপা, কিরণ ও সরস্বতী— এই পাঁচটি পবিত্র নদীর নামাঙ্কিত এই ঘাটের জল অতি পবিত্র বলে মানা হয়। ঘাটের উপর মোগল স্থাপত্যের অপূর্ব কারুকাজ সংবলিত আলমগির মসজিদ। পাশেই বিন্দুমাধব মন্দির। মসজিদের পাশের গলির মধ্যে মহাযোগী ত্রৈলঙ্গস্বামীর মন্দির ও প্রস্তরমূর্তি।
আদি কেশব ঘাট  বা বরুণা সঙ্গম ঘাটটি বরুণা ও গঙ্গা নদীর সঙ্গমস্থলে অবস্থিত। এই ঘাটটিও পঞ্চতীর্থের অন্যতম বলে এখানে প্রচুর তীর্থযাত্রীর সমাগম হয়। ঘাটের উপর আদি কেশব মন্দির।
সেকালের পণ্ডিতগণ কাশীধামকে একটি মানবদেহ কল্পনা করে বলেছিলেন, ‘অসি সঙ্গম দেহের মস্তক, দশাশ্বমেধ তার বক্ষদেশ, মণিকর্ণিকা নাভি, পঞ্চগঙ্গা ঊরুদেশ আর আদি-কেশব তাঁর চরণদ্বয়’।
রমেন ভট্ট
09th  November, 2024
বেনারসি  কোথায় কেমন?

বিয়ের দিনক্ষণ পাকা হল। বাতাসে লেগেছে রজনীগন্ধার গন্ধ। মাঙ্গলিক বস্ত্র কেনাকাটা দিয়েই এবার শুরু হোক বিয়ের কেনাকাটা। পনেরো শতকের কাছাকাছি সময় থেকেই ভারতীয় শাড়ির ঘরানায় বেনারসির প্রবেশ। তখন থেকেই বেনারসের রামনগর, গোরক্ষপুর, চান্দৌলি, জৌনপুর-সহ নানা গ্রাম হয়ে ওঠে ভারতীয় এই শাড়িশিল্পের আধার।
বিশদ

07th  December, 2024
অনলাইনে প্রসাধনী কেনার সময় কীভাবে সচেতন থাকবেন?

বিয়েবাড়ির তত্ত্বের উপহারের জন্য হোক বা কনের সাজের জন্য, আজকাল অনলাইনেই প্রসাধনী কেনার ঝোঁক বেশি। মোবাইলের এক ক্লিকে বাড়িতে বসেই যেখানে পেয়ে যাচ্ছেন দেশি-বিদেশি হরেক ব্র্যান্ডের প্রসাধনী, সেখানে দৌড়ঝাঁপ করে দোকান ঘোরার কাজটি অনেকেই মুলতুবি রাখেন।
বিশদ

07th  December, 2024
পথ আর পাহাড়ের টানে

প্রকৃতির টানে আর নৈঃশব্দর নেশায় চলুন যাই ঝিলিমিলি। কী দেখবেন, কোথায় থাকবেন তারই বিস্তারিত বিবরণ আপনাদের জন্য। বিশদ

30th  November, 2024
 টুকরো  খবর

হেঁশেলের কাজ আরও সহজ করে তুলতে উদ্যোগী হল কিচেন অ্যাপ্লায়েন্সের অন্যতম সেরা ব্র্যান্ড প্রেস্টিজ। আধুনিক প্রযুক্তিতে তৈরি ও সহজে পরিষ্কার করা যায় এমন কুকওয়্যার ও নিশ্চিন্তে ব্যবহার করা যাবে প্রেশারকুকার বাজারজাত করল এই সংস্থা। বিশদ

30th  November, 2024
সফর শেষে বাড়ির যত্ন

বেশ কয়েকদিন পর বন্ধ থাকা বাড়িতে ফিরে কীভাবে তরতাজা করবেন গৃহকোণ? রইল সাধারণ পরামর্শ। বিশদ

23rd  November, 2024
ঘরের কাছেই ঘাটশিলা

বাঙালি পর্যটকদের মনে ঘাটশিলা এক ভিন্ন নস্টালজিয়া তৈরি করে। পাহাড় আর হ্রদের মাঝে মেঠো প্রকৃতি তো মনোরম বটেই। বাড়তি আকর্ষণ বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়ের বসতভিটে। বিশদ

23rd  November, 2024
 টুকরো  খবর

রান্নাঘরের ভোল বদল করতে প্রেস্টিজ নিয়ে এল নতুন চার মডেলের কিচেন চিমনি। প্রোভো ৯০০, এজ ৯০০, জারা ৯০০, জেন ৬০০ এই চারটি মডেলের আধুনিক নকশা ও প্রযুক্তির অটোক্লিন চিমনি বাজারজাত করল কিচেন অ্যাপ্লায়েন্সের জগতে বিগত ৭৫ বছর ধরে জনপ্রিয় এই ব্র্যান্ড। বিশদ

23rd  November, 2024
মিনি গার্ডেন পরিচর্যা

একমুঠো সবুজ তরতাজা আভাসের খোঁজে এখন অনেকেই নিজেদের ব্যালকনিতে যত্ন সহকারে তৈরি করছেন ছোট্ট একফালি ‘মিনি  গার্ডেন’। প্রতিদিন ব্যস্ততার ভিড়ে নেমে পড়ার আগে চায়ের কাপে আলগোছে চুমুকের মৌতাত। 
বিশদ

16th  November, 2024
ওড়িশার সোনালি সৈকত

প্রকৃতিবান্ধব সমুদ্র সৈকত, গোল্ডেন বিচ। ওড়িশার নবতম সংযোজন এটি। সাগরের উচ্ছ্বাস ও স্নিগ্ধ রূপ দুই-ই ধরা পড়েছে বর্ণনায়।  
বিশদ

16th  November, 2024
ঘরে বসে রোজগার: বাটিক

বাটিকের কাজ করে শাড়ি, কুর্তা, বেডকভার বা টেবিল ক্লথ বানাচ্ছেন অনেকে। সেসব বিক্রি করে হয়ে উঠছেন রোজগেরে। কীভাবে?
বিশদ

16th  November, 2024
 টুকরো খবর

ইমামি আর্ট গ্যালারিতে শুরু হল ইন্দো-সুইস শিল্পীদের চিত্রপ্রদর্শনী। মোট ১১জন শিল্পীর ছবিতে সেজে উঠেছে এই গ্যালারির দ্বিতীয় ও তৃতীয় তল। ‘দেয়ার আর টাইডস ইন দ্য বডি’ এই শিরোনামে প্রদর্শনীটি পরিবেশন করছেন চিত্র তত্ত্বাবধায়ক ডামিয়ান ক্রিস্টিঙ্গার।
বিশদ

16th  November, 2024
বেড়ানোর ব্যাগে জরুরি জিনিস

কোন কোন জিনিস থাকবে ট্রলিতে? কী কী খেয়াল করতে হবে গোছগাছের আগে? বিশদ

09th  November, 2024
 টুকরো  খবর

বেড়াতে যাওয়ার প্রথম আকর্ষণ যদি হয় দেশ দেখা, তাহলে ভালো হোটেল বা রিসর্টের থাকা অবশ্যই দ্বিতীয় আকর্ষণ। আর সেই অভিজ্ঞতাকে কেন্দ্র করেই ভেকেশনের পাশাপাশি স্টেকেশনও এখন বেড়ানোর এক উল্লেখযোগ্য অংশ হয়ে উঠেছে। বিশদ

09th  November, 2024
ভাই বোনের অফবিট উপহার

ভাই বা বোনের জন্য শ্রেষ্ঠ উপহার ভালোবাসা আর আশীর্বাদ। তবু গিফটের কথাও তো ভাবতে হবে! রইল তারই হদিশ। বিশদ

02nd  November, 2024
একনজরে
তাপমাত্রা কমতে থাকার সঙ্গে সঙ্গে বেশকিছু রোগের প্রাদুর্ভাব। ফলে অনেকেই ছুটছেন চিকিৎসকদের কাছে। আবার কেউ কেউ চিকিৎসকের চেম্বার এড়িয়ে দোকানে গিয়ে ওষুধ কিনে খেয়ে পরিস্থিতি সামাল দেওয়ার চেষ্টা করছেন। ...

মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করতে অস্বাভাবিক দেরি হলে তা আসামির উপর অমানবিক প্রভাব ফেলে। সোমবার একটি মামলার শুনানি চলাকালীন এমনই পর্যবেক্ষণ সুপ্রিম কোর্টের। মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করতে অস্বাভাবিক দেরির ফলে যদি কোনও আসামিকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দেওয়া হয়, তাতে কোনও ভুল নেই বলেও জানিয়েছে ...

মঙ্গলবার দুপুরে আগরপাড়ার বিটি রোডে পথ দুর্ঘটনায় জখম হলেন ১৮ জন। তারমধ্যে ১৫ জন কলকাতা পুলিসের কর্মী। তাঁদের সাগর দত্ত মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা ...

রাজ্য সরকারের ডিরেক্টরেট ও আঞ্চলিক পর্যায়ের অফিসগুলির কর্মীদের পদোন্নতি ও অন্যান্য সুযোগ-সুবিধা বৃদ্ধির জন্য গঠিত উচ্চ পর্যায়ের কমিটির প্রথম বৈঠকটি আগামী কাল, বৃহস্পতিবার নবান্নে হবে। ...




আজকের দিনটি কিংবদন্তি গৌতম ( মিত্র )
৯১৬৩৪৯২৬২৫ / ৯৮৩০৭৬৩৮৭৩

ভাগ্য+চেষ্টা= ফল
  • aries
  • taurus
  • gemini
  • cancer
  • leo
  • virgo
  • libra
  • scorpio
  • sagittorius
  • capricorn
  • aquarius
  • pisces
aries

সন্তানের কর্ম সাফল্যে মানসিক প্রফুল্লতা ও সাংসারিক সুখ বৃদ্ধি। আয়ের ক্ষেত্রটি শুভ। সামাজিক কর্মে সাফল্য ... বিশদ


ইতিহাসে আজকের দিন

আন্তর্জাতিক পাহাড় দিবস
১৬৮৭: ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানি সর্বপ্রথম তৎকালিন মাদ্রাজে পৌরসভা প্রতিষ্ঠার সনদ তৈরির অনুমোদন দেয়
১৮১০: ঊনবিংশ শতাব্দির বিখ্যাত কবি ও লেখক আলফ্রেড দুমুসের জন্ম
১৮২৩: ইংরেজি শিক্ষা প্রসারে রাজা রামমোহন রায় নিজ ব্যয়ে অ্যাংলো হিন্দু স্কুল স্থাপন করেন
১৮৫১: স্ত্রী শিক্ষার প্রসার ও সমাজকল্যাণমূলক কাজের জন্য বেথুন সোসাইটি প্রতিষ্ঠিত
১৮৬২: আর্থার লুকাস নামক ব্যক্তিকে ফাঁসি দেওয়ার মাধ্যমে কানাডায় সর্বশেষ ফাঁসির আদেশ কার্যকর হয়
১৮৬৮: বাঙালি অভিনেতা সুরেন্দ্রনাথ ঘোষের (দানীবাবু) জন্ম
১৮৮৩: শ্রীঅরবিন্দের ঘনিষ্ঠ সহযোগী মাস্টারমশাই নামে পরিচিত জ্যোতিষ ঘোষের জন্ম
১৯০১: মার্কনি প্রথম বেতার সংকেত প্রেরণ করেন
১৯০৭: নিউজিল্যান্ডের সংসদ ভবন আগুনে ধ্বংস হয়ে যায়
১৯২২: মুহাম্মদ ইউসুফ খান ওরফে অভিনেতা দিলীপকুমারের জন্ম
১৯২৪: কথা সাহিত্যিক সমরেশ বসুর (কালকূট) জন্ম
১৯৩৫: প্রাক্তন রাষ্ট্রপতি প্রণব মুখোপাধ্যায়ের জন্ম
১৯৪২: সঙ্গীত পরিচালক তথা ফিউশন মিউজিকের গুরু আনন্দ শংকরের জন্ম
১৯৬১: অভিনেতা তুলসী চক্রবর্তীর মৃত্যু
১৯৬৯: ভারতীয় দাবাড়ু গ্র্যান্ডমাস্টার বিশ্বনাথন আনন্দের জন্ম
২০০৪: সঙ্গীতশিল্পী এম এস শুভলক্ষ্মীর মৃত্যু
২০১২: কিংবদন্তী সেতারশিল্পী রবিশঙ্করের মৃত্যু



ক্রয়মূল্য বিক্রয়মূল্য
ডলার ৮৩.৯৬ টাকা ৮৫.৭০ টাকা
পাউন্ড ১০৬.২০ টাকা ১০৯.৯৫ টাকা
ইউরো ৮৭.৮৩ টাকা ৯১.২০ টাকা
[ স্টেট ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া থেকে পাওয়া দর ]
পাকা সোনা (১০ গ্রাম) ৭৭,১৫০ টাকা
গহনা সোনা (১০ (গ্রাম) ৭৭,৫০০ টাকা
হলমার্ক গহনা (২২ ক্যারেট ১০ গ্রাম) ৭৩,৭০০ টাকা
রূপার বাট (প্রতি কেজি) ৯২,৮০০ টাকা
রূপা খুচরো (প্রতি কেজি) ৯২,৯০০ টাকা
[ মূল্যযুক্ত ৩% জি. এস. টি আলাদা ]

দিন পঞ্জিকা

২৫ অগ্রহায়ণ, ১৪৩১, বুধবার, ১১ ডিসেম্বর ২০২৪। একাদশী ৪৭/২৮ রাত্রি ১/১০। রেবতী নক্ষত্র ১৪/৩ দিবা ১১/৪৮। সূর্যোদয় ৬/১০/৩৭, সূর্যাস্ত ৪/৪৯/১০। অমৃতযোগ প্রাতঃ ৬/৫২ মধ্যে পুনঃ ৭/৩৫ গতে ৮/১৮ মধ্যে পুনঃ ১০/২৫ গতে ১২/৩০ মধ্যে। রাত্রি ৫/৪২ গতে ৬/৩৫ মধ্যে পুনঃ ৮/২২ গতে ৩/৩০ মধ্যে। মাহেন্দ্রযোগ প্রাতঃ ৬/৫২ মধ্যে ৭/৩৫ ম঩ধ্যে পুনঃ ১/১৬ গতে ৩/২৩ মধ্যে। বারবেলা ৮/৫০ গতে ১০/১০ মধ্যে। পুনঃ ১১/৩০ গতে ১২/৫০ মধ্যে। কালরাত্রি ২/৪৯ গতে ৪/৩০ মধ্যে। 
২৫ অগ্রহায়ণ, ১৪৩১, বুধবার, ১১ ডিসেম্বর ২০২৪। একাদশী রাত্রি ১০/৩৭। রেবতী নক্ষত্র দিবা ৯/৫৮। সূর্যোদয় ৬/১২, সূর্যাস্ত ৪/৪৯। অমৃতযোগ দিবা ৭/৫ মধ্যে ও ৭/৪৭ গতে ৮/৩০ মধ্যে ও ১০/৩৭ গতে ১২/৪৫ মধ্যে এবং রাত্রি ৫/৫৩ গতে ৬/৪৭ মধ্যে ও ৮/৩৪ গতে ৩/৪২ মধ্যে। মাহেন্দ্রযোগ দিবা ৭/৫ গতে ৭/৪৭ মধ্যে ও ১/২৭ গতে ৩/৩৫ মধ্যে। কালবেলা ৮/৫১ গতে ১০/১১ মধ্যে ও ১১/৩১ গতে ১২/৫০ মধ্যে। কালরাত্রি ২/৫১ গতে ৪/৩২ মধ্যে। 
৮ জমাদিয়স সানি।

ছবি সংবাদ

এই মুহূর্তে
এগরা পুরসভার প্রাক্তন অ্যাসিস্ট্যান্ট সাব ইঞ্জিনিয়ারের দপ্তরে ও বাড়িতে রাজ্য দুর্নীতি দমন শাখার তল্লাশি, উদ্ধার নথি

11:36:46 PM

২০৩৪ ও ২০৩০-এ কোথায় অনুষ্ঠিত হবে ফুটবল বিশ্বকাপ? ঘোষণা করল ফিফা
২০৩৪ সালে ফুটবল বিশ্বকাপ কোথায় হবে ঘোষণা করে দিল ফিফা। ...বিশদ

11:55:13 PM

বিশ্বজুড়ে হোয়াটসঅ্যাপ, ফেসবুক ও ইনস্টাগ্রামের পরিষেবা ব্যাহত

11:53:00 PM

কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহের বাসভবনে পৌঁছলেন মহারাষ্ট্রের মুখ্যমন্ত্রী দেবেন্দ্র ফড়নবিশ ও বিজেপির সর্বভারতীয় সভাপতি জে পি নাড্ডা

11:06:00 PM

উত্তরপ্রদেশের সম্ভলে বেআইনি নির্মাণ ভাঙছে পুলিস ও বিদ্যুৎ দপ্তরের কর্মীরা

10:32:00 PM

আইএসএল: হায়দরাবাদকে ১-০ গোলে হারাল চেন্নাই

09:33:00 PM