Bartaman Patrika
আমরা মেয়েরা
 

সজাগ থেকে নিজের ১০০
শতাংশ দিলে সাফল্য আসবেই

আইএলএস হাসপাতালের কর্ণধার ডাঃ অরুণা তাঁতিয়া। জীবনের লক্ষ্য ছিল নিজস্ব হাসপাতাল তৈরি করা। সেই কাজে তিনি সফল। কিন্তু পেশাদারিত্ব সামলানোর পথ মোটেই কুসুমাস্তীর্ণ ছিল না। স্বাস্থ্যকেন্দ্রিক ব্যবসার নানা ঝড়ঝাপটা সামলাতে হয়েছে একা হাতে। তাঁর অভিজ্ঞতার নানা দিক নিয়ে আলাপচারিতায় কমলিনী চক্রবর্তী। 

 হাসপাতাল তৈরি করবেন এমন ভাবনা মাথায় এল কীভাবে?
 আমি জয়পুরের মেয়ে। ওখানকার মেডিক্যাল কলেজ থেকেই ডাক্তারি পাশ করেছি। তারপর চাকরিসূত্রে ১৯৮৬ সালে কলকাতায় এলাম। কেরিয়ারটা চাকরি দিয়ে শুরু করেছিলাম বটে, কিন্তু নিজের হাসপাতাল গড়ে তোলার একটা ইচ্ছে মনে মনে ছিল। সেই মতো নিজেকে তৈরি করছিলাম। কিন্তু দেখলাম, ভাবনা আর বাস্তবের মধ্যে অনেক ফারাক থেকে যাচ্ছে। যেমন ভেবেছিলাম, কাজের বেলায় ঠিক তেমনটা করতে পারছি না। ফলে প্রস্তুতিটা আরও বাস্তবোচিত করতে শুরু করলাম। অনেক পড়াশোনা আর কঠোর পরিশ্রমের মাধ্যমেই আমার নিজস্ব হাসপাতাল তৈরি করতে পেরেছি। এবং প্রতি পদে বুঝেছিলাম হাসপাতাল তৈরি করা মুখের কথা নয়! আমার সৌভাগ্য, আমার স্বামী ও গোটা পরিবার এই কাজে সবসময় সাহায্য করেছে। 
 কিন্তু নিজের হাসপাতাল গড়ে তোলার এই প্রবল ইচ্ছেটা পেয়ে বসেছিল কেন?
 পড়াশোনা, ইন্টার্নশিপ এবং চাকরিসূত্রে বিভিন্ন হাসপাতালে কাজ করেছি। সেইসব হাসপাতালের পরিবেশ খুঁটিয়ে দেখেছি। সেখানকার কাজের পরিবেশের সঙ্গে পরিচিত হয়েছি। এবং এসব করতে করতেই হাসপাতাল তৈরি করার ইচ্ছেটা প্রবলভাবে পেয়ে বসেছিল আমাকে। বিভিন্ন হাসপাতালে ঘুরে এবং কাজ করতে গিয়ে আমার মনে হয় চিকিৎসামাধ্যমের এমন কিছু দিক রয়েছে, যার পরিষেবা এখনও সঠিকভাবে পূরণ হয়নি। সেই ভাবনা থেকেই নিজস্ব হাসপাতাল তৈরির ইচ্ছে জাগে মনে।
 আপনার হাসপাতাল আইএলএস-এর ইউএসপি বা বিশেষ আকর্ষণ কী?
 ল্যাপারোস্কোপিক সার্জারি। ১৯৯৮ সাল নাগাদ যখন আমার হাসপাতাল তৈরি হয়েছিল, ল্যাপারোস্কোপিক সার্জারির কনসেপ্ট বা ধারণা আমাদের দেশের মানুষের মধ্যে খুব একটা স্পষ্ট ছিল না। ওটা তখনও ছিল তথাকথিত নতুন কনসেপ্ট। ফলে সেই নিয়ে নাড়াচাড়া করা এবং এই ধরনের সার্জারির সঠিক পরিষেবা মানুষের কাছে পৌঁছে দেওয়ার তাগিদেই আমি আইএলএস হাসপাতালটাকে ল্যাপারোস্কোপিক সার্জারি স্পেশালিটি হসপিটাল হিসেবে গড়ে তুলতে চেয়েছিলাম। প্রথম যখন হাসপাতাল তৈরি করলাম তখন মাত্র ৮টা বেড নিয়ে ল্যাপারোস্কোপিক স্পেশালিটি ইনস্টিটিউট হিসেবেই তা শুরু করি।
 ক্রমশ হাসপাতাল বাড়ানোর ভাবনা কি ব্যবসায়িক না কি পরিষেবা কেন্দ্রিক?
 অবশ্যই পরিষেবা কেন্দ্রিক। ক্রমশ বুঝতে পারলাম মাত্র ৮টা বেড আর একটা বিভাগ থাকলে রোগীদের সঠিক পরিষেবা দেওয়া অসম্ভব। তখন লোকের চাহিদা অনুযায়ী তা বাড়ানোর চেষ্টা করলাম। যখন যেমন সংস্থান হয়েছে, তখন তেমনভাবেই হাসপাতালটা বাড়িয়েছি। যেমন আটটা বেডের ল্যাপারোস্কোপিক স্পেশালিটির পর হাসপাতালে আর একটা তলা যুক্ত করে সেখানে মেটারনিটি ইউনিট শুরু করি। তখন ল্যাপারোস্কোপি আর মেটারনিটি দিয়েই হাসপাতাল চালাচ্ছিলাম। তারপর ক্রমশ আরও তলা যুক্ত করি এবং সার্জিকাল ইউনিট, মেডিসিনাল ইউনিট ইত্যাদি খুলতে শুরু করি। তবে এগুলোর জন্য অনেক সময় লেগেছে। ব্যবসায়িক মনোভাব থাকলে প্রথমেই বড় করে হাসপাতাল খুলতে পারতাম। কিন্তু তা করিনি। লোকের প্রয়োজন, চাহিদা ও রোগীদের সঠিক পরিষেবার কথা মাথায় রেখেই একে একে ইউনিট বাড়িয়েছি। 
 একজন মহিলা হিসেবে হাসপাতাল চালানোর অভিজ্ঞতা কেমন?
 দেখুন, আমি প্রথমে একজন ডাক্তার, তারপর মহিলা। ফলে হাসপাতাল চালানোর ক্ষেত্রে আমার পেশাগত দৃষ্টিভঙ্গি ও আচরণ বজায় রাখি। একজন ডাক্তার হিসেবে হাসপাতাল গড়ে তোলা এবং চালানোটাই আমার ইউএসপি, মহিলা সত্তাটা সেক্ষেত্রে গৌণ। তবে হাসপাতাল তৈরি ও চালানোর কাজটা সবসময়ই চ্যালেঞ্জিং। নিজের হাসপাতালে নিজের মতো করে ডাক্তারি করতে পারছি, এটা আমার সৌভাগ্য। তাতে অবশ্য হাসপাতাল চালানোর চ্যালেঞ্জটা একটুও কমে না। তবে আমি যেহেতু নিজের ডাক্তারিতে মনঃসংযোগ করতে চাই, তাই হাসপাতাল চালানোর প্রশাসনিক দিকটা পেশাদার হাতে তুলে দিয়েছি। একজন সিইও আছেন যিনি হাসপাতালের প্রশাসনিক দিকটা দেখেন। আমি মন দিয়ে রোগী দেখতে পারি। 
 সংসার, পরিবার এবং কর্মক্ষেত্রকে ব্যালান্স করেন কীভাবে?
 একজন স্ত্রী, মা এবং মহিলা হিসেবে প্রতি মুহূর্তেই অনুভব করেছি যে সংসার, সন্তান, পরিবার এবং কর্মক্ষেত্রকে সঠিকভাবে ব্যালান্স করা খুবই কঠিন। তাই বলে যে তা অসম্ভব তা-ও নয়। আমি জীবনটাকে বিভিন্ন বিভাগে ভেঙে নিয়েছি। দিনের ২৪ ঘণ্টার হিসেবে সেই বিভাগগুলো একে অপরের চেয়ে একেবারেই পৃথক। যেমন সকালে উঠে প্রথম দু’ঘণ্টা সময় সংসারের পিছনে ব্যয় করি। তারপর মোটামুটি পাঁচ থেকে ছ’ঘণ্টা বরাদ্দ থাকে কর্মক্ষেত্রের জন্য। তারপর দুপুরের পর থেকে বেশ খানিকটা সময় শুধু ছেলেমেয়েদের পিছনে ব্যয় করে বাকি কিছুটা নিজের জন্য আর কিছুটা পরিবারের অন্যান্যদের পিছনে ব্যয় করি। এই রুটিনে রোজ চলে দেখেছি বেশ ভালোই ফল পাওয়া যায়। জীবনের কোনও ক্ষেত্রই অবহেলিত হয় না। তবে কর্মক্ষেত্র ছাড়া বাকি সময়টা অন্যান্যদের প্রয়োজন অনুযায়ী ভাগ করতে হয়। যেমন অনেক সময় সংসার বেশি সময় দাবি করে, সন্তান কম। আবার কখনও সন্তান বেশি সময় চায়, তখন সংসার বা অন্যান্য ক্ষেত্র থেকে সময় কমিয়ে তার পিছনে দিতে হয়। তবে কর্মক্ষেত্র যেহেতু অনেকটা সময় নিয়ে নেয়, তাই আমি ঠিক করেছি ওই সময়টাকে বেঁধে দেব। মানে রোজই  দুপুর ৩টে পর্যন্ত হাসপাতালে কাটাই। ৩টের পর থেকে বাদ বাকি সময় বাড়ি, সংসার, পরিবার এবং নিজের জন্য তোলা থাকে। এইভাবেই সবদিক বজায় রেখে চলছি। 
 মহিলা ব্যবসায়ী হিসেবে জীবনে কী ধরনের চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি হয়েছেন? 
 আমি যেহেতু ডাক্তার হিসেবে হাসপাতাল তৈরি করেছি, তাই মহিলা ব্যবসায়ী হিসেবে কোনওদিন নিজেকে দেখিনি। আমার আশপাশেও কেউ আমাকে মহিলা ব্যবসায়ী হিসেবে দেখেন না। বরং ডাক্তার হিসেবেই দেখেন। ফলে মহিলা ব্যবসায়ী হিসেবে কোনও চ্যালেঞ্জের সম্মুখীন কখনও হতে হয়নি। কিন্তু ডাক্তার এবং হাসপাতালের কর্ণধার হয়ে কাজ করাটা অবশ্যই একটা চ্যালেঞ্জ। বিশেষত বাচ্চারা যখন ছোট ছিল তখন তাদের সময় দেওয়া, ডাক্তার হয়ে রোগীদের সময় দেওয়া এবং হাসপাতালের কাজ সামলানোর মধ্যে সর্বক্ষণের একটা টানাপোড়েন চলত। কিন্তু আমার পরিবারের সবাই সেক্ষেত্রে আমায় সাহায্য করেছে। হাসপাতালে রোগীদের প্রয়োজনে যখন আমায় বেশি সময় থাকতে হয়েছে, তখন পরিবার আমার বাচ্চাদের দেখভাল করেছে। আমি মন দিয়ে ডাক্তারি করেছি। পারিবারিক সমর্থন ছিল বলেই একজন সাধারণ ডাক্তার থেকে একটা হাসপাতালের কর্ণধার হয়ে উঠতে পেরেছি। 
 আগামী দিনের মহিলা ব্যসায়ীদের প্রতি আপনার বার্তা কী?
 যে কোনও কাজই কঠিন। যে কোনও কাজেই চ্যালেঞ্জ আছে। কিন্তু নিজেকে সম্পূর্ণভাবে যদি কোনও কাজে ঢেলে দেওয়া যায়। একনিষ্ঠভাবে, মন দিয়ে যদি কোনও কাজ করা যায় তাহলে সাফল্য আসবেই। ভয় পেয়ে পিছিয়ে গেলে চলবে না। অনেকেই বলেন, আমাদের সমাজ মেয়েদের সহায় হয়ে ওঠে না সহজে। কিন্তু আমার তো মনে হয় আমাদের সমাজেও মেয়েদের যথেষ্ট সুযোগ আছে। বিশেষত মহিলা ব্যবসায়ীদের তো নানারকম সুযোগ সুবিধে দেয় আমাদের সমাজ। যেমন স্বল্প লগ্নিতে ঋণের ব্যবস্থা রয়েছে। মেয়েদের উচিত চোখ-কান খোলা রেখে প্রতিটি সুযোগের সদ্‌ব্যবহার করা। তাহলে কোনও কাজই কঠিন হবে না। আর একটা গুরুত্বপূর্ণ দিন হল ভারসাম্য বজায় রাখা। পারিবারিক জীবন আর কর্মক্ষেত্রকে ব্যালান্স করতে না পারলে কিন্তু কোনও কাজই করা সম্ভব নয়। আর সেটা শুধু ব্যবসার ক্ষেত্রেই নয়, চাকরির ক্ষেত্রেও সমান প্রযোজ্য। আমার মনে হয় সঠিক মানসিকতা ও পরিশ্রমী মেজাজ মেয়েদের সাফল্যের চাবিকাঠি। এই দু’টি জিনিস থাকলে আমরা মেয়েরাই পারি শিখরে পৌঁছতে। সহজে কোনও কিছুই হয় না। সজাগ দৃষ্টিভঙ্গিতে নিজের ১০০ শতাংশ দিয়ে কোনও কাজ করলে সাফল্য আসবেই।     
 
09th  January, 2021
রেকর্ড  রমণী  কমলা  হ্যারিস

নিজের মায়ের লড়াকু দর্শনটাই এখন সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ প্রথম মহিলা মার্কিন ভাইস প্রেসিডেন্টের কাছে। লিখেছেন শুভঙ্কর মুখোপাধ্যায় বিশদ

16th  January, 2021
উল বোনেন মেয়েরা 

একটা সময় ছিল যখন শীতের রোদ গায়ে মেখে মেয়েরা উল-কাঁটার বুনটে তৈরি করতেন নানারকম সোয়েটার, ফ্রক, মোজা বা টুপি। এখন আর সে দিন নেই। বরং বদলে এসেছে ফ্যাশনদার মেশিনে বোনা সোয়েটার। মেয়েদের প্রায় হারিয়ে যাওয়া উল বোনার শখ, নেশা এবং পেশার বর্ণনায় সুমিত তালুকদার। বিশদ

16th  January, 2021
শাহিন মিস্ত্রির টিচ ফর ইন্ডিয়া

মাত্র ১৮ বছর বয়সে একটা উপলব্ধি হয়েছিল শাহিন মিস্ত্রির। উন্নতির জন্য চাই শিক্ষা। আর সেই শিক্ষা ছড়িয়ে দিতে হবে দেশের সর্বস্তরে। বাবার চাকরির দৌলতে ছোটবেলাটা শাহিনের কেটেছে দেশে বিদেশে। মুম্বইয়ে জন্ম হলেও মোট তেরোটি দেশ ঘুরে সেখানকার সংস্কৃতির সঙ্গে পরিচিত হওয়ার সুযোগ পেয়েছেন তিনি। বিশদ

16th  January, 2021
‘সিড মাদার’ রহিবাই সোমা পোপরে

আমাদের দেশে বীজের ব্যাঙ্ক তৈরি করেছেন মহারাষ্ট্রের গ্রামের চাষি রহিবাই সোমা পোপরে।  প্রথাগত শিক্ষা তাঁর নেই। কিন্তু হাতেকলমে চাষ করতে করতে বীজ পোঁতা, মাটি তৈরি আর সেই থেকে ফসল ফলানোর খুঁটিনাটি তিনি জানেন। বিশদ

16th  January, 2021
অর্গ্যানিক চাষি
রীতা কামিল্লা

রীতা কামিল্লা এখন বেশ বিখ্যাত হয়ে উঠেছেন। আর তিনি বিখ্যাত হয়েছেন সুন্দরবন অঞ্চলে অর্গ্যানিক শাকসব্জি, ফল ইত্যাদি ফলিয়ে। একইসঙ্গে আবার পশুপালনও করেন রীতা। সুন্দরবনের প্রতিকূল আবহাওয়ায় যখন বর্ষার দাপট সামলাতে আঞ্চলিক মানুষজন হিমশিম খান, তখন তারই মধ্যে থেকে অর্গ্যানিক চাষের উপায় বার করে রীতা হয়ে উঠলেন চাষিদের মডেল। বিশদ

16th  January, 2021
রিকশাচালকদের শ্রদ্ধা
নবাগতা অভিনেত্রী সঙ্গীতার 

রামকমল মুখোপাধ্যায়ের পরিচালনায়    ‘রিকশাওয়ালা’ ছবির মাধ্যমে পর্দায় অভিষেক হতে চলেছে বিউটি কুইন সঙ্গীতা সিংেহর। ছবিটি    ইতিমধ্যেই মেলবোর্ন এবং মাদ্রিদের চলচ্চিত্র   উৎসবের জন্য নির্বাচিত হয়েছে। বিশদ

09th  January, 2021
মহিলাদের অধিকারের
লড়াইয়ে তৃপ্তি দেশাই

সম্প্রতি খবরের শিরোনামে এসেছেন সমাজকর্মী তৃপ্তি দেশাই। মাসখানেক আগে মহারাষ্ট্রের শিরডি সাইবাবার মন্দিরে একটি বিজ্ঞপ্তি দেওয়া হয়েছিল মন্দির কমিটির পক্ষ থেকে। নোটিসে মহিলা-ভক্তদের অনুরোধ করা হয় নিজেদের পোশাক সম্বন্ধে সচেতন হতে। বিশদ

09th  January, 2021
মেয়েদের নিয়ে রেড ব্রিগেড
চালান ঊষা বিশ্বকর্মা

কাজটা সহজ নয়। তবু সেই কাজটাই করে দেখিয়েছেন ঊষা বিশ্বকর্মা। শারীরিকভাবে নির্যাতিত মহিলাদের নিয়ে তিনি গড়ে তুলেছেন ‘রেড ব্রিগেড’। ২০১১ সালে ঊষা তাঁর রেড ব্রিগেড শুরু করেন। লখনউয়ের এই কন্যাটি নিজেই শারীরিক নির্যাতনের শিকার। বিশদ

09th  January, 2021
সত্তর বছর বয়সে রান্নার 
চ্যানেল খুললেন সুমন ধামানি

সুমন ধামানির বয়স ৭০। থাকেন মহারাষ্ট্রের আহমেদনগরে। নেহাতই গ্রাম্য গৃহবধূ। পড়াশোনাও প্রায় নেই বললেই চলে। শুধু বুদ্ধি তাঁর ক্ষুরধার। আর সেই বুদ্ধির জোরেই এই বয়সে নিজের ইউটিউব চ্যানেল খুলে ফেলেছেন তিনি। রান্নার চ্যানেল খুলে রীতিমতো জনপ্রিয় হয়ে উঠেছেন সুমন ধামানি। বিশদ

09th  January, 2021
মেয়েদের ভরসা  মেয়েরাই
নিশ্চিন্তে বেড়ানোর  সুলুক সন্ধান

ইচ্ছে থাকলেও অনেক সময়ই মহিলারা একা বেড়াতে যাওয়ার সুযোগ পান না। এবার সেইসব মেয়ের হাতের নাগালে বেড়ানোর সুযোগ নিয়ে এসেছে বিভিন্ন ভ্রমণ সংস্থা। এমন তিনটি সংস্থার খবর দিলেন কমলিনী চক্রবর্তী। বিশদ

02nd  January, 2021
দরিদ্রের চিকিৎসায় সহায়
‘ডাক্তার সাহেবা’ রানি

পেশায় ডাক্তার রানি বাঙ্গ। তবু শেষরক্ষা করতে পারেননি। চল্লিশ বছর আগের কথা, তাঁর চোখের সামনে স্রেফ চিকিৎসার অভাবে মারা যায় একটি গরিব শিশু। সেই ঘটনায় মর্মাহত রানি বাঙ্গ ঠিক করলেন তিনি গরিবদের সঠিক চিকিৎসার ব্যবস্থা করবেন। বিশদ

02nd  January, 2021
অত্যাচারিত শিশুকন্যাদের
আশ্রয়দাতা সোনাল কাপুর

জীবনটা বিজ্ঞাপন মাধ্যমের একটি চাকরি দিয়েই শুরু করেছিলেন সোনাল কাপুর। বিজ্ঞাপনী চমক তাঁকে আকর্ষণ করত ছোটবেলা থেকেই। একটি বহুজাতিক বিজ্ঞাপন সংস্থার কপিরাইটার হয়ে ওঠেন। কিন্তু সেই চাকরির চমক হঠাৎই ফিকে হয়ে গেল সোনালের কাছে। কিন্তু কেন? বিশদ

02nd  January, 2021
বিপন্ন মহিলাদের পাশে
‘সহেলি’ রুক্মিণী

মহিলাদের বিরুদ্ধে ঘটে চলা পারিবারিক নির্যাতনের খবর তাঁকে বরাবরই ভাবাত। তাই ১৯৮১ সালে নির্যাতিত মহিলাদের পাশে দাঁড়ানোর জন্য নিজেই একটি সংস্থা চালু করলেন। নাম দিলেন ‘সহেলি’। বিশদ

02nd  January, 2021
পিৎজায় বাজিমাত

ডিসেম্বরের শেষ সপ্তাহ মানেই উৎসবমুখর বাঙালির পাতে চাই বাহারি বিদেশি খানা। ইতালীয় খাবার হলে তো আর কোনও কথাই নেই! নতুন বছরকে বরণ করে নেওয়ার আগে হাত পাকিয়ে ফেলুন পিৎজার দুনিয়ায়। রেসিপি দিলেন দেবারতি রায়। বিশদ

26th  December, 2020
একনজরে
অস্ট্রেলিয়ার মাটিতে একাধিকবার বর্ণবৈষম্যের শিকার হতে হয়েছে তাঁকে। গ্যালারি থেকে কখনও শুনতে হয়েছে ‘ব্রাউন মাঙ্কি’, কখনও বা ‘গ্রাব’ গোছের গালমন্দ। তবু লক্ষ্যভ্রষ্ট হননি মহম্মদ সিরাজ। ...

ভোট ঘোষণা না হলেও রাজ্যে বিধানসভা নির্বাচনের দামামা বেজে গিয়েছে। ভোট প্রচারের প্রস্তুতি হিসেবে অনেকে আগে থেকেই দেওয়াল দখল শুরু করেছে তৃণমূল। ...

কয়লাকাণ্ডে ফের সিবিআইয়ের জেরার মুখোমুখি হলেন তৃণমূল যুব নেতা বিনয় মিশ্রের ভাই। বৃহস্পতিবার সকাল সাড়ে দশটা নাগাদ বিকাশ মিশ্র সিবিআই দপ্তরে হাজিরা দেন। তাঁকে দীর্ঘ ছ’ঘণ্টা জেরার পর ছাড়া হয়। ...

মদ্যপ অবস্থায় স্ত্রীকে লোহার রড দিয়ে পিটিয়ে খুন করল স্বামী। বুধবার সন্ধ্যায় ঘটনাটি ঘটেছে সন্দেশখালির শীতলিয়া গ্রামে। পুলিস জানায়, মৃতের নাম সবিতা সর্দার (৩২)। তাঁর স্বামী তপন সর্দারকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। ...




আজকের দিনটি কিংবদন্তি গৌতম ( মিত্র )
৯১৬৩৪৯২৬২৫ / ৯৮৩০৭৬৩৮৭৩

ভাগ্য+চেষ্টা= ফল
  • aries
  • taurus
  • gemini
  • cancer
  • leo
  • virgo
  • libra
  • scorpio
  • sagittorius
  • capricorn
  • aquarius
  • pisces
aries

প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষায় সাফল্য আসবে। প্রেম-প্রণয়ে আগ্রহ বাড়বে। তবে তা বাস্তবায়িত হওয়াতে সমস্যা আছে। লৌহ ও ... বিশদ


ইতিহাসে আজকের দিন

১৬৬৬: মুঘল সম্রাট শাহজাহানের মৃত্যু
১৮৯৭ - কবি, লেখক সঙ্গীতশিল্পী তথা সুরকার দিলীপকুমার রায়ের জন্ম
১৯০০ - টেলিপ্রিন্টার ও মাইক্রোফেনের উদ্ভাবক ডেভিট এ্যাডওয়ার্ড হিউজ।
১৯০১: রানি ভিক্টোরিয়ার মৃত্যু
১৯২৭ - প্রথমবারের মতো বেতারে ফুটবল খেলার ধারাবিবরণী প্রচার।
১৯৭২: অভিনেত্রী নম্রতা শিরোদকরের জন্ম



ক্রয়মূল্য বিক্রয়মূল্য
ডলার ৭২.১২ টাকা ৭৩.৮৩ টাকা
পাউন্ড ৯৮.১২ টাকা ১০১.৫৯ টাকা
ইউরো ৮৬.৯৪ টাকা ৯০.১৫ টাকা
[ স্টেট ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া থেকে পাওয়া দর ]
পাকা সোনা (১০ গ্রাম) ৫০,৩০০ টাকা
গহনা সোনা (১০ (গ্রাম) ৪৭,৭২০ টাকা
হলমার্ক গহনা (২২ ক্যারেট ১০ গ্রাম) ৪৮,৪৫০ টাকা
রূপার বাট (প্রতি কেজি) ৬৭,৫০০ টাকা
রূপা খুচরো (প্রতি কেজি) ৬৭,৬০০ টাকা
[ মূল্যযুক্ত ৩% জি. এস. টি আলাদা ]

দিন পঞ্জিকা

৮ মাঘ ১৪২৭, শুক্রবার, ২২ জানুয়ারি ২০২১, নবমী ৩০/১৮ রাত্রি ৬/৩০। ভরণী নক্ষত্র ৩০/৪৪ রাত্রি ৬/৪০। সূর্যোদয় ৬/২২/৩৩, সূর্যাস্ত ৫/১৩/৫১।  অমৃতযোগ দিবা ৭/৫৯ মধ্যে পুনঃ ৮/৩২ গতে ১০/৪৩ মধ্যে পুনঃ ১২/৫২ গতে ২/১৯ মধ্যে পুনঃ ৩/৪৫ গতে অস্তাবধি। রাত্রি ৬/৫৭ গতে ৮/৪৩ মধ্যে পুনঃ ৩/৪৪ গতে ৪/৩৭ মধ্যে। মাহেন্দ্রযোগ রাত্রি ১০/২৯ গতে ১১/২১ মধ্যে পুনঃ ৪/৩৭ গতে উদয়াবধি। বারবেলা ৯/৫ গতে ১১/৪৭ মধ্যে। কালরাত্রি ৮/৩১ গতে ১০/১০ মধ্যে। 
৮ মাঘ ১৪২৭, শুক্রবার, ২২ জানুয়ারি ২০২১, নবমী রাত্রি ৫/৫৪। ভরণী নক্ষত্র রাত্রি ৬/৩৯। সূর্যোদয় ৬/২৬, সূর্যাস্ত ৫/১৩। অমৃতযোগ দিবা ৭/৪৬ মধ্যে ও ৮/৩১ গতে ১০/৪৪ মধ্যে ও ১২/৫৮ গতে ২/১৭ মধ্যে ও ৩/৫৭ গতে ৫/১৩ মধ্যে এবং রাত্রি ৭/৮ গতে ৮/৫১ মধ্যে ও ৩/৪৩ গতে ৪/৩৪ মধ্যে। মাহেন্দ্রযোগ রাত্রি ১০/৩৪ গতে ১১/২৫ মধ্যে ও ৪/৩৪ গতে ৬/২৬ মধ্যে। বারবেলা ৯/৮ গতে ১১/৪৯ মধ্যে। কালরাত্রি ৮/৩১ গতে ১০/১০ মধ্যে। 
৮ জমাদিয়স সানি।

ছবি সংবাদ

এই মুহূর্তে
বিহারের বারসোইতে বেলাইন মালগাড়ি, আটকে একাধিক দুরপাল্লার ট্রেন 

09:38:49 PM

আইএসএল: ইস্ট বেঙ্গলকে ১-০ গোলে হারাল মুম্বই 

09:30:54 PM

বৈশালী ডালমিয়াকে বহিষ্কার করল তৃণমূল
শৃঙ্খলাভঙ্গের অভিযোগে বহিষ্কৃত বৈশালি ডালমিয়া। আজ, শুক্রবার সন্ধ্যায় তৃণমূলের ...বিশদ

06:55:00 PM

ময়নাগুড়ির যুব কল্যাণ ও ক্রীড়া দপ্তরে চুরি, চাঞ্চল্য
গতকাল রাতে ময়নাগুড়ির যুব কল্যাণ ও ক্রীড়া দপ্তরে চুরির ঘটনায় ...বিশদ

04:55:05 PM

এক মিনিটের ব্যবধানে হাসপাতালে হাত ধরাধরি করেই মারা গেলেন করোনায় আক্রান্ত স্বামী-স্ত্রী
ভালোবাসার কাছে হার মানল করোনাও। প্রেমের গল্পে হাত ধরাধরি ...বিশদ

04:53:03 PM

সম্বর্ধিত ভারতীয় ক্রিকেট টিমের সদস্য কোলাঘাটের দয়ানন্দ
শুক্রবার সম্বর্ধনা দেওয়া হল ভারতীয় ক্রিকেট টিমের ম্যাসাজ থেরাপিস্ট কাম  ...বিশদ

04:41:00 PM