উচ্চবিদ্যার ক্ষেত্রে বাধার মধ্য দিয়ে অগ্রসর হতে হবে। কর্মপ্রার্থীদের ক্ষেত্রে শুভ যোগ। ব্যবসায় যুক্ত হলে ... বিশদ
স্কোয়াডে তারকার ছড়াছড়ি। তাই প্রথম একাদশ চয়নে কিছুটা সমস্যায় পড়েছে ভারতীয় টিম ম্যানেজমেন্ট। রোহিতের সঙ্গে কে ওপেন করবেন, তা নিয়েও জল্পনা তুঙ্গে। লড়াইটা মূলত শিখর ধাওয়ান ও লোকেশ রাহুলের মধ্যে। এই প্রসঙ্গে হিটম্যান রোহিত বলেন, ‘ওপেনিং জুটি নিয়ে আমি কিছু বলতে চাই না। এটা আপাতত গোপনই থাক। শুক্রবার পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হবে। তবে আগে ব্যাট করলে শুরুটা ভালো হওয়া দরকার। রান তাড়া করতে নামলে পরিস্থিতি বিচার করে খেলতে হবে।’
আমেদাবাদেই হবে পাঁচটি টি-২০ ম্যাচ। সেখানে ইতিমধ্যে ভারত-ইংল্যান্ডের দু’টি টেস্ট হয়েছে। মোতেরার পিচ নিয়ে অসন্তোষ প্রকাশ করেছিলেন ইংল্যান্ডের ক্রিকেটাররা। ভারতের টপ অর্ডার ব্যাটসম্যানরাও খুব একটা সুবিধা করতে পারেননি। চতুর্থ টেস্টে রোহিত শর্মা ১৪৪ বল খেলে করেছিলেন ৪৯ রান। এমন মন্থর ব্যাটিং একেবারেই বেমানান ছিল তাঁর নামের সঙ্গে। এই প্রসঙ্গে রোহিত বলেন, ‘আমি ৪৯ রান করেছি ঠিকই, তবে খেলেছি প্রায় দেড়শো বল। ব্যক্তিগতভাবে এটা আমার কাছে অনেক বড় সাফল্য। ইংল্যান্ডের বোলাররা ইচ্ছাকৃতভাবে বাইরে বল করছিল। আমি সাধারণত এক্ষেত্রে উত্তেজিত হয়ে ঝুঁকিপূর্ণ শট খেলে থাকি। কিন্তু সেদিন একেবারে ভিন্ন মুডে ছিলাম। উইকেট না হারিয়ে দলের স্কোর সচল রাখাই ছিল আমার মূল লক্ষ্য। এরকম একটা ইনিংস খেলে আমি দারুণ তৃপ্ত।’
বহু বিতর্কের পর সূর্যকুমার যাদব ও ঈশান কিষাণ ভারতীয় দলে জায়গা পেয়েছেন। আইপিএলে দু’জনেই রোহিতের নেতৃত্বে খেলেন মুম্বই ইন্ডিয়ান্সে। সতীর্থদের উদ্দেশ্যে হিটম্যান বলেন, ‘প্রথমবার ওরা জাতীয় দলের জার্সি গায়ে চাপাতে চলেছে। একটু চাপ তো থাকবেই। তবে ওরা পেশাদার ক্রিকেটার। খুব সহজেই মানিয়ে নেবে।’ করোনার কারণে এখন দ্বিপাক্ষিক সিরিজে নিরপেক্ষ আম্পায়ার নিয়োগ করছে না আইসিসি। তা নিয়ে ক্ষোভ উগরে দিলেন রোহিত। তিনি বলেন, ‘ক্রিকেটাররা এক জায়গা থেকে অন্য জায়গায় খেলতে যাচ্ছে। দিনের পর দিন জৈব সুরক্ষা বলয়ে থাকছে। তাহলে আম্পায়াররা পারবে না কেন?’