বিদ্যার্থীরা শুভ ফল লাভ করবে। মাঝে মাঝে হঠকারী সিদ্ধান্ত গ্রহণ করায় ক্ষতি হতে পারে। নতুন ... বিশদ
আসলে বৃষ্টির কারণে ম্যাচ নির্ধারিত সময়ের বেশ কিছুক্ষণ পরে শুরু হয়। টসে জিতে ভারত অধিনায়ক বিরাট কোহলি ফিল্ডিং নিতে দেরি করেননি। কারণ, তিনি জানতেন এরকম পরিবেশে পেসাররা বাড়তি সুবিধা পাবেন। বল স্যুইং করবে। যদিও ভুবনেশ্বর কুমার নামের প্রতি সুবিচার করতে না পারলেও দীপক চাহার কিন্তু কোহলির মুখে হাসি ফোটান। পর পর দু’টি ম্যাচ জিতে সিরিজ আগেই পকেটে পুরে ফেলেছিল ‘টিম ইন্ডিয়া’। তাই মঙ্গলবারের ম্যাচে দল নিয়ে পরীক্ষা-নিরীক্ষার পথে হেঁটেছিল ভারতীয় টিম ম্যানেজমেন্ট। রহিত শর্মাকে বিশ্রাম দেওয়া হয়। তাঁর জায়গা খেলেন লোকেশ রাহুল। সেই সঙ্গে রবীন্দ্র জাদেজা ও খলিল আহমেদের জায়গায় খেলানো হয় দীপক চাহার ও রাহুল চাহারকে। দু’জনে আবার তুতো ভাই। রাহুলের এটাই অভিষেক টি-২০ ম্যাচ।
প্রাথমিক ধাক্কা কাটিয়ে উঠতে কিয়েরন পোলার্ডের মতো অভিজ্ঞ ব্যাটসম্যানকে চার নম্বরে নামায় ওয়েস্ট ইন্ডিজ। সিদ্ধান্ত কাজে লেগে যায়। বহু লড়াইয়ের পোড় খাওয়া সৈনিক পোলার্ড প্রতিআক্রমণে ভারতীয় বোলারদের উপর চাপ বাড়ানোর চেষ্টা করেন। আসলে দীপক চাহার ছাড়া বাকি ভারতীয় বোলাররা সেভাবে দাগ কাটতে পারেননি। তাই প্রারম্ভিক পর্বে তিনটি উইকেট হারালেও ওয়েস্ট ইন্ডিজকে ঘুরে দাঁড়াতে সেভাবে বেগ পেতে হয়নি। চতুর্থ উইকেটে নিকোলাস পুরানের সঙ্গে ৬৬ রান যোগ করেন পোলার্ড। ১৭ রান করে নবদীপ সাইনির বলে আউট হন পুরান। ৪০ বলে হাফ-সেঞ্চুরি পূর্ণ করেন পোলার্ড। শেষ পর্যন্ত নবদীপ সাইনির বলে ৫৮ রানে বোল্ড হন পোলার্ড। তাঁর ইনিংসে রয়েছে ছ’টি ওভার বাউন্ডারি ও একটি বাউন্ডারি। এই প্রতিবেদন লেখা অবধি ওয়েস্ট ইন্ডিজ ১৬ ওভারে ৫ উইকেট হারিয়ে ১০৮ রান তুলেছে। ক্রিজে রয়েছেন পাওয়েল (১১) ও ব্রেথওয়েট (১)।