পেশাদারি কাজকর্মে উন্নতি ও আয় বৃদ্ধির যোগ। জ্ঞাতি শত্রুদের থেকে সতর্ক থাকবেন। স্বাস্থ্য খুব একটা ... বিশদ
মামলার বিশেষ সরকারি আইনজীবী অনুপকুমার দে বলেন, সাজাপ্রাপ্ত আসামিকে পাঁচ বছর সশ্রম কারাদণ্ডের নির্দেশ দিয়েছে আদালত। তারসঙ্গে পাঁচ হাজার টাকা জরিমানা, অনাদায়ে আরও এক মাস কারাদণ্ডের নির্দেশ দিয়েছেন বিচারক। এছাড়াও নির্যাতিতা নাবালিকাদের প্রত্যেককে ৭৫ হাজার টাকা করে আর্থিক সহায়তা দেওয়ার জন্য রাজ্যকে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
তিনি জানিয়েছেন, ২০১৮ সালের ৫ অক্টোবর ওই তিন প্রাইমারি পড়ুয়া স্কুল থেকে বাড়ি ফিরছিল। রাস্তার ধারে সন্তোষ পালের একটি মার্বেলের দোকান ছিল। সেই দোকানে একোরিয়াম ছিল। নাবালিকাদের রঙিন মাছ দেখানোর প্রলোভন দেখিয়ে সেখানে নিয়ে গিয়ে দরজা বন্ধ করে যৌন নির্যাতন চালায় অভিযুক্ত। একজন নাবালিকা কোনওভাবে সেখান থেকে বেরিয়ে ঘটনার কথা পরিবারকে জানায়। তারপর বাকিদেরও উদ্ধার করা হয়। পরে এক নাবালিকার মা থানায় লিখিত অভিযোগ দায়ের করেন। পুলিস ঘটনার তদন্তে নেমে অভিযুক্ত সন্তোষকে গ্রেপ্তার করে। সেই মামলার তদন্তকারী অফিসার ঝর্ণা দাস ওই বছরেরই ৩০ নভেম্বর আদালতে চার্জশিট জমা দেন। মামলার বিচার চলাকালীন মাঝে সন্তোষ জামিন পায়।
সরকারি আইনজীবী আরও জানিয়েছেন, এই মামলায় ১৬ জনের সাক্ষ্য গ্রহণ করা হয়েছে। তারসঙ্গে নাবালিকাদের মেডিক্যাল রিপোর্টও হয়। তার ভিত্তিতে সব দিক বিচার করে আদালত সাজা ঘোষণা করে। মামলার আসামি পক্ষের আইনজীবী দেবল দে বলেন, এই মামলায় আমরা উচ্চ আদালতের দ্বারস্থ হব। -নিজস্ব চিত্র