পেশাদারি কাজকর্মে উন্নতি ও আয় বৃদ্ধির যোগ। জ্ঞাতি শত্রুদের থেকে সতর্ক থাকবেন। স্বাস্থ্য খুব একটা ... বিশদ
এ ধরনের কিট বাজারে এলে ক্ষুদ্র চা চাষিদের যেমন সুবিধা হবে, তেমনই বটলিফ ফ্যাক্টরি মালিকদেরও অনেকটাই উপকার হবে বলে মনে করেন জলপাইগুড়ি ক্ষুদ্র চা চাষি সমিতির সম্পাদক বিজয়গোপাল চক্রবর্তী। কেন্দ্রীয় সরকারের ফরমানে চা শিল্পে ধাক্কা নিয়ে তাঁর বক্তব্য, এবার এমনিতেই ডুয়ার্সে ২২ শতাংশ চায়ের উৎপাদন কম। তার উপর কেন্দ্রের নির্দেশে প্রায় তিন সপ্তাহ আগে মরশুম শেষ করে দিতে বাধ্য হওয়ায় আর্থিক ক্ষতি সামলানো মুশকিল হয়ে দাঁড়াবে। সেক্ষেত্রে কিছু বাগান বন্ধ হয়ে যেতে পারে।
চায়ে কীটনাশক নিয়ে অভিযোগ বহুদিনের। বিশেষ করে ডুয়ার্সের চায়ে মাত্রাতিরিক্ত হারে কীটনাশক ব্যবহার করা হচ্ছে বলে অভিযোগ। ফলে এখানকার চা বিদেশে রপ্তানির ছাড়পত্র পাচ্ছে না। সম্প্রতি টি বোর্ডের তরফে বেশ কিছু বাগানের চায়ের নমুনা সংগ্রহ করে তা ল্যাবে পরীক্ষা করে টি বোর্ড। ক্ষুদ্র বাগান মালিকদের বক্তব্য, ল্যাবে পরীক্ষা করাতে গেলে অনেক বেশি টাকা লাগে। তাছাড়া সময়ও লাগে অনেকটা। কিন্তু এই কিটে কাঁচা চা পাতা দেওয়ামাত্র তা বলে দেবে, ওই পাতায় কতটা কীটনাশক রয়েছে। এটি আসলে র্যাপিড কিট হিসেবে ব্যবহৃত হবে। -ফাইল চিত্র