একাধিক সূত্র থেকে আয় বৃদ্ধি ও সঞ্চয় যোগ। নতুন আয়ের দিশাও পেতে পারেন। খেলাধুলায় উন্নতি। ... বিশদ
রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদারের সদস্য সংগ্রহের টার্গেট বেঁধে দেওয়া নিয়ে দিলীপবাবু বলেন, উনি টার্গেট দিয়েছেন। উনি বলছেন, সেটা ওঁর জন্য ঠিক আছে। আমি তো এসে পাড়ার মধ্যে বসে মেম্বারশিপ করছি। এখানে সকলের মধ্যে উৎসাহ আছে। নভেম্বর মাসের শেষ অবধি চলবে। রাজ্য ঠিক করেছে এক কোটি করব আমরা। দেখা যাক, সবাই চেষ্টা করছে।
এদিন কংগ্রেস ও সিপিএমকে একহাত নেন দিলীপবাবু। তিনি বলেন, কংগ্রেস ও সিপিএম এত ধর্মনিরপেক্ষ, তাহলে ওরা কী করে বাংলা থেকে সরে গেল? ধীরে ধীরে ওদের বাংলা থেকে দোকান বন্ধ হয়ে গিয়েছে। মানুষ ওদের কথা ভুলে গিয়েছে। মাঝেমধ্যে ওরা চেষ্টা করে, যাতে তৃণমূলের জায়গাটা বিজেপি না নিতে পারে। বিজেপির ভোট কেটে নিয়ে তৃণমূলকে জেতানোর সব জায়গায় চেষ্টা করে। আরজিকর আন্দোলনও তাই করেছে ওরা। মানুষকে ভুল বুঝিয়ে বিভ্রান্ত করে মানুষকে হতাশ করেছে। মানুষের সঙ্গে ওরা বিশ্বাসঘাতকতা করেছে।
তৃণমূলের দুর্নীতি ও গোষ্ঠীকোন্দল নিয়েও মুখ খোলেন দিলীপবাবু। তিনি বলেন, লক্ষ্মীর ভাণ্ডার, আবাস যোজনা, শৌচালয় ও জলের টাকা সব কিছুতেই দুর্নীতি করেছে তৃণমূল। ট্যাব এখন নতুন এসেছে। বাকিগুলো অনেক বড় বড় দুর্নীতি। নতুন নতুন দুর্নীতি আনছে তৃণমূল। গরিব মানুষের টাকা লুট হয়ে যাচ্ছে। গরিব মানুষকে ৫০০টাকা দিয়ে নেতারা পাঁচ লক্ষ টাকা লুটে খাচ্ছে। সারা পশ্চিমবঙ্গে গুলি বন্দুক চলছে, বোমা ফাটছে। তৃণমূল পার্টির মধ্যে সবথেকে বেশি মারামারি চলছে। নিজেরাই নিজেদের শেষ করার জন্য নেমে পড়েছে।
যদিও বহরমপুর মুর্শিদাবাদ সাংগঠনিক জেলা তৃণমূল সভাপতি অপূর্ব সরকার বলেন, আমাদের দল নিয়ে দিলীপবাবুকে ভাবতে হবে না। ওরা আগে নিজেদের সদস্য অভিযান ঠিকভাবে করুক। মানুষ তো গলাধাক্কা দিতে শুধু বাকি রেখেছে। উনি ব্যারাক স্কয়ারে একটু ব্যায়াম করে অধীর চৌধুরীর বাড়ি থেকে চা খেয়ে ফিরে যান। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় এবং অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের কথামতো সামান্য একটু দরজা খোলায় আজ ওদের এই অবস্থা। আমরা পুরো দরজা খুলে দিলে এই দলগুলিকে আর খুঁজেই পাওয়া যাবে না।