একাধিক সূত্র থেকে আয় বৃদ্ধি ও সঞ্চয় যোগ। নতুন আয়ের দিশাও পেতে পারেন। খেলাধুলায় উন্নতি। ... বিশদ
শনিবার প্রথম উদয়ন গুহ এই প্রথম কর্মসূচি শুরু করেন দিনহাটা-২ ব্লকের কিসমত দশগ্রাম পঞ্চায়েত এলাকা থেকে। হেঁটে একের পর এক গ্রাম ও পাড়ায় পৌঁছে গিয়ে মন্ত্রী এলাকার মানুষের সঙ্গে কথা বলে তাদের অভাব অভিযোগের কথা শোনেন। মন্ত্রীকে নিজের এলাকায় পেয়ে ছাঁট গোপালগঞ্জ এলাকার বাসিন্দারা একটি রাস্তা সংস্কারের দাবি জানান। বর্ষার আগেই সেই রাস্তা যাতে সংস্কার করা যায় সেজন্য মন্ত্রী তাঁর দপ্তরের আধিকারিকদের ফোনে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়ার নির্দেশ দেন। এদিন মন্ত্রীকে কাছে পেয়ে বারবার বার্ধক্য ভাতার জন্য আবেদন করলেও তালিকায় নাম না ওঠার অভিযোগ জানান ছাঁট গোপালগঞ্জ গ্রামের ৭০ বছরের বৃদ্ধ খগেন মোদক। তিনি বলেন, আমার স্ত্রী গোলাপি মোদকের বয়স ৬২ বছর, আমার বয়স ৭০ বছর। বারবার বার্ধক্য ভাতার জন্য আবেদন করলেও এখনও তালিকায় নাম ওঠেনি। এই বয়সে মন্ত্রীর বাড়িতে যাওয়া আমার পক্ষে খুবই কষ্টকর। এদিন মন্ত্রী নিজেই এসেছেন। আমিও তাঁকে কাছে পেয়ে সমস্যার কথা জানালাম। তিনি আমার কাগজপত্র দেখলেন এবং বিডিও’র সঙ্গে যোগাযোগ করতে বললেন। আশা করি এবার তালিকায় নাম উঠবে।
উত্তরবঙ্গ উন্নয়নমন্ত্রী উদয়ন গুহ বলেন, এদিন থেকে গ্রামে গ্রামে ঘুরে সাধারণ মানুষের সঙ্গে জনসংযোগ বাড়াব ও তাদের অভাব অভিযোগ শুনব। সেসব সমাধানের জন্য চেষ্টা করা হবে। বিধানসভার প্রতিটি বুথে বাড়ি বাড়ি যাব। বিকেলের আড্ডায় সাধারণ মানুষের সঙ্গে চা খাব। - নিজস্ব চিত্র।